ayon1's Profile

1611
Points

Questions
44

Answers
117

  • Asked on October 27, 2020 in Solution.

    ছোট ছোট ঘর বাড়ি বা অ্যাপার্টমেন্ট এর জন্য অনেক জাপানি দম্পতি আলাদা আলাদা বিছানায় ঘুমায় তা নয়। আবার এটি তাদের কোন প্রকার দাম্পত্য সম্পর্কের সমস্যার কারণেও নয়, তারা বিশ্বাস করে যে এটি তাদের পক্ষে ভাল।

    ব্রাইট সাইড নামক একটি সংস্থার পক্ষ থেকে জাপানের বিবাহিত দম্পতিরা কেন আলাদাভাবে ঘুমোতে পছন্দ করে তা নিয়ে তারা একটি গবেষণা করেছিল। তারা তাদের যে সব বিষয় সম্পর্কে জানতে পেরেছিল এবং তা তাদের অনেকেরই পছন্দ কারণ হয়েছিল। তাহলে কারণ গুলি দেখুন-

    তাদের ঘুমের সময়সূচি আলাদাঃ

    প্রথমত যে বিষয়টির কারণে জাপানি দম্পতিরা আলাদাভাবে বিছানায় যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তা হ’ল তাদের কাজের ভিন্ন সময়সূচি। হয়তো স্বামী বা স্ত্রীকে খুব ভোরে কাজে যেতে হবে অথবা অনেক রাত্রিতে ফিরতে হবে তখন পাশের জনকে জাগিয়ে বা তার যাতে ঘুমের কোন ব্যাঘাত না ঘটে সে বিষয়টি তারা খেয়াল রাখে। এতে যে কোন একজনের অপূর্ণ ঘুম হতে পারে। তাই তারা আলাদা ঘরে রাত কাটায় যেনো তারা উভয়ই একটি নিরবিচ্ছিন্ন ও স্বাস্থ্যকর ঘুম দিতে পারে।

    বাচ্চারা মায়ের সাথে ঘুমায়ঃ

    জাপানি মায়েরা তাদের বাচ্চাদের সাথে ঘুমায় এবং এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়, তাই পিতাকে একই বিছানা ভাগ করতে চান বা অন্য কোনও ঘরে যেতে চান কিনা তা সিদ্ধান্ত নিতে হয়। বিজ্ঞান প্রমাণ করেছে যে মায়ের সাথে শিশুর ঘুম খুব ভাল হয়। এটি বাচ্চাকে একটি স্থিতিশীল তাপমাত্রা এবং হার্ট রেট বজায় রাখতে সহায়তা করে এবং একই সাথে এটি হঠাৎ শিশুমৃত্যুর সিনড্রোমের সম্ভাবনা হ্রাস করে। এছাড়াও, এটি শিশুর আরও ভাল আত্মসম্মান অর্জন, দ্রুত স্বাধীন হয়ে ও বিদ্যালয়ে ভাল করার ক্ষেত্রে অবদান রাখে।

    তাদের কাছে আলাদাভাবে ঘুমানো মানে শান্তিঃ

    যদিও অনেক দম্পতি যারা একা ঘুমাতে শুরু করেন আমাদের দেশে হলে অনেকে ভাবতে পারেন তাদের মধ্যে সম্পর্কের অবনতি বা বিচ্ছেদ রয়েছে, জাপানিরা এটিকে অন্যভাবে দেখেন। তারা তাদের ঘুমকে অনেক মূল্য দেয় এবং ঘুমের সময় তারা কোনও ঝামেলা করতে চায় না। এর অর্থ হ’ল তারা চায় না সঙ্গীর নাক ডাকা, এলোমেলো শোয়ার ভঙ্গি, হাত পা ছোড়া, অস্থিরতা অন্যজনের ঘুমকে প্রভাবিত করুক। তাদের অনেকের ভিন্ন ঘরে ঘুমানোর সুযোগ না থাকলেও তারা এখনও চান যে তারা যেন তাদের সৌন্দর্যের ঘুম পেতে পারে ।

    দম্পতিদের আলাদা করে ঘুমানোর ইতিহাস রয়েছেঃ

    জাপানের ছোট সাইজের খাট, বিছানা বা বালিশ দেখে বোঝা যায় তাদের একা একা ঘুমানোর অনেক পূর্ব থেকেই ইতিহাস রয়েছে। আজও এমন পরিবার রয়েছে যারা এখনও এই ধরণের বিছানাপত্র ব্যবহার করে, বিশেষত কারণ এটি প্রচুর জায়গা নেয় না এবং এটিকে ঘরে রাখা সহজ।

    তাহলে আপনি কি ভাবছেন আপনার সঙ্গীর থেকে আলাদা ঘুমোবেন?

    আপনি কি মনে করেন যে এই ধরণের অনুশীলন আপনার সম্পর্কের জন্য আরও ভাল হতে পারে?

    • 1387 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 26, 2020 in Facebook.

    যদি দুই অক্ষরের ডোমেইন না পাওয়া যায়, তাহলে ‘fb.com‘ তৈরি হলো কিভাবে?

    টাকায় কি ই না হয় !!! টাকা ঢালেন আপনিও পাবেন।

    এই fb.com ডোমেইন এর জন্য ফেসবুক কত্তৃপক্ষ ৮.৫ মিলিয়ন ডলার খরচা করেছে ২০১৫ এর নভেম্বরে।

    উইকি পড়ুনঃ Facebook – Wikipedia

    • 1483 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 25, 2020 in Solution.

    একদমই নুতন পামোলিভ সাবান নিয়ে, স্নান করতে, কল তলায় গেছি, কল থেকে, বালতিতে জল ভরে, পেছন ফিরে দেখি, মুহূর্তেই উধাও সাবান, নিয়ে গেছে কাকে।

    আজ থেকে, প্রায় চল্লিশ বছর আগেকার ঘটনা।

    কিন্তু, এখন আর তেমন দেখা যায় না।

    কারণ, কাকের সংখ্যাই কমে গেছে।

    শুধু, কাক নয়, নানা ধরণের পাখীর সংখ্যাই কমে গেছে।

    আবহাওয়ার পরিবর্তন, বন উজাড় করে দেয়ার মতো ঘটনা, গাছ, গাছালি কেটে, সুউচ্চ প্রাসাদ তৈরীর প্রতিযোগিতা, কলকারখানা স্থাপন, বিষাক্ত ধোঁয়া, এ সবের মাঝে পাখীরা স্বচ্ছন্দ নয়।

    ফলে, পাখীর কিচির মিচির ডাকে ভোরবেলা ঘুম ভাঙার কথা, রূপকথার মতোই শোনায়।

    মোবাইলে এলার্ম টোনে পাখীর ডাকে, ঘুম ভাঙে, কিন্তু, পাখীর কথা আর মনে আসে না, কারণ, ঘুম জড়ানো চোখ তখন, স্থির হয়ে থাকে, হোয়াটস্যাপে।

    দ্বিতীয়ত: আগেকার তুলনায়, সাবানের চাইতে, লিকুইড সাবানের ব্যবহার, ব্যাপক ভাবে বেড়েছে।

    লিকুইড সাবানের ফলে, সাবান জলে ভিজে নষ্ট হওয়ার সমস্যা কমে গেছে, এবং একটি সাবান একাধিক ব্যক্তির ব্যবহারের ক্ষেত্রে, একটি অস্বাচ্ছন্দ্য বোধ কাজ করে, সেটা এড়িয়ে যাওয়া যায়।

    এসব কারণেই হয়তো কাকের সাবান নিয়ে চলে যাওয়ার দৃশ্য, আজকাল আর সচরাচর চোখে পড়ে না।

    পরিশেষে, কাক কে চোর বলাতে, মর্মাহত হলাম।

    কারণ ?

    কাক তো ঠিক চুরি করে না, প্রকাশ্য দিবালোকে, মালিকের চোখের সামনেই, টাকা পয়সা, ধন রত্ন তো নয়, ছোঁ মেরে, কেবল সাবান টা নিয়েই চলে যায়।

    যতই চিৎকার, চেঁচামেচি করা হোক, ঢিল ছোঁড়া হোক, লম্বা বাঁশ বা লাঠি জাতীয় কিছু একটা নিয়ে আসার জন্য যতই চিৎকার করা হোক, সে তো, পাত্তা দেয়া দূরের কথা, ভ্রূক্ষেপও করে না,

    “কা কস্য পরিবেদনা”।

    ধন্যবাদ।

    • 1344 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 24, 2020 in Branding.

    এ টুপিকে ব্যারেট ক্যাপ বলা হয়। ব্যারেট ক্যাপ বোঞ্জ যুগ থেকে মানুষ পড়ে আসছে। ঐহিহ্যগতভাবে, ফ্রান্স এবং স্পেনের রাখালরা এ ধরণের টুপি পড়ত। সপ্তদশ শতাব্দিতে ফ্রান্সে ব্যারেট টুপির বাণিজ্যিক উৎপাদন স্থানীয়ভাবে শুরু হয়। ঊনবিংশ শতাব্দিতে ফ্রান্স এবং স্পেনে এর ব্যাপকভাবে বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়।

    ১৯২০ সালে এ টুপি শ্রমিক শ্রেণীর মানুষের প্রতীক হয়ে ওঠে। পাশাপাশি পশ্চিমা নারী পুরুষদের মাঝে ফ্যাশন অণুসঙ্গ হিসেবেও জনপ্রিয়তা লাভ করে।

    ১৮৮৯ সালে ফ্রেঞ্চ সেনাবাহিনীর একটি পর্বতারোহী পদাতিক দলে প্রথম বেরেট টুপির ব্যবহার দেখা যায়। পরবর্তিতে ট্যাংকে থাকা সেনাদের ট্যাংকে সহজে ওঠা নামা, তেল থেকে মাথাকে ঢেকে রাখা, ট্যাংকের ছোট জায়গায় বেশি জায়গা দখল না করার জন্য একটি বিশেষ হেডগিয়ারের প্রয়োজন দেখা দিলে ১৯২৪ সালে নবগঠিত ব্রিটিশ রাজকীয় ট্যাংক রেজিমেন্ট তাদের সেনাদের জন্য আরটিআর ব্যারেট নামে একটি ব্যারেট টুপির প্রচলন করে।

    দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ব্রিটিশ ফিল্ড মার্শাল (ইটস লাইক সেনাপ্রধানদের সেনাপ্রধান) মন্টগোমারির বদৌলতে পরবর্তিতে কালো রঙের ব্যারেট টুপি বিশ্বব্যাপী সামরিক বাহিনীগুলোতে জনপ্রিয়তা পায়। কেবল উর্ধতন কর্মকর্তারাই না। বিভিন্ন বাহিনীর সাধারণ সেনারাও এই টুপি পরিধান করে থাকেন।

    • 1380 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 23, 2020 in Accounting.

    বাংলাদেশের তিন বাহিনী (সেনা, নৌ ও বিমান) বেতন কাঠামো।

    1. তিন বাহিনীর প্রধান হিসেবে জেনারেল/অ্যাডমিরাল/এয়ার চিফ মার্শাল পদপর্যাদা হলে বেতন ৮৬ হাজার টাকা।
    2. লে. জেনারেল/ভাইস অ্যাডমিরাল/এয়ার মার্শাল পদমর্যাদার ক্ষেত্রে বেতন ৮২ হাজার টাকা।
    3. মেজর জেনারেল/রিয়ার অ্যাডমিরাল/এয়ার ভাইস মার্শাল পদের বেতন ৭৮ হাজার টাকা ।
    4. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল/কমডোর/এয়ার কমডোর পদের বেতন ৬৩ হাজার ৫৭০ টাকা।
    5. কর্নেল/ক্যাপ্টেন (নৌ)/গ্র“প ক্যাপ্টেন পদের বেতন ৬১ হাজার টাকা।
    6. লে. কর্নেল/কমান্ডার/উইং কমান্ডারের বেতন ৫০ হাজার টাকা।
    7. মেজর/লে. কমান্ডার/স্কোয়াড্রন পদের বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ৪৩ হাজার টাকা।
    8. এছাড়া অনারারি ক্যাপ্টেন ও অনারারি লে. (নৌ) পদের বেতন ৪২ হাজার ৮৯০ (নির্ধারিত)।
    9. অনারারি (সেনা) ও অনারারি সাব লে. ৩৮ হাজার ৪৮০ টাকা।
    10. ক্যাপ্টেন/লেফটেন্যান্ট (নৌ) ও ফ্লাইট লে. পদের বেতন হচ্ছে ২৯ হাজার টাকা।
    11. লেফটেন্যান্ট (সেনা)/সাব লে. ও ফ্লাইং অফিসার পদের বেতন ২৫ হাজার টাকা।
    12. সেকেন্ড লে., অ্যাক্টিং সাব লে. ও পাইলট অফিসারের বেতন ২৩ হাজার ১০০ টাকা।
    13. মাস্টার চিফ পেটি অফিসার ও মাস্টার ওয়ারেন্ট অফিসারের বেতন ২২ হাজার ৫০০ টাকা।
    14. চিফ আর্টিফিসার অফিসারের বেতন ২২ হাজার ৪০০ টাকা।
    15. সিনিয়র চিফ পেটি অফিসার ও সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসারের বেতন ২২ হাজার ২৫০ টাকা।
    16. চিফ পেটি অফিসার ও ওয়ারেন্ট অফিসারের বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ২২ হাজার টাকা।
    17. সার্জেন্ট ও পেটি অফিসারের বেতন ১৬ হাজার টাকা,
    18. সুবেদার মেজর পদের বেতন ১৫ হাজার ৭০০ টাকা,
    19. সুবেদারের বেতন ১৪ হাজার ১২০ টাকা,
    20. নায়েক সুবেদারের বেতন ১২ হাজার ৫০০ টাকা,
    21. কর্পোরাল, এলএস ও হাবিলদারের বেতন ১২ হাজার ৫০০ টাকা।
    22. নায়েক, এলএসি ও এবি পদের বেতন ১০ হাজার ২০০ টাকা।
    23. ল্যান্স নায়েক, ওডি এবং এসি-১ রিক্রুট পদের বেতন ৯ হাজার টাকা।
    24. সিপাহি, রিক্রুট (এমওজিটি) পদের বেতন ধরা হয় ৮ হাজার ৮০০ টাকা।

    ২০১৬ সালের বেতন কাঠামো অনুযায়ী এবং অর্থ মন্ত্রনালয়ের গেজেট অনুযায়ী লেখা।

    এটি শুধুমাত্র মূল বেতন, মূল বেতনের সাথে পদবি অনুযায়ী অনান্য ভাতা যুক্ত হবে তবে ভাতার পরিমান অবশ্যই মূল বেতের এর বেশী হবেনা। অর্থাৎ ভাতা সহ মূল বেতন দ্বিগুন এর বেশী হবেনা (অর্থ মূল্যে)।

    ধন্যবাদ।

    • 1440 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 18, 2020 in Accessories.

    ব্লেডের মাঝখানে আমরা যে নকশা দেখি প্রথম সেটি তৈরি করেছিল Gillette Company।ব্লেড অনেক পাতলা হ‌ওয়ায় সহজেই ভেঙে যেতে পারে, মাঝখানে ফাকা থাকায় এটির নমনীয়তা বা ফেক্সিবিলিটি বজায় থাকে। কিন্তু ফাঁকা জায়গাটার নকশাটি কেন এমন হলো তা পর্যাপ্ত সময়ের অভাবে লিখতে পারছি না। উল্লেখিত ভিডিও টি দেখুন,আশা করি বুঝতে পারবেন। ধন্যবাদ।

    • 1495 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 17, 2020 in Health.

    ১০০ বছরের ওপর ধরে ব্যবহার হওয়ার পরেও এখন অব্দি এটা স্পষ্ট করে জানা যায়নি যে যন্ত্রণা ও জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল ঠিক কীভাবে কাজ করে।

    অনুমান করা হয়

    বিজ্ঞানীরা অনুমান করেন যে, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র (মস্তিস্ক ও সুষুম্নাকাণ্ড)-এ প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন উত্পাদন কমিয়ে দিয়ে প্যারাসিটামল বেদনানাশ করে। আঘাত ও কিছু রোগের কারণে শরীরে প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন তৈরি হয়। এদের কাজের মধ্যে একটি হল, স্নায়ুর শেষাংশকে সংবেদনশীল করে তোলা। এর ফলে সেই অংশ উদ্দীপ্ত হলে যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়। প্রস্টাগ্ল্যান্ডিন মস্তিস্ক ও সুষুম্নাকাণ্ডে স্নায়ুর এই সংবেদনশীলতাকে কমিয়ে দিয়ে যন্ত্রণা কমাতে সাহায্য করে। আবার এমনও মনে করা হয় যে, প্যারাসিটামল সম্ভবত মস্তিস্কে পাঠানো যন্ত্রণা-জনিত সঙ্কেতের তীব্রতা হ্রাস করে। অন্যদিকে মস্তিস্কের যে অংশ (হাইপোথ্যালমিক হিট-রেগুলেটিং সেন্টার) শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তার ওপরে প্রভাব বিস্তার করে প্যারাসিটামল জ্বর কমায়।

    মৃদু ও মাঝারি ধরনের যন্ত্রণা ও জ্বর কমাতে অ্যাসপিরিন ও আইবোপ্রোফেনের মতোই প্যারাসিটামলও কার্যকর। তবে এরা প্রদাহ বা ইনফ্ল্যামেশন কমাতে পারে না। তরল বা ট্যাবলেটের আকারে তৈরি প্যারাসিটামল শরীরে দ্রুত দ্রবীভূত হয়ে কাজ করতে শুরু করে।

    • 1321 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 13, 2020 in Business.

    অনেক পণ্য আছে যে আপনি বাংলাদেশে পাবেন না। ধরুন আইফোন তার নতুন মডেল ফোন বাজার মুক্তি দিয়েছে।

    কিন্তু বাংলাদেশ আসতে খুব দেরী হবে। সুতরাং, পথে কিন্তু যদি আপনি অ্যামাজন থেকে কিনতে পারেন, আপনি অবিলম্বে মুক্তির পরে এটি কিনতে পারেন বাংলাদেশে শত শত এমন পণ্য রয়েছে যা আপনি পাবেন না। আপনি অ্যামাজন থেকে কিনতে পারেন।

    বাংলাদেশে এমন অনেক পণ্য রয়েছে যা খুব বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আপনি অ্যামাজন থেকে কিনতে এবং টাকা সংরক্ষণ করতে পারেন।

    অনেক পণ্য আছে যেগুলোর রেপ্লিকা কিংবা ক্লোন বাংলাদেশে ধুমছে বিক্রি হচ্ছে। আপনি খোজ করে কিনতে গেলে আপনাকে নকলটাই আসল দামে ধরিয়ে দিবে। আপনি টের পাবেন কয়েকদিন ব্যবহার করার পর।

    আমাজন থেকে আপনি সেই আসল জিনিসটিই কিনতে পারবেন।

    আমাজন থেকে কিনতে হলে আপনার মাস্টার কার্ড কিংবা ভিসা কার্ড লাগবে। কিন্তু তা সবার পক্ষে সম্ভব নয়। আর চাইলেই আপনি তা তৈরি করতে পারবেন না।

    বিকাশ দিয়ে কিভাবে অমাজন থেকে কিনবেন ?

    ধাপ ১ : প্রথমে আপনাকে একটি বিকাশ একাউন্ট খুলতে হবে।
    ধাপ ২ : এবার আপনি আমাজনে amazon.com প্রবেশ করুন।
    ধাপ ৩ : আপনি যেহেতু মাস্টারকার্ড দিয়ে কিনবেন না সেহেতু এখানে একাউন্ট খুলার দরকার নেই। তবে খুলে নিলে যা যা পছন্দ তা চার্টে এড করতে পারবেন। পরে কোন নিবেন আর কোনটা বাদ দিবেন তা বের করা সহজ হবে।
    ধাপ ৪ : যে পণ্যটি কিনার জন্য সিলেক্ট করেছেন তার ইউআরএল লিংকটি কপি করুন কিংবা সংগ্রহ করুন।
    ধাপ ৫ : যে পন্যটি কিনবেন তার সমমূল্যের টাকা একাউন্টে লোড দিবেন। আপনি ১ ডলার = ৮৫ টাকা হিসাবে লোড দিতে পারেন। ৮৫ টাকা বললাম কারণ ডলারের রেট সবসময় আপ-ডাউন করে।
    ধাপ ৬ : আপনি লিংকটি কপি করেছেন , এবার amazon bd – তে ক্লিক করে ঢুকুন |
    ধাপ ৭ : আপনার কাঙ্ক্ষিত পণ্যের লিংক দিন। ও ফরমটি পূরণ করবেন।
    ধাপ ৮ : ২৪ ঘন্টার মধ্যে কনফার্মেশন কল আসলে সম্পূর্ণ টাকা বিকাশ দিয়ে পেমেন্ট করুন। চাইলে ডাচ-বাংলা কিংবা রকেটের মাধ্যমেও পেমেন্ট দিতে পারবেন।
    ধাপ ৯ : পেমেন্টের সাথে সাথে আমাজনে আপনার আর্ডরটি করা হবে।
    ধাপ ১০: পণ্যটি বাংলাদেশে আসার সাথে সাথে আপনাকে কল করে জানানো হবে। চাইলে আপনি হোম ডেলিভারি কিংবা সরাসরি এসে নিয়ে যেতে পারবেন।

    আমাজন থেকে যেকোন পন্য অর্ডার করতে নিচে দেওয়া লিংকে ক্লিক করতে পারেন।

    Amazon.com: yearphone

    Amazon.com: blender

    Amazon.com: Books

    • 1371 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 10, 2020 in Technology.

    দারুণ প্রশ্ন!! শীততাপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র (এসি) থেকে আমরা পানি বের হতে দেখি। এ পানির উৎস কি তা জানানোর আগে আমি কিছু বিষয় আলোচনা করে নেই যা দৈনন্দিন জীবনে দেখে থাকি।

    ☞ আমরা যদি বরফ দেয়া ঠান্ডা পানির গ্লাস স্বাভাবিক তাপমাত্রায় রাখি তাহলে কিছুক্ষণ পর গ্লাসের গায়ে বিন্দু বিন্দু পানি জমতে দেখি। এ পানি আসলে বাতাসের জলীয়বাষ্প যা গ্লাসের ঠান্ডার সংস্পর্শে এসে ঘনীভবনের ফলে পানিতে পরিণত হয়।

    ☞ আবার বাইরে ঠান্ডা আবহাওয়া আর ঘরে গরম থাকলে দেখবেন জানালার কাঁচে একই রকম বিন্দু বিন্দু জল যা আসলে ঘরেরই অপেক্ষাকৃত উষ্ণ জলীয়বাষ্প।

    (আপনি চাইলে নিজের নামও এভাবে লেখতে পারেন।আমি নিজেও অনেক ফুল,গাছপালা ইত্যাদি আঁকতাম।)😐😄

    ☞ অনেকটা একই রকম কাজ এসিতে হয়। এসি ইউনিটে আমাদের একটি তরল থাকে যা রেফ্রিজারেন্ট নামে পরিচিত (যা মূলত তরল অবস্থায় খুব শীতল)। রেফ্রিজারেন্ট এসির পাইপগুলিতে প্রবাহিত হয়। তো আপনার এসি যা করে তা হল, এটি আপনার ঘর থেকে উত্তপ্ত বাতাস সংগ্রহ করে এবং এ বাতাসকে সেই পাইপগুলির উপর দিয়ে নিয়ে যায় যেখানে রেফ্রিজারেন্ট প্রবাহিত হচ্ছে। এখন বাতাস থেকে উত্তাপটি রেফ্রিজারেন্ট তরল গ্রহণ করে এবং বায়ু শীতল হয়।

    বাতাসে আর্দ্রতা রয়েছে এবং বায়ু শীতল হওয়ার সাথে সাথে এই আর্দ্রতা ঘনীভূত হয়। এখন উপরের গ্লাসের জায়গায় আমরা এসির পাইপকে নিয়ে কল্পনা করি। ঠিক গ্লাসের মতই পাইপের ওপর দিয়ে গরম বাতাসের প্রবাহে জলীয়বাষ্প পানিতে পরিণত হয় আর ঠান্ডা বাতাস(যেটা রেফ্রিজারেন্ট এর সংস্পর্শে এসে ঠান্ডা হয়েছে) আমাদের ঘরে/অফিসে প্রবাহিত হয়। এখানে পাইপগুলিতে ঘনীভূত জলটি ড্রেন টিউব ব্যবহার করে বাইরে পাঠানো হয় এবং এটিই আপনি দেখতে পান।

    ছবিঃ পাইপে ঘনীভুত পানি।

    ➤ এখন কথা হলো এসব পানিতো ঘরেরই বাতাসের পানি যা এসি দিয়ে বেরিয়ে আসছে।কোন নর্দমার পানিতো না যে দূষিত হবে। তাই বিশুদ্ধ বিবেচনা করে খাওয়াই যায় কি বলেন?😉

    কিন্তু এ পানি খাওয়া যাবে না,ভুলেও খাবেন না। কারণ খালি চোখে পরিষ্কার দেখা গেলেও আসলে পানিতে দূষিত পদার্থ থাকে!! কিভাবে?

    ⇨ আসলে আমাদের ঘরের বাতাসে অনেক সূক্ষ্ম পদার্থ (ধূলো,ময়লা,ব্যাক্টেরিয়া,জীবাণু) থাকে। এসি যখন ঘরের গরম বাতাস পাইপের সংস্পর্শে নিয়ে যায় তখন বাতাসের সাথে থাকা পদার্থও নিয়ে যায়। এ পদার্থ ঘনীভুত পানির সাথে মিশে থাকে। তাই এসব পানি খেলে আপনি জীবাণুও খেয়ে ফেলবেন যা ক্ষতিকর। তাই এই পানি পানযোগ্য বা নিরাপদ নয়।

    ✔ তবে আপনি চাইলে এ পানি অন্যান্য কাজে পুনরায় ব্যবহার করতে পারেন। যেমনঃ

    • বাগানে গাছের গোড়ায়
    • ঘরের মেঝে,জানালা পরিষ্কারে
    • গাড়ি ধোয়ার জন্য ইত্যাদি।
    • 1395 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Asked on October 7, 2020 in Accounting.

    শুরু থেকে একে একে জবাব দেই। তার আগে বলে নেই আমি নিজেও ফুডপ্যান্ডায় জব করছি, আমার আন্ডারে আপাতত পঞ্চাশ জনের মত রাইডার কাজ করে। আমার কাজ মূলত রাইডারদের নিয়েই। সেজন্যই আমার মনে হয় আমি একদম সঠিক তথ্যগুলোই আপনাকে এবং এই প্রশ্নের অনুসারী সকলকে দিতে পারবো।

    মাসিক আয়

    মাসিক আয়টা নির্ভর করবে আপনি কোন এলাকায় কাজ করবেন তার ওপর। আপনি যদি ঢাকায় জব করেন কিংবা নারায়ণগঞ্জ বা চিটাগং, সিলেট, খুলনা এসব অঞ্চলে কাজ করেন তো আপনার মাসিক ইনকাম ১৫/১৮ হাজার হবে নরমালি। আর যদি আরো একটু পরিশ্রমি হন তাহলে তা অনায়াসে ২০/২২ হাজার হবে।

    কাজের সময়

    জায়গাভেদে সকাল আটটা থেকে রাত তিনটা পর্যন্ত কাজের সময়। সর্বনিম্ন তিনঘন্টা থেকে সর্বোচ্চ বারো ঘন্টা পর্যন্ত কাজ করা যায়। এক সপ্তাহ আগেই যিনি কাজ করবেন তাকে পছন্দমত শিফট নিয়ে কাজ করার সুবিধা আছে।

    পড়াশোনার ফাঁকে কাজ করা যায় কি না

    অবশ্যই আপনি পড়াশোনার ফাঁকে ফাঁকে কাজ করতে পারবেন। কাজটা তো পার্ট টাইম। আর শিফট নেয়া সম্পূর্ণ যিনি কাজ করবেন তারওপর নির্ভর করে, অর্থাৎ কেউ যদি ছাত্র হয় এবং তার যদি মঙ্গলবার সকাল থেকে দুপুর অব্দি কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটিতে থাকতে হয় তাহলে তিনি বিকেলের শিফটগুলো নিয়ে কাজ করবে আর যদি বিকেলে ব্যস্ততা থাকে তবে সকাল কিংবা রাতে শিফট নিয়ে কাজ করবে।

    ছুটি

    দেখুন এটা যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং জব সেহেতু এটা সম্পূর্ণ নির্ভর করছে যিনি কাজ করবেন তার ওপর। মনে করুন যিনি কাজ করছেন তিনি আগামী বুধবার উনাকে একটা জরুরী কাজে দূরে কোথাও যেতে হবে। তাহলে তিনি আগের সপ্তাহে সেই নিদিষ্ট দিনের জন্য কোন শিফট নিয়ে রাখবে না, আর যদি শিফট নেয়ার পরও কোন জরুরী কাজ হুট করে চলে আসে তাহলে অন্য কেন রাইডার ভাইকে অফার সোয়াপ করার মাধ্যমে নিজের নিদিষ্ট শিফটি অন্য কোন রাইডার ভাইকে দিয়ে দিতে পারবেন যার ওইদিনে ওই সময়ের শিফট নেই তাকে৷ তবে শিফট অফার সোয়াপ করার পরেও যদি কেউ না ( এমনটা হয়ই না ) তাহলে সেটার জন্য কাজের কেপিআই কমে যায় এবং পরের সপ্তাহে র্যাংক নিচের দিকে নেমে আসে, যার ফলে বেতনও ওপরের র্যাংকে থাকা রাইডার ভাইদের চেয়ে কম আসে।

    এখন বেশ কিছু প্রশ্ন মনে উদয় হতে পারে কেপিআই কি, র্যাংক কি এইসব। এগুলো জানার জন্য তবে আপনাকে ফুডপ্যান্ডার যে কোন অফিসে যোগাযোগ করতে পারেন। তারা ডিটেলে বুঝিয়ে দিবে, চাইলে একটা ফ্রী ট্রেনিংও নিয়ে নিতে পারে। আধঘন্টার সেই ফ্রী ট্রেনিং এ আপনি ফুডপান্ডা সম্পর্কিত সকল প্রশ্নের জবাব পেয়ে যাবেন।

    ধন্যবাদ, আপনার দিনটি শুভ হোক।

    • 1436 views
    • 1 answers
    • 0 votes