1611
Points
Questions
44
Answers
117
-
Asked on May 22, 2021 in Solution.
আপনি যদি স্রষ্টায় বিশ্বাসী হয়ে থাকেন, বিশেষভাবে, আপনি যদি আব্রাহামিক রিলিজিয়নে বিশ্বাসী হয়ে থাকেন, অর্থাৎ মুসলিম অথবা খৃস্টান অথবা ইহুদীধর্মে বিশ্বাসী হয়ে থাকেন (অথবা অন্য কোনো একেশ্বরবাদে) তাহলে আপনাকে যাদু-টোনায় বিশ্বাসী হতেই হবে। কারণ, আব্রাহামিক রিলিজিয়নে শয়তান বলে একটা সত্বার অস্তিত্ব আছে, আর এই যাদু-টোনার উৎস হল সেই শয়তান। আর যদি আপনি স্রষ্টায় অবিশ্বাসী হয়ে থাকেন, তাহলে এসব কথা আপনার কাছে অর্থহীন। আমি ইসলাম ধর্মের আলোকে প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করবো।
“যাদু টোনা” বা black magic হল সেটাই, যেখানে শয়তানকে সন্তুষ্ট করার মাধ্যমে কোনো উদ্দেশ্য হাসিল করা হয়। হোক সেটা কাওকে বিপদে ফেলা বা নিজে কোনো বিপদ থেকে উদ্ধার পাওয়া বা নিজের কোনো অর্জন হাসিল করা। অঞ্চলভেদে এই প্র্যাকটিসের নাম বিভিন্ন হয়ে থাকে, যেমন ভুডু (voodoo), তন্ত্র-মন্ত্র, কুফরী কালাম, বাণ মারা ইত্যাদি। আব্রাহামিক ধর্মবিশ্বাস অনুযায়ী, যাদু-টোনা বা বাণ মারা সত্যি মানুষের ক্ষতি করতে পারে এবং সত্যি মানুষের বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করতে পারে বা কোনো আরাধ্য জিনিস এনে দিতে পারে।
অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হয়, ভারতীয় উপমহাদেশে মুসলিমদের মাঝে “যাদু টোনা” জিনিসটার ইসলামী রূপ দেওয়া হয়েছে (আল্লাহ মাফ করুক), আর নাম দেওয়া হয়েছে “কবিরাজি“। অর্থাৎ এই অঞ্চলের সাধারণ মুসলিমদের ধারণা, বিভিন্ন পীর-ফকির-বাবা-ওঝা-কবিরাজ ইত্যাদি লোকেরা অনেক বড় সাধক, অনেক বড় আল্লাহওয়ালা (আল্লাহ মাফ করুক), তাদের কাছে জ্বীন আছে (আসলেই থাকে, কিন্তু জ্বীনগুলো হল শয়তানের অনুচর) সুতরাং তাদের কাছে কোনো সমস্যা নিয়ে গেলে তার সমাধান তারা দিয়ে দিতে পারে। সমস্যার সমাধান তারা আসলেই করে দিতে পারে, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, ব্যাপার পুরো ১৮০ ডিগ্রী উল্টা। ইসলামের নামে প্রকৃতপক্ষে ইসলামবিরোধী কাজ চলছে, আল্লাহর নামে প্রকৃতপক্ষে শয়তানের কাজ চলছে। মানুষগুলো বুঝতেও পারছে না যে ঐসব সাধকের কাছে গিয়ে সমস্যা সমাধানের বিনিময়ে শয়তানের কাছে তারা তাদের ঈমান বিক্রি করে দিয়ে আসছে।
শয়তান সাধক কবিরাজদের বা ওঝাদের চেনার উপায় বিস্তারিত জানতে একটি সংক্ষিপ্ত ভিডিও লেকচার21 শুনতে পারেন।
ইসলাম ধর্মমতে, যেকোনো প্রকার যাদু টোনা বা এ ধরণের যেকোনো কাজ একেবারে হারাম। এ ধরণের কাজ যে করেছে অথবা কাওকে দিয়ে করিয়েছে, সে সন্দেহাতীতভাবে কাফির হয়ে গেছে, তাকে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে, তাওবাহ করে আবার নতুন করে কালিমা পড়ে মুসলিম হতে হবে। আর কেউ যাদু টোনা দ্বারা আক্রান্ত হয়ে থাকলে সে ব্যাপারে ইসলামিক সমাধান হল “রুকইয়াহ“। এটি হল, কুরআনের আয়াত দ্বারা অসুস্থতা বা জ্বীন ঘটিত সমস্যা বা যাদু-টোনা থেকে মুক্তি পাওয়ার পদ্ধতি। এ পদ্ধতিতে প্রধানত সমস্যায় আক্রান্ত ব্যক্তি বা অন্য কোনো ব্যক্তির কুরআনের আয়াত বিশেষ নিয়ম মেনে তিলাওয়াত করার (পাঠ করার) মাধ্যমে সমস্যা থেকে আল্লাহর সাহায্য দ্বারা মুক্তি পাওয়ার চেষ্টা করা হয়।
আরেকটা জিনিস মাথায় রাখতে হবে, যেকোনো ধরণের তাবিজ ঝুলানো শিরক, হারাম। এমনকী কুরআনের আয়াত লিখা তাবিজ হলেও। এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ নেই। তাবিজ ঝুলানোর পক্ষে যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো প্রমাণ হাজির করা হোক না কেন, সে প্রমাণ মিথ্যা, এ কথাই চূড়ান্ত।
And Allaah knows the best.
- 1208 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on April 19, 2021 in Solution.
ঈদের দিন সুবহে সাদিকের পর সব সামর্থ্যবান মুমিনের ওপর ফিতরা আদায় করা আবশ্যক। এ সময়ের ঠিক আগ মুহূর্তে যদি কারো বাচ্চা ভূমিষ্ঠ হয় তবে ওই বাচ্চার জন্যও ফিতরা আদায় করতে হবে।
ফিতরা কখন আদায় করতে হয়
ঈদের নামাজে যাওয়ার আগেই ফিতরা আদায় করা সর্বোত্তম। তবে আগে থেকে ফিতরা আদায়ে কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। আর যদি কেউ কোনো কারণে ঈদের নামাজের আগে আদায় করতে না পারে তবে ঈদের পরেও তা আদায় করা যাবে। তবে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ঈদগাহে যাওয়ার আগেই ফিতরা আদায় করতেন। কেননা গরিব-অসহায় এ টাকায় কেনাকাটা করে ধনীদের সঙ্গে ঈদ উদযাপন করবে।একটি বিষয় লক্ষণীয়…
সমাজের প্রায় সব মানুষই ৭০ টাকা হারে ফিতরা হিসাব করে থাকে। কিন্তু ফিতরা আদায়ের হিসাবটি মুলত এমন নয়, কারণ অনেক মানুষ আছেন, যারা অঢেল সম্পদের মালিক। তারা চাইলে জনপ্রতি সর্বোচ্চ ২ হাজার ২০০ টাকার চেয়ে বেশি ফিতরা দিতে পারেন। অথচ এ পর্যায়ের অনেক মানুষ ফিতরার ক্ষেত্রে ৭০ টাকা হিসাব করে ফিতরা দিয়ে থাকেন। এমনটি যেন না হয়। তাহলে অবস্থা অনুযায়ী ওই ব্যক্তির ফিতরা আদায়ে ইনসাফ হবে না। কেননা ফিতরা গরিবের আনন্দ বিনোদন ও উৎসব করার হক।তাই কোনো ব্যক্তি যদি খেজুর দিয়ে ফিতরা দিতে চান তবে ওই ব্যক্তি উন্নত মানের আজওয়া খেজুর দিয়ে ফিতরা আদায় করা উচিত। এভাবে বাকি ৪ জিনিসের ক্ষেত্রেও উন্নত মানের দাম অনুযায়ী ফিতরা দেয়া জরুরি।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহর সব সম্পদশালী ব্যক্তিকে যার যার অবস্থান অনুযায়ী ফিতরা আদায় করার তাওফিক দান করুন। আমিন।
- 1106 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on April 10, 2021 in Science.
পানি কোথাও যায়না। পৃথিবীর কোনো স্থানে যখন জোয়ার থাকে তখন আরেক জায়গায় থাকে ভাটা। ভাটা অঞ্চলের কমা পানি জোয়ার অঞ্চলে যুক্ত হয়।
- 1186 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on April 7, 2021 in Mobile.
বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড (বিটিসিএল)-এর আইপি কলিং অ্যাপ আলাপ চালু হয়েছে। মহান স্বাধীনতা দিবস ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে এ অ্যাপটি চালু করা হয়। জানা গেছে, বিটিসিএলের এ অ্যাপটিতে রেজিস্ট্রেশন করলে মিলবে নতুন নম্বর এবং কথা বলার খরচও হবে অন্য যে কোনো অ্যাপ থেকে কম।
বিটিসিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ড. মো. রফিকুল মতিন বলেন, প্রথমে যারা অ্যাপটি ইন্সটল করবে তারা ০৯৬৯৬ সিরিজযুক্ত একটি মোবাইল নম্বর পাবেন। নম্বরটির সর্বশেষ ৬ ডিজিট হবে ব্যবহারকারীর বর্তমান নম্বরের শেষ ৬ ডিজিট। অ্যাপে থাকছে মেসেজ পাঠানোর সুবিধাসহ ভিডিও কলিং, কল ফরওয়ার্ডিংসহ নানা সুবিধা। পালস হিসাব করা হবে সেকেন্ডে। আলাপ হবে আন্তর্জাতিক মানের কলিং অ্যাপ। ভিডিও কনফারেন্স থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মানের অ্যাপের প্রায় সব সুবিধাই মিলতে যাচ্ছে বিটিসিএলের এই অ্যাপটিতে। দেশের বাইরে এখনই আলাপ অ্যাপ ব্যবহার করা না গেলেও দেশের অভ্যন্তরে সব প্রান্তের মানুষেরা অ্যাপটি ব্যবহার করতে পারবে। তবে অ্যাপটির মাধ্যমে সাশ্রয়ী কলরেটে কথা বলা যাবে দেশের বাইরে বলে জানান ড. মো. রফিকুল মতিন।
- ৩০ পয়সা(+ভ্যাট) প্রতি মিনিট রেটে কথা বলা যাবে আলাপ অ্যাপ ব্যবহার করে দেশের যে কোন নাম্বারে। আলাপ অ্যাপ হলো বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড অর্থাৎ বিটিসিএল এর আইপি কলিং অ্যাপ। আলাপ অ্যাপ ব্যবহার করে প্রতি মিনিটে ৩০ পয়সা (+ভ্যাট)খরচে কথা বলা যাবে দেশের সকল মোবাইল নাম্বার ও ল্যান্ডফোন নাম্বারে।
- তাছাড়া আলাপ — আলাপ এ থাকছে ফ্রি কথা বলার সুযোগ
- বিকাশ বা নগদের মাধ্যমে রির্চাজ করার সুযোগ।
- ইন্সটল করলে ১৫ মিনিট ফ্রি
- যেহেতু BTCL এর App সেহেতু সাইবার নিরাপত্তা জোরদার হবে।
সব দিক থেকে সুবিধা দিচ্ছে এই আলাপ।
তবে কিছু সমস্যার দিক দেখা গিয়েছে।অনেক ব্যবহার কারী বলেছেন OTP পেতে সমস্যা হচ্ছে।NID ভেরিফিকেশন সহ আরো অনেক সমস্যার কথা উল্লেখ করেছেন। তবে আশা করা যাই খুব দ্রুত এই সকল সমস্যার সমাধান আসবে। ধন্যবাদ বিস্তারিত পড়ার জন্য।
- 1157 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on April 2, 2021 in Graphic Design.
The listing has been done on the basis of the presence of dedicated graphics designing companies. Most of the companies are European as those countries have the biggest demand for graphic designing works and therefore, the companies are based out of such countries. As a matter of fact, these countries have more number of colleges in designing and arts to produce qualified graphic designers.
1. USA –
There is no surprise that USA has the best graphic designers. This is because it is the most technologically advanced country as far as computer companies go. Therefore, there is always huge demand for graphic designers in companies. The salaries offered are outstanding and at times, better than those of programmers. Hence, the graphic designers from all over world crowd out USA for jobs. There are so many different colleges and institutes available in USA to produce professional and qualified graphic designers. Therefore, if you want to make a career in graphic designing, make a trip to USA. Besides, if you are looking for quality graphic designers, you know where to find them.
2. UK –
Closely following USA, UK is the second best place to find the best graphic designers. There is no dearth of educational institutions in this country for graphic designers. They produce so many quality graphic designers who are creating trends in the world. The University of the Arts London is the most popular place to get qualification. On top of that, there are computer companies all around to get high-paying jobs and therefore, quality graphic designers move to the UK for jobs. You are likely to find more freelance graphic designers on any platform.
3. Italy –
Italy is probably the house of the most creative people for a long time. The architectures in the country built during the ancient days show that graphic designing is in their blood. Therefore, you will find more and more Italian take up graphic designing as their professions. However, due to higher pay, they move to countries like UK and USA. There are more educational institutes in the country than any.
4. Finland –
Finland manages to produce quality graphic designers, and they are called trendsetters in the graphic designing world. The University of Aalto in Finland is extremely popular. There are so many quality freelancer graphic designers available online to get your job done perfectly and make your company noticeable.
5. Spain –
Just like Italy, Spain is known for its ancient architectures, and there are modern marvels. Designing is running in their blood, and there are so many of them coming up. Due to language barrier, they do not make themselves available to the rest of the world. They are available in their country as well as in some selected freelance platforms. Apart from these top 5 countries, you can spot the best graphic designers in Sweden, Netherlands, Russia, Germany, and Denmark.
- 571 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on March 24, 2021 in Computer.
Several answers say the operating system uses some of your RAM. This is true but not the answer to your question. In Windows, the RAM used by the operating system is, somewhat bizarrely, counted as “available RAM.”
Most likely, the answer is you bought a cheapie laptop without a separate, discrete graphics chip. Instead, you have “integrated” graphics. 2GB of your RAM is set aside for the integrated graphics hardware, meaning for all functional intents and purposes you have a laptop with 6GB of RAM, not 8GB.
- 602 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 20, 2021 in Facebook.
ফেসবুক পেজের লাইক বাড়ানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি না বাড়াতে পারেন, তবে আপনার পেজটি আড়ালেই পড়ে থাকবে। আর আড়ালে থাকা কোনও পেজ দিয়ে আপনি কিছু করতে পারবেন না। অর্থাৎ, এই পেজটি আপনার কোনও কাজে লাগবে না।
ফেসবুক পেজকে অনেক কাজেই লাগানো যায়। অর্থাৎ, আপনার যদি একটি পেজ থাকে, তবে আপনি এটিকে নানা কাজে লাগাতে পারবেন। যেমন-
- নিজের আইডেনটিটি গড়ে তুলতে পারবেন।
- নিজের মতামতকে অন্যের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
- আপনার মধ্যে থাকা সৃজণশীলতার বাহ্যিক প্রকাশ ঘটাতে পারবেন।
- আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের জন্যে প্রচুর ট্রাফিক ড্রাইভ করাতে পারবেন।
- আপনার অনলাইন কিংবা অফলাইন ব্যবসার প্রচার ও প্রকাশ ঘটাতে পারবেন।
এছাড়া, ফেসবুক পেজ থেকে আয় করার যে-সব উপায় রয়েছে সেগুলো ব্যবহার করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারবেন।
কিন্তু সবকিছুর মূলে রয়েছে লাইক। আপনাকে অবশ্যই প্রতিনিয়ত আপনার পেজটির লাইক বাড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। কিন্তু কিভাবে বাড়াবেন? আসুন, সেটাই আজ জানা যাক।
ফেসবুক পেজের লাইক বাড়ানোর উপায়
বর্তমানে প্রায় ২.৬ বিলিয়ন ফেসবুক ব্যবহারকারী রয়েছে। এত বিশাল লোকের মাঝে আপনি সহজেই কতগুলো সিম্পল ট্রিক ব্যবহার করে আপনার পেজকে জনপ্রিয় করে তুলতে পারেন। এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন,ফেসবুক পেজে লাইক বাড়ানোর ১২ টি ব্রিলিয়ান্ট উপায়।

খেয়াল রাখুন আপনার পেজ যাতে খুঁজে পাওয়া যায়
এটা একটি সাধারণ কনসেপ্ট যে মানুষ যদি আপনার পেজ খুঁজেই না পায়, তবে লাইক দেবে কিভাবে! সুতরাং, আপনার পেজ খুঁজে পাওয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। আর এই জন্যে নিচের কাজগুলো করতে পারেন-
- পেজটার সহজ ও বিজনেস রিলেটেড নাম দেন
ভাববেন না যে নামে কি এসে যায়! বরং, নামেই সবকিছু, নামই আপনার আইডেনটি, নামই আপনার ব্র্যান্ড। কেউ যখন ফেসবুকে আপনার পেজটি খুঁজবে, তাহলে অবশ্যই সে আপনার ব্র্যান্ড লিখেই খুঁজবে। কাজেই, আপনার ব্র্যান্ডের নামটিকেই আপনার পেজের নাম হিসেবে ব্যবহার করুন যাতে লোকজনের জন্যে আপনার ব্যান্ড খুঁজে পাওয়া সহজ হয়ে যায়।
পেজের নাম আপনার বিজনেস রিলেটেড হলে অজানা কেউ সার্চ দিলে আপনার পেইজের এনগেজমেন্ট বাড়বে। নতুন ক্লায়েন্ট আসবে। মনে রাখবেন, আপনার ফেসবুক পেজের নামটি যদি আপনার বিজনেস নামের সঙ্গে খাপ না খায়, তবে আপনি ফেসবুক বিজনেস পেজ ব্যবহারের লাভ থেকে বঞ্চিত হবেন।
- পেজের একটি সুন্দর ও ইউনিক নাম রাখার চেষ্টা করুন
পেজটার সুন্দর একটা নাম দেন। নামের আশে-পাশে অপ্রয়োজনীয় বাহুল্যতা বা বাড়তি অক্ষর বা শব্দ ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন। এতে আপনার পেইজের প্রফেশনালিজম নষ্ট হয়।
পেজের নামটা যাতে অন্য কারো নামের সাথে হুবহু মিলে না যায়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। অন্য কারো নামের সঙ্গে আপনার পেজের নাম মিলে গেলে আপনি প্রটেনশিয়াল কাস্টোমার হারাবেন। দেখা যাবে যে, ইউজাররা আপনার পেজ খুঁজতে গিয়ে আরেকজনের পেজ পেয়ে যাবে এবং সেটাতেই স্থির হয়ে যেতে পারে।
- সহজে মনে রাখা যায় এমন ইউজার নেম দিন
আপনি নিশ্চয়ই জানেন যে ফেসবুকে তৈরি করা পেজের নাম ও ইউজার নাম কিন্তু এক নয়। পেজের নাম সাধারণত প্রোফাইল পিকচারের নিচে থাকে আর পেজের ইউজার নেম থাকে, ইউআরএল বা অ্যাড্রেস বারে। নিচের ছবিতে হৈচৈ বাংলার ফেসবুক পেজের নাম ও ইউজার নাম আলাদা করে দেখানো হয়েছে।

ইউজার নেমকে ভ্যানিটি ইউআরএলও বলা হয়ে থাকে। যাইহোক, আপনাকে খেয়াল রাখতে এই ভ্যানিটি ইউআরএল বা ইউজার নেম যেন এমন হয় যাতে সেটা সবাই সহজে মনে রাখতে পারে। সেই সাথে আপনার ইউজার নেমটিও যেন পেজের নেমের মতো বিজনেস রিলেটেড হয়, সেদিকেও খেয়াল রাখুন।
আপনার ফেসবুক পেজকে ব্র্যান্ডিং করুন
ব্র্যান্ডিং অনেক বড় বিষয়। আপনি আপনার ওয়েবসাইটের প্রমোশনের জন্যে হোক, ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের প্রচারণার জন্যে হোক, কিংবা হোক কোনও পণ্য বিক্রির জন্যে, যে কারণেই ফেসবুক পেজ খোলেন না কেন, সেটাকে অবশ্যই ব্র্যান্ডিং করতে হবে। অর্থাৎ, সবকিছুতেই যেন আপনার পেজের নাম চলে আসে, ব্র্যান্ডিং হয়ে যায়, মানুষের ব্রেনে নামটি গেঁথে যায়। এ জন্যে আপনি যা কিছু করতে পারেন-
- সুন্দর করে পেজটাকে সাজান
নতুন কেউ একজন আপনার পেজে ঢুকলে প্রথমেই তার চোখে পড়বে আপনার পেজের লে-আউট বা আউটলুুকিং। ক্যাচি কভার ফটো, প্রোফাইল ছবি, সব ধরনের ইনফরমেশন দেয়া থাকলে লোকটি আপনার পেজ থেকে শপিং করতে ভরসা পাবে। কাজেই, আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঠিকানা, মোবাইল নং, মেইল অ্যাড্রেস দিন,অ্যাবাউট সেকশনে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কয়েক লাইন লিখুন, ওয়েবসাইট থাকলে সেটির লিংক যোগ করুন।
এ সবকিছু দেয়া থাকলে একজন ইউজার এসে আর আপনার পেজ থেকে ফেরত যাবে না। সবচেয়ে বড় কথা হলো, আপনার পেজের প্রতি লোকটার একটা বিশ্বাস জন্মাবে যার ফলে তার রেফারেন্সে আপনি আরো ক্লায়েন্ট পেতে পারেন।
আমাদেরও কিন্তু এমন হয়, যখন কোনো নতুন পেজ দেখে ভালো লাগে, তখন আমরা নিজেরাই বন্ধুদের কাছে প্রোমোট করি। পেজের ক্ষেত্রে এই ট্রিকস অনুসরণ করতে পারেন।
- আকর্ষণীয় প্রোপাইল ও কাভার ফটো যুক্ত করুন
ছবির গুরুত্ব কতখানি তা আপনাকে ভেঙ্গে ভেঙ্গে বোঝাতে হবে না। কারণ, আপনি সেটি জানেন। সাধারণভাবে যে কেউই জানে যে, যে কোনও ফেসবুক পেজের প্রথম ইম্প্রেশনই হচ্ছে এর ছবির লুকিং, বিশেষ করে প্রোপাইল পিকচার ও কাভার ফটোর লুকিং।
কাজেই, আপনার পেজের ছবির দিকে বিশেষ নজর দিন। প্রোফাইল পিকচার হিসেবে আপনার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের লোগো ইউজ করতে পারেন। লোগো না থাকলে এমন কোনও ছবি ইউজ করতে পারেন যার একটা ভিজ্যুয়াল ইম্প্রেশন থাকবে। আর কাভার ফটোর ক্ষেত্রে কিছুতেই কারো ছবি কপি করার চেষ্টা করবেন না। বরং, ক্রিয়েটিভ একটি ডিজাইন করার চেষ্টা করুন। খেয়াল রাখুন, কাভার ফটো যেন আপনার বিজনেসকে ফোকাস করে। অর্থাৎ, ফটোটি দেখেই যেন ইউজাররা আপনার ব্যবসার ধরণ সম্পর্কে আঁচ করতে পারে।
- ফলো ও লাইক বাটন যুক্ত করুন
আপনার যদি ব্যবসা সংক্রান্ত একটি ওয়েবসাইট থাকে, তবে তাতে ফেসবুক পেজের ফলো ও লাইক বাটন যুক্ত করতে ভুলবেন না। যদি এমন কেউ আপনার ওয়েবসাইটে আসে যে কিনা সাইটটি দেখে মুগ্ধ হয় কিংবা কোনও একটি লেখা পড়ে বিমোহিত হয়, তবে সে আপনার ফেসবুক পেজের লাইক বাটনে ক্লিক করে একটা লাইক দিতে পারে।
- ওয়েবসাইট বা ব্লগে ফেসবুক পোস্ট অ্যামবেড করুন
শুধু লাইক বা ফলো বাটনই নয়, আপনার পেজটিকে ব্র্যান্ডিং করার আরো একটি ভাল উপায় হচ্ছে জনপ্রিয় কোন ফেসবুক পোস্টকে আপনার ব্লগ ওয়েবসাইটে অ্যামবেড করা। এটা আপনার পেজকে ওয়েবসাইটের সঙ্গে কানেক্ট করার পাশাপাশি, পেজের ভিজিবিলিটি বাড়িয়ে দেবে।
অ্যামবেড করার জন্যে ভাল একটি পোস্ট বেছে নিন। দেখুন, প্রতিটি পোস্টের উপরের তিনটি ডট চিহ্ন রয়েছে। এই চিহ্নের উপর ক্লিক করলে যে ড্রপ ডাউন মেন্যু ওপেন হবে, ওখানে দেখবেন লেখা রয়েছে Embed যার উপর আপনাকে রাইট ক্লিক করতে হবে। এরপর, এই সিম্পল কোডটিকে কপি ও পেস্ট করতে আপনার ওয়েবসাইটের ব্যাক-এন্ডে, এইটিএমএল ভেতরে।
পেজের কোয়ালিটি মেনটেইন করুন
যে কোনও ক্ষেত্রেই, হোক সেটা ব্যবসা বা অন্যকিছু, কোয়ালিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সোশ্যাল মিডিয়া, বিশেষত ফেসবুকের মতো জনপ্রিয় প্লাটফর্মও এর ব্যতিক্রম নয়। এখানেও আপনাকে টিকে থাকতে হলে, ভাল কিছু করতে হলে, অন্যদেরকে টপকাতে হলে কোয়ালিটির দিকে নজর দিতে হবে। জেনে নিন কিভাবে ফেসবুক পেজের কোয়ালিটি বজায় রাখবেন-
- কোয়ালিটি কনটেন্ট আপলোড করুন
আপনার পেজ বিজনেস ওরিয়েন্টেড হলে নতুন ধরনের প্রোডাক্ট আনেন, ক্লায়েন্টের মতামত নেন। আর যদি বিজনেস ওরিয়েন্টেড না হয়, তাহলে আপনার পেজের ধরন অনুযায়ী ভালো ভালো কনটেন্ট পোস্ট করুন। ভালো পোস্ট শেয়ার হলে সেখান থেকেও আপনার পেইজে লাইক পাবেন।
মনে রাখবেন, আপনার পেজের অ্যাক্টিভিটির প্রায় পুরোটাই নির্ভর করছে আপনার কন্টেন্টের উপর। কাজেই, এটার প্রতি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে, নিয়মিত কোয়ালিটি কনটেন্ট পোস্ট দিতে হবে এবং ইউজারদের অ্যাক্টিভিটির দিকে লক্ষ্য রেখে কোয়ালিটি বাড়ানোরও চেষ্টা করতে হবে।
- ভাইরাল কনটেন্ট বানান
শুধু কোয়ালিটি মেনটেন করলেই হবে না, সেই সাথে কোয়ালিটিফুল পোস্টটা যাতে ভাইরাল হয় সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। কেননা, একটা ভাইরাল কনটেন্ট একটা পেইজের লাইক, রিচ, এনগেজমেন্টের বিপুল পরিবর্তন ঘটায়। এজন্য সমসাময়িক বিষয়ের উপর ভিত্তি করে মাঝেমধ্যে ভাইরাল কনটেন্ট বানাতে পারেন।
আবার, ভাইরাল কন্টেন্ট বানাতে গিয়ে কোয়ালিটি যাতে ফল না করে সেদিকেও খেয়াল রাখুন। ভাইরাল টপিক চুজ করে কোয়ালিটি ধরে রেখে ভালো ভালো কনটেন্ট বানান। যদি কখনো ভাইরাল হয়, তাহলে আপনার পেইজের ফলোয়ার আকাশচুম্বী হয়ে যাবে।
- পপুলার কন্টেন্ট পিন করে দিন
একটা ফেসবুক পেজে যত পোস্ট করা হয়, তার সবগুলোই কিন্তু জনপ্রিয়তা পায় না। অর্থাৎ, ইউজারের দৃষ্টি বা মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে না। তবে, হঠাৎ হঠাৎ দেখা যায় কোন একটি পোস্ট ইউজাররা এত বেশি পছন্দ করেছে যে, সেটিতে সবাই প্রচুর লাইক দিয়েছে। এমনকি, ভাল ভাল কথায় অনেকে অনেক কমেন্টও করেছে।
বুঝতেই পারছেন যে, এটি আপনার পেজের একটি পপুলার পোস্ট। এই পপুলার পোস্টটিকে পিন করে দিন। পিন করার কারণে এটি আপনার পেজের একদম উপরে দেখাবে। এতে করে ফেসবুকের সাধারণ ইউজারদের সঙ্গে আপনার ব্যবসায়ীক পেজের অ্যাংগেজমেন্ট বাড়বে।
- মাঝে মাঝে ফেসবুক লাইভে আসুন
আপনি যে ধরণের পেজই খুলুন না কেন, যদি তাতে মাঝে মাঝে লাইভে আসেন, তবে পেজের লাইক বাড়বে। তবে, যে রিলেটেড পেজ নিয়ে কাজ করবেন, অবশ্যই সেই রিলেটেড বিষয় নিয়েই লাইভ করবেন। অহেতুক কোনও বিষয় নিয়ে লাইভে না আসাই উত্তম, এতে ইউজার বিরক্ত হতে পারে; ফলে লাইক কমতে পারে।
কনটেস্টের আয়োজন করুন বা ছাড় দিন
মানুষ সাধারণত কনটেস্ট বা প্রতিযোগীতা পছন্দ করে। আপনিও পেজে এটি চালু করতে পারেন। কনটেস্ট আপনার পেজের রিচ, এনগেজমেন্ট অনেকখানি বাড়াবে। কনটেস্টে অনেক লোক অংশগ্রহণ করে, তারা লাইক কমেন্ট শেয়ার করে পেজের প্রমোট করে। আল্টিমেটলি লাভটা কিন্তু আপনারই হয়।
বিজনেস রিলেটেড পেজ হলে আকর্ষণীয় মূল্য ছাড় দিতে পারেন। এতে অনেক নতুন ক্লায়েন্ট পাবেন। সেখান থেকে যদি ৩০% ও আপনার রেগুলার ক্লায়েন্ট হয়, তাহলেই আপনার কেল্লাফতে। আর পাশাপাশি পেইজের শেয়ারিং তো আছেই।
বন্ধুদের ইনভাইট করুন
আপনার ফ্রেন্ডলিস্টের সবাইকে পেজে লাইক দেবার জন্য ইনভাইট দেন। আজকাল অনেকেই একের অধিক আইডি চালায়। আপনি যদি তাদের মতো হয়ে থাকেন, তবে আপনারও নিশ্চয়ই একাধিক আইডি রয়েছে। সুতরাং, সব আইডি থেকেই ইনভাইট করুন। প্রয়োজন কিছু ঘনিষ্ঠ্য বন্ধুদেরকেও তাদের আইডি থেকে ইনভাইট করতে বলুন।
এছাড়াও আপনার পেজের পোস্টগুলোতে যারা লাইক কমেন্ট করে কিন্তু পেজে লাইক দেয়া নেই, তাদেরকে ইনভাইট দেয়ার ফিচার রয়েছে। ঐখান থেকে সরাসরি পোস্টে রিয়েক্টকারীকে আপনি ইনভাইট করতে পারেন। এখান থেকেও পেইজে লাইক বাড়বে উল্লেখযোগ্যহারে।
অন্য পেজে ট্যাগ বা মেনশন করুন
ফেসবুকে হাজার হাজার পেজ রয়েছে যেগুলোর মাঝে এমন কিছু পেজ আছে যাতে লাইকের সংখ্যা লক্ষাধিক কিংবা মিলিয়নেরও বেশি। এ-রকম অনেক বেশি লাইকের কোনো পেজে যদি মেনশন বা ট্যাগ করা হয়, তাহলেও আপনার পেজের লাইক বাড়বে। সুযোগ থাকলে এই ট্রিকসটি ব্যবহার করতে পারবেন।
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় পেজটিকে প্রমোট করুন
আপনি নিশ্চয়ই শুধু ফেসবুক নিয়ে পড়ে নেই। লিংডইন, টুইটার, পিন্টারেস্টের মতো আরো অনেক সোশ্যাল সাইটও ইউজ করেন। সুতরাং, ওই সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে আপনার ফেসবুক পেজটি শেয়ার করুন। কিংবা, আপনার পেজের কোন ছবি বা ভিডিও সম্বলিত পোস্ট সে-সব সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করুন। এতে, সেগুলো থেকে আপনার পেজে অনেকেই আসবে আর তাদের মাঝে এমন অনেককেই আপনি পাবেন যারা আপনার ফেসবুক পেজে লাইক দেবে।
প্রথম দিকে অটো লাইক নিতে পারেন
অনেকেরই এই ব্যাপারে ভিন্নমত থাকতে পারে। কিন্তু একটা পেইজের শুরুর দিকে অটোলাইক দিয়ে পেজে মোটামুটি একটা পরিমাণে লাইক রাখলে নতুন ভিজিটররা আকৃষ্ট হয়। পরে আপনি আপনার স্বাভাবিক, সাধারণ কাজগুলো করলে পেজের লাইক এমনিতেই বাড়বে।
কিন্তু প্রথমদিকে লাইক পাওয়াটা কষ্টকর, ঐ সময় অটোলাইকে আপনার পেইজের ভিউয়ার বাড়াতে পারে। কাজেই, বিষয়টি বিবেচনায় রাখতে পারেন। আর আপনি যদি মনে করেন যে, আপনি এমনিতেই অন্যান্য উপায় ব্যবহার করে স্বাভাবিকভাবেই লাইক বাড়াতে পারবেন, তবে অটোলাইকের প্রয়োজন নেই।
হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করতে পারেন
অনেকেই মনে করে, হ্যাশট্যাগ হলো টুইটার কিংবা ইনস্টাগ্রামের বিষয়। আসলে জিনিসটা এ-রকম না। অনেকেই ফেসবুকে হ্যাশট্যাগ দিয়ে সার্চ করে।
আপনার পেইজে পোস্টের ডিটেইলে কিছু রিলিভ্যান্ট হ্যাশট্যাগ দিয়ে দিবেন। এতে করেও লোকজন কানেক্ট হতে পারবে।
ফেসবুক মার্কেটিং স্ট্র্যাটেজি অনুসরণ করুন
আপনার ব্যবসার জন্য নতুন পেইজ খুললে আপনাকে কিছু জিনিস প্রথমেই মাথায় রাখতে হবে। যেমন-
- আপনার টার্গেট অডিয়েন্স চিহ্নিত করা: পৃথিবীর সব লোক আপনার জিনিস কিনবে না, এটাই স্বাভাবিক। এমনকি, আপনি নিজেও নিশ্চয়ই সবার কাছে জিনিস বিক্রি করতে যাবেন না। আপনার জিনিসগুলো কোন ধরনের লোক কিনবে, তাদের উপর আপনার ফোকাস করতে হবে। তাদের পছন্দ-অপছন্দ কে প্রাধান্য দিয়ে তাদেরকে নিয়মিত কাস্টমার বানাতে হবে। আস্তে আস্তে তাদের দ্বারাই নতুন কাস্টোমার ও লাইক আসবে।
- কম্পিটিটরদের নিয়ে গবেষণা: আপনার ব্যবসার মতো একই টাইপের ব্যবসা যারা করে, তাদের নিয়ে গবেষণা করুন। তাদের ছেড়ে লোকজন কেন আপনার কাছে আসবে? আপনার ব্যবসার কি এমন স্পেশালটি আছে? এইগুলা নির্ধারণ করুন। আস্তে আস্তে এনগেজমেন্ট পাবেন।
- গোল নির্ধারণ করা: আপনার ব্যবসার উদ্দেশ্য যাতে শুধুমাত্র লাইক পাওয়া না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। পেজে লাইক পেলেও আপনার প্রোডাক্ট যদি সেল না হয়, তাহলে আপনার উদ্দেশ্যই ব্যর্থ। আর যদি আপনি কিছু নিয়মিত সেটিসফাইড কাস্টমার ধরে রাখতে পারেন, তাহলে এক সময় আপনার পেজের লাইক এবং সেল কোয়ান্টিটি দুইটাই বাড়বে।
পেজ রিলেটেড গ্রুপ খুলে নিন
পেজের নামের ফ্যান ক্লাব বা বিজনেস ওরিয়েন্টেড পেইজ হলে রিভিউ গ্রুপ খুলুন। কাস্টমারদের রিভিউ দিতে বলেন। পজেটিভ রিভিউ আপনার ব্যবসা ও পেজের প্রসার অনেকখানি বাড়াবে। এইগুলা স্ক্রিনশট দিয়ে পেইজে পোস্ট করতে পারেন।
অ্যাড দিতে পারেন
ক্যাচি একটা কনটেন্ট বা ভিডিও বানিয়ে অ্যাড দিতে পারেন। অ্যাড দিলে আপনার পেইজের লাইক বাড়বে স্বাভাবিক।
আশা করি, এই ট্রিকসগুলো আপনার কাজে লাগবে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো, ভালো কনটেন্ট বানান, আপনার পেইজের রিচ, লাইক সবই বাড়বে। ধন্যবাদ।
- 1247 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 19, 2021 in Mobile.
যি রয়েছে সম্পূর্ণ বাংলাদেশী ওয়েবসাইট। তাদের অ্যাপসও রয়েছে তবে এন্ড্রয়েডের জন্য। আইফোন ব্যবহার করায় তাদের অ্যাপ সেবা সম্পর্কে জানিনা, তবে ওয়েবসাইট এক্সপেরিয়েন্স দারুন👌🏻♥️
- 1335 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on January 15, 2021 in Health.
একটা মশার কয়েল থেকে যে পরিমান ধোঁয়া বের হয় তার ১০০ টা সিগারেটের সমান ক্ষতিকর। আর এই কয়েলের ধোয়ায় ভারতের উল্লেখযোগ্য পরিমান মানুষ ক্ষতির শিকার হচ্ছে বলে বুধবার একজন বিশেষজ্ঞ এ তথ্য জানান। সম্প্রতি মালয়েশিয়ার চেস্ট রিসার্চ ফাউন্ডেশন এ গবেষনা চালায়। ফাউন্ডেশনের পরিচালক সন্দীপ সালভি বলেন, ‘অনেক মানুষ জানেই না যে একটা মশার কয়েল একশটা সিগারেটের সমান ক্ষতি করে ফেলছে তার ফুসফুসে।’ তিনি আরও বলেন, মানব শরীরে বায়ু দূষণের প্রভাব সম্পর্কে গণসচেতনতার পর্যাপ্ত অভাব রয়েছে। বাসার ভেতরের বায়ু দূষণও শরীরের জন্য মারাত্বক। সুত্র –বাংলাদেশের আজকের ও সর্বশেষ খবর
আমার এই টিউনের মূল উদ্দেশ্য হল জন সচেতনতা।
এক প্যাকেট কয়েল ফ্রিসহ কিনে মহানন্দে ঘরের ভেতর যখন একটা কয়েল জ্বালিয়ে দেই, মশারা নিশ্চয়ই বিজ্ঞাপনের মতো ‘পালাপালা’ করে উড়ে পালায়। তারপর সপরিবারে নিশ্চিন্তে আমাদের রাত্রি যাপন।কিন্তু সকালবেলা ঘুম থেকে ঊঠে একবার অনুভব করেছেন কি, আপনার শরীর কি দুর্বল লাগছে? নাক জ্যাম মনে হচ্ছে? গলা শুকিয়ে গেছে? এগুলো আমার আবিস্কার। আমি যদি কয়েল জ্বালিয়ে গুমায়।সকালে উঠে আমার নাক জ্বালা পোড়া করে।তারপর শুরু হয় হাঁচি, গলা জ্বলে (মনে হয় গ্যাসটিক)।
সিগারেটের ধোঁয়া এবং মশার কয়েলের ধোঁয়া দুটোই ক্ষতিকারক, এটা নিঃসন্দেহে বলা যায়। এ দেশে মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি থেকে শুরু করে নামে বেনামে বহু কোম্পানিই এখন অস্বাভাবিকভাবে মশার কয়েল বাজারজাত করছে একেবারেই ।

ইনসেক্ট কিলার নাম ব্যবহার করে যেসব পণ্য বাজারে আছে তারতো কোন জাত বিচার কেউ করছে না। অবশ্য একটু বলতে হয় যে, পরিবেশ দূষণে মশা-মাছির হাত থেকে রেহাই পেতে মানুষ এক অসুবিধা কাটিয়ে অন্যরকম আর এক কঠিন অসুবিধার ভেতরে ডুবে যাচ্ছে। যেটা টের পাওয়ার আগেই পুঁজির মালিকরা লুট করে নিয়ে যাচ্ছে বিপুল অঙ্কের অর্থ। কারণ এদেশে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সংখ্যা অনেক বেশি। তাই মানুষ একটু ঘুমানোর আশায় মশার কয়েল কিনছে। এ যেন অপরিহার্য হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষের জীবন-জীবিকার একান্ত সঙ্গী হিসেবে। সুতরাং প্রতিদিন যদি কমপক্ষে এক কোটি মশার কয়েল থেকে কোটি টাকার মুনাফা আয় করে নিয়ে যায় কোম্পানিগুলো। আর মশার কয়েলের ধোঁয়ায় পরিবারের আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা, এমনকি পরিবারের ছোট্ট শিশুটিও রেহাই পাচ্ছে না তার শ্বাস-প্রশ্বাসের ক্ষেত্রে মশার কয়েলের বিষাক্ত ছোবল থেকে। এর পরও সবাই যেন আশ্চর্যজনকভাবেই নির্বিকার।
আমার মতে (যদিও আমি তেমন কিছু জানি না) ‘একটা মশা যদি মারা যায়, তাহলে আমি মারা যাচ্ছি না কেন? হ্যাঁ আমি মারা যাচ্ছি। তবে সেটা ধীরে ধীরে । যাকে ইংরেজিতে বলে slow poisoning। অর্থাৎ আমি ধীরে ধীরে মারা যাচ্ছি। অথচ শুনেছি পৃথিবীর অনেক নেতা, সরকার প্রধান কে নাকি slow poisoning এর সাহায্যে মারা হয়েছিল। যাদের খাবারের সাথে সামান্য পরিমান বিষ দেয়া হতো।এভাবে তাদের ধীরে ধীরে মারা হতো। ঠিক আমরা এখন সেই slow poisoning এ আক্রান্ত।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফ্যাকাল্টি অব ফার্মেসির ভারপ্রাপ্ত ডিন অধ্যাপক এ বি এম ফারুক বলেন, বাজারে আসা চিনের তৈরি এসব মশার কয়েলের সঙ্গে বাজারের অন্য সাধারণ মশার কয়েলের সঙ্গে কোনো পার্থক্য নেই। মোড়কে লেখা এলেথ্রিন ব্যবহারের কথা উল্লেখ আছে। তবে আর কোনো উপাদান আছে কি না, এর কোনো উল্লেখ নেই। তিনি আরো বলেন, এলেথ্রিন মশার কয়েলে ব্যবহার করা হয়। তবে নির্দিষ্ট মাত্রায় ব্যবহার করতে হবে। সাধারণত কয়েলের সঙ্গে এলেথ্রিনের ব্যবহার পারমিটেড। এ কয়েলগুলোয় সর্বনিম্ন ০.৩ শতাংশ ব্যবহারে কথা বলা হয়েছে। অথচ সর্বোচ্চ কী পরিমাণ এলেথ্রিন ব্যবহার করা হয়েছে, এর উল্লেখ নেই। এখানে সর্বনিম্ন বলেছে, এটা ঠিক হয়নি। ভুল আছে। অথবা ইচ্ছা করেই তারা গোপন করছে। আমার ধারণা, এখানে এলেথ্রিন ছাড়াও অন্য কিছু আছে। এলেথ্রিন থাকলেও তা সাবধানতার সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে। শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে। বৃদ্ধদের জন্যও এটা দীর্ঘক্ষণ ব্যবহার করা ক্ষতিকর। সাধারণভাবে প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য দীর্ঘক্ষণ কয়েল ব্যবহার করা ঠিক নয়। এর ফলে হাঁপানি, শ্বাস-প্রশ্বাস, কিডনি ও লিভারের জন্য ক্ষতিকর। এ ছাড়া কয়েলের ক্ষতিকর প্রভাবে গলা শুকিয়ে যাওয়া, মাথা ঘুরানো, বমিবমি ভাব, শ্বাস নিতে কষ্ট, ধম বন্ধ হয়ে আসার অনুভূতি হতে পারে।
এই মশার কয়েলের উৎপত্তি কোথায়? এতে কী কী আছে? উপাদানগুলো শরীরের পক্ষে কতটা ক্ষতিকর? যদি ক্ষতিকর হয় তবে কেন সে ব্যাপারে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয় না?
মশার কয়েলের উদ্ভাবক দেশ হলো চীন। প্রাচীন চীনে চন্দ মলিস্নকা ফুল থেকে প্রাপ্ত গুঁড়ো পাইরোগ্রাম, গাছের বাকল থেকে পাওয়া আঠা জাতীয় পদার্থের গুঁড়োর সঙ্গে মিলিয়ে মশা বিতাড়ক ধূপ তৈরি হতো। বর্তমানে কাঠের গুঁড়ো ও নারকেলের মালার গুঁড়োর সঙ্গে অ্যারারুটের মাড় মেশানো হয়। এক্ষেত্রে কাঠের গুঁড়ো ও নারকেলের মালার গুঁড়ো জ্বালানি হিসাবে এবং মিশ্রণকে জমাট করতে অ্যারারুটের মাড় ব্যবহার করা হয়। সবুজ রঙ হয় ম্যালাকাইট গ্রিন বা ক্রিস্টাল গ্রিন রঙ মেশানোর জন্য। মশার কয়েলের প্রধান উপাদান হলো পাইরোফ্রয়েড। এটি প্রাকৃতিক যৌগ পাইরোগ্রাম থেকে পাওয়া যায়। অ্যালেট্রিন-এর মতো সমধমর্ী যৌগ থেকেও পাওয়া যায়। ম্যাটেও অনুরূপ পাইরোফ্রয়েড থাকে, তবে তাতে অনবরত নির্দিষ্ট তাপমাত্রা প্রয়োগ করতে হয়। তাপ পেলে ম্যাটের পাইরোফ্রয়েড বাষ্পীভূত হয়। নির্দিষ্ট তাপমাত্রা প্রয়োগের জন্য ম্যাটকে ম্যাটহিটারের হিটপেস্নটে রাখতে হয়। এর আসল সক্রিয় উপাদান হলো কীটনাশক ডিডিটি বা পিণ্ডেনের মতো ক্লোরিনেটেড হাইড্রোকার্বন, প্যারাফিনের মতো আরপ্যানো ফসফরাস যৌগ এবং কার্বন।
প্রায় সমস্ত মশার কয়েলেই থাকে অ্যালেট্রিন। এর সঙ্গে ফেনল ও ক্রেসল- দু’টি জৈবযৌগ ব্যবহার করা হয়। কয়েলে উলিস্নখিত উপাদানগুলোর পরিমাণ মানুষের সহনীয় মাত্রার মধ্যেই থাকে বলে দাবি করে ব্যবসা করছে কয়েল প্রস্তুতকারক কোম্পানি। অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা কতকগুলো কীটনাশককে মশার কয়েলে ব্যবহারের জন্য নিরাপদ বলে চিহ্নিত করলেও আজ পর্যন্ত আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত কোনো মান নির্ধারিত হয়নি। কেবলমাত্র তৃতীয় বিশ্বে মশা নিধনে ব্যবহূত এই কয়েলের ভালোমন্দ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার কোনো মাথাব্যথাও নেই। আর তাই ব্যবহারকারীদের ওপর মশার কয়েলে উপস্থিত কীটনাশক ও অন্যান্য উপাদানের ক্ষতিকর প্রভাবের দিকে সাধারণ মানুষ ততোটা গুরুত্ব দেয় না।
জার্মানির লু্যরেক বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞগণ একটি চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন। তাঁরা জানান, কয়েল তৈরিতে যে কাঠের গুঁড়ো ও নারকেলের মালার গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়, তার ধোঁয়া এতোই সূক্ষ্ম যে তা সহজেই আমাদের শ্বাসনালী ও ফুসফুসের বায়ুথলির মধ্যে পৌঁছে সেখানে জমা হতে পারে। আর খুব সূক্ষ্ম হওয়ার জন্য কণাগুলো বাতাসেও কয়েকদিন ভাসমান অবস্থায় থাকতে পারে। অর্থাৎ মশার কয়েল নেভার বহুক্ষণ পরেও ঘরে অবস্থানকারী মানুষের শ্বাসনালীতে কয়েলের ধোঁয়ার কণা ঢুকতে পারে। এর ফলে ফুসফুসের বায়ুথলির কণায় রক্ত জমে যাওয়া থেকে নানা ক্ষতি হতে পারে। তাছাড়া অ্যালেট্রিন মস্তিষ্ক ও রক্তের ভেদ্যতা বাড়িয়ে দেয় বলেও তাঁরা জানান। কয়েলের ধোঁয়া কমবয়সীদের স্বাস্থ্যের পক্ষে হানিকর । বিশেষত শিশুদের জন্য আরও বেশি বিপজ্জনক।
যেহেতু এটি একটি টেকি ওয়েবসাইট ।তাই চেষ্টা করলাম টেকি কিছু দেওয়ার জন্য।
এই রকম আরো অনেক ঘটনা আছে। যে সকল ক্ষতির কারণ এই মশার কয়েল। অবশ্য অনেকে বলবেন , মাথা ব্যথা হলে কি মাথা কেটে ফেলবেন নাকি। না ভাই কেটে ফেলার দরকার নাই ।অর্থাৎ আপনি মশারি ব্যবহার করেন।
- 1255 views
- 1 answers
- 0 votes
-
Asked on October 28, 2020 in Health.
GOVT. HOSPITALS 1 Bangabandhu Sheikh Mujib Medical University (BSMMU) Shahbag, Dhaka-1000 02 55165760-94 2 Dhaka Medical College Hospital Dhaka-1000 02 55165088 3 National Institute of Cancer Research & Hospital Mohakhali, TB Gate Road, Dhaka-1212 02 9880078 4 Shaheed Suhrawardy Medical College & Hospital Sher- E- Bangla Nagar, Dhaka 1207 02 9130800 5 Sir Salimullah Medical College & Hospital Mitford Road, Dhaka 1100 02 57315076 6 Chittagong Medical College & Hospital 57, K.B. Fazlul Kader Road, P.S- Panchlaish, P.O-Chawkbazar, Chittagong 01819-637 685 7 Faridpur Medical College Hospital Dhaka – Faridpur Hwy, Faridpur 01714 223 356 8 Khulna Medical College Hospital Khulna 041 760350 9 M Abdur Rahim Medical College Hospital Ananda Sagor, Sadar, Dinajpur, Bangladesh 0531 64787 10 Mymensingh Medical College Hospital Char Para, Medical Rd, Mymensingh 2200 091 66063 11 Rangpur Medical College Hospital Rangpur – Dinajpur Highway, Rangpur 0521 61601 12 Rajshahi Medical College Hospital Laxmipur, Rajpara, Rajshahi-6100 0721 772 150 13 Sylhet MAG Osmani Medical College Hospital Medical College Rd, Sylhet 0821 713 667 14 Shahid Ziaur Rahman Medical College Hospital Bogra City Bypass, Bogra 5800 05169965 15 Sher e Bangla Medical College Hospital, Borishal South Alekanda, Band Road, Barisal 8200 01552 309 666 Privet Hospitals 16 Asgar Ali Hospital 111/1/A Distillery Road, Gandaria (Beside Dhupkhola Playground), Dhaka-1204 02 47443135-48 17 Anwar Khan Modern Medical College & Hospital Road No.8, House No. 17 Dhanmondi, Dhaka 1205 02 9670295 18 Ahsania Mission Cancer and General Hospital Plot 3 IUBAT Rd, UTTORA, Dhaka 1230 02 8931141 19 Ahsania Mission Cancer and General Hospital Plot No – M-1/C, Mirpur Rd, Dhaka 1206 02 8051618 20 Apollo Hospital, Dhaka Plot: 81, Block: E, Bashundhara R/A, Dhaka 1229, Bangladesh 02 8431661- 5 21 BRB Hospitals Limited 77/A Panthapath, Dhaka 1215 02 9140333 22 Bangladesh Cancer Society Hospital & Welfare Home 120/3-C, Darus Salam Technical More, Mirpur, Dhaka 1216 01763 678 870 23 Bangladesh Specialized Hospital Limited 21 Shyamoli, Mirpur Road, Dhaka-1207, Bangladesh 09666700100 24 Bangladesh Medical College & Hospital (BMCH) House 34, Road 14/A, Dhanmondi R/A, 02 9118202 25 Combined Military Hospital (Dhaka) Cantonment, Dhaka 1206 02 8750011 26 Deta Hospital Limited Principal Abul Kashem (Former Darussalam), 26/2 Rd No. 3, Dhaka 02 09029-151 27 Enam Medical College & Hospital 9/3, parboti Nagar, Thana Road, Savar Dhaka, Bangladesh. 01718 846 107 28 Green Life Medical College Hospital 32 Bir Uttam K.M. Shafiullah Sarak (Green Road), Dhaka 1205 02 9612345 29 Gonoshasthaya Samaj Vittik Medical College & Hospital Mirzanagar, Savar, Dhaka, Bangladesh-1344. 01625 021 300 30 Japan Bangladesh Friendship Hospital 55 Satmasjid Road, Jigatola Bustand, Dhaka 1209 02 9672277 31 Labaid Specialized Hospital House- 06, Road-04, DhanmondiDhaka-1205, Bangladesh 02 9676356 32 Specialized Cancer Research Hospital ltd. Shatmashjid road, at Shankar bus stand, Dhanmondi. 02 55029139 33 Square Hospitals Ltd 18/F, Bir Uttam Qazi Nuruzzaman Road, Pranthopath, Dhaka 1205 02 8144466 34 United Hospital Plot # 15 Road # 71, Dhaka 1212 09666-710666 35 Khawja Eunus Ali Medical College Enayetpur Sharif Sirajgonj, Bangladesh 0 1716 291 681 36 North East Medical College South Surma, Gohorpur Rd, Sylhet 3100 0821 728 587 37 Parkview Medical College Hospital VIP Road, Taltala, Sylhet, Bangladesh. 01849 868 959 - 708 views
- 2 answers
- 0 votes
