mishu's Profile
Better
569
Points

Questions
25

Answers
32

  • Better Asked on September 20, 2021 in Technology.

    Bijoy 52 activation code is the registration key code of this software. which makes this software usable. You will also discover a text file containing the activation code after downloading the file. Copy and paste this file into the registration popup.

    Activation Key: RN28-T29S-K1XM-J6XY-LK24

    • 172 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on September 15, 2021 in Internet.

    There is nothing as a free chegg account. Even subject matter experts can’t access the entire database.

    To view the database you are strictly required to have a paid chegg subscription. If you want an account cheap then ask your friends and share it. There is no such restrictions is sharing account.(chegg don’t allow it.. but you can do it)

    • 147 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on May 1, 2021 in Mobile.

    Start by opening the Settings app and tapping “Accounts.”

    Android settings

    Tap your Google account.

    Google Account settings

    Tap “Account Sync.”

    Account sync settings

    Ensure that the “Contacts” toggle is enabled. It must be on for your contacts to synchronize.

    Google account sync

    That’s it! Your existing contacts will synchronize with your Google account, and they’ll be there on any new Android phone you sign into.

    The Manual Way: Backup and Restore the Contacts File

    If your phone doesn’t offer Google services—or if you just want to copy things over yourself—you can back up a .vcf file that has all your contacts inside. Start by opening the Contacts app, then select the menu icon in the upper-left. Again, we’re using the Google Contacts app here.

    Android's contacts app

    Tap “Settings” on the menu.

    The menu in Android's contacts app

    Tap the “Export” option on the Settings screen.

    Android contact settings

    Tap “Allow” on the permission prompt. This will give the Contacts app access to the photos, media, and files on your Android device.

    Contacts permission prompt

    Tap the “Save” button in the lower right.

    Downloading contact data

    You can move the .vcf file to your new phone by copying it to a USB drivetransferring it to a PC, or your favorite cloud service. When you get the file moved to the new phone, open the Contacts app again. Tap the menu icon in the upper-left.

    Android Contacts

    Tap “Settings” on the menu.

    Android's contacts menu

    Tap “Import” on the Settings screen.

    Android Contacts' settings menu

    Select “.vcf file” in the window that pops up.

    Importing a VCF file in Android contacts

    Browse to the .vcf file from your previous phone and open it.

    Selecting a VCF file to import

    Your contacts will import to your new phone, and you can start calling and messaging your favorite people.

    • 186 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on April 5, 2021 in Outsourcing.

    ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় করার কথা নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন গুঞ্জন শোনেছি। অনেকে আবার বিভিন্ন ফাঁদে পরে অনেক টাকা হারিয়েছে। আসলে ইন্টারনেট থেকে আয় করার জন্য প্রথমে আপনাকে সঠিক রাস্তা খুঁজতে হবে। আর আপনি যে বিষয়ে কাজ করতে চান এবং যেখানে কাজ করবেন সেগুলো যাচাই-বাছাই করে দেখতে হবে।

    ইন্টারনেট থেকে আপনি আয় করতে পারবেন। কিন্তু এতো বিশাল পরিমাণে আয় করতে পারবেনা।অনেক পরিশ্রম করতে হবে। এমনি এমনি কোন কিছু হয়না এর জন্য কাজ করতে হবে। অনেকে আছে হালকা কিছু কাজে করে মনে করে আমি অনলাইনে কাজ করে এই করে ফেলবো সেই করে ফেলবো আসতে এতো কিছু করা যায়না।

     

    এখানে কাজ করতে হলে নিজের অনেক Skill develop করতে হবে। নিজেকে উন্নত করতে হবে। অলস হয়ে বসে থাকলে কেউ কাজ দিবেনা। ইন্টারনেট থেকে আয় করা যেমন সম্ভব তেমনি এখানে রয়েছে অনেক বিপদ। আপনি যদি কোন প্রতারকের হাতে পড়ে যান তাহলে আপনাকে অনেক টাকা জলাঞ্জলি দিতে হবে।

    সাবধানের সাথে কাজ করতে হবে এবং বুঝে শুনে পথ চলতে হবে। সঠিক পথ বেছে নিয়ে আয় করার পথে নামতে হবে। আপনি আবার মনে কইরেনা যে এক ক্লিকেই অনেক টাকা পেয়ে যাবেন। অনেকে তো এই এক ক্লিকে টাকা আয় করতে গিয়ে সময় এবং টাকা দুটই নষ্ট করেছে। সোজা থাকার আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে তা নাহলে আপনি অনলাইন থেকে টাকা আয় করতে পারবেনা।

     

    ইন্টারনেট থেকে আয়-১

    ইন্টারনেট থেকে টাকা আয় নিয়ে অনেক গুঞ্জন শোনা যায় পোস্ট দেখা যায় ভিডিও দেখা যায়। আপনি ইন্টারনেট থেকে আয় করতে পারবেন কিন্তু স্বপ্নের মতো নয়। এর জন্য আপনাকে অনেক পরিশ্রম করতে হবে। নবাবের অলসের মত শুয়ে শুয়ে ডলার তো দূরের কথা এক কাপ চা ও আপনাকে কেউ দিবেনা। তাই ওসব আজেবাজে পথে হাটা বাদ দিয়ে সঠিক পথে চালুন।

    ইন্টারনেট থেকে আয়-২

    আপনি চাইলে ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারেন। তার জন্য আপনাকে ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে এবং তার সাথে ভালো ভালো আর্টিকেল লিখেতে হবে এবং ওয়েবসাইটের ভালো ভিজিটর থাকতে হবে। এখন আপনি ভাবতে পারেন ওয়েবসাইট না হয় খুললাম কিন্তু ভিজিটর কোথাই পাব। আসলে সাইটে যদি ভালো আর্টিকেল থাকে আর সেই ওয়েবসাইট যদি Google এর সাথে কানেক্টেড থাকে তাহলে আস্তে আস্তে ভিজিটর বাড়বে। এছাড়া বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিজ্ঞাপন দিয়ে ওয়েবসাইট প্রচার করতে পারেন।

    ইন্টারনেট থেকে আয়-৩

    আপনি নিশ্চয়ই Freelancing এর কথা শুনেছেন বা বইতে পড়েছেন। একজন Freelancer হিসেবে কাজ করতে পারেন কিন্তু এর জন্য আপনাকে অনেক কিছু শিখতে হবে জানতে হবে। এখানে যে কাজ গুলো থাকে সেগুলো শেখার জন্য আপনাকে পরিশ্রম এবং টাকা ইনভেস্ট করতে হবে প্রথমে। এখানে আপনি কাজ নিয়ে নিদিষ্ট সময় পরে কাজ করে জমা দিয়ে আয় করতে পারবেন। শিক্ষিত বেকার দের জন্য ও চাকুরী জীবীদের ও মেধাবী ছাত্রদের জন্য একটি খোলা জানালা বলতে পারেন । বিষয়টি একটু পরে জানাই

    ইন্টারনেট থেকে আয়-৪

    আরো পড়ুন….

    • 582 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on April 2, 2021 in Internet.

    ডার্ক ওয়েব কোন রুপকথার নগরী নয় যে এখানে গেলে জাদুকরিভাবে কেউ হ্যাকিং বা অন্যান্য সাইবার অপরাধ সম্পর্কে উচ্চতর দক্ষ হয়ে উঠবে। সাধারণ ওয়েব ও ডার্ক ওয়েব এর মধ্যে মূল পার্থক্য হচ্ছে সাধারণ ওয়েব পাবলিক আর ডার্ক ওয়েব সুরক্ষিত গোপন নেটওয়ার্ক। আর এই সুরক্ষিত হবার সুযোগ কাজে লাগিয়ে অবৈধ কার্যক্রম বেশি হয় ওখানে।

    যাই হোক, হ্যাকিং কোনো তন্ত্র-মন্ত্র না। এটা পারতে হলে আপনাকে কম্পিউটিং সিস্টেম, ডেটাবেইজ ইত্যাদি সম্পর্কে সমূহ জ্ঞান রাখতে হবে। এর কোনো শর্টকাট নেই। দুই-তিনটা টিউটোরিয়াল দেখে অনুকরণ করে হ্যাকার হওয়া যাবেনা। হ্যাকিং এর ধারণা আপনি সার্ফেস ওয়েব তথা সাধারণ ইন্টারনেটেই পাবেন।

    • 549 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on March 28, 2021 in Internet.

    সম্মানীত প্রশ্নকর্তা, আপনার মূল্যবার প্রশ্নের জন্য ধন্যবাদ।

    কার সাথে চ্যাটিং করছে তার তাকে কি এসএমএস করছে এবং আপনি চাচ্ছেন সর্বোপরি তাঁর অনলাইন এবং অফলাইন অ্যাক্টিভিটি গুলো চেক করতে হয় জার ফেইসবুক ভাইবার ইমো আপনি এই সবগুলোই চাচ্ছেন পর্যবেক্ষণ করতে। করতে পারবেন কথা বলে রাখি, অসৎ উদ্দেশ্যে কারো মোবাইল হ্যাক করা অথবা লুকিয়ে কারো ফোন পর্যবেক্ষণ করা এটা কিন্তু সাইবার ক্রাইম। এটা আপনি তখনই করবেন একেবারে যখন আপনার কাছে আর কোন পথ খোলা না থাকে। আপনি গুগলে সার্চ করলে অথবা প্লে স্টোরে সার্চ করলে পাবেন এবং গুগলে আপনি বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল দেখতে পারবেন কিভাবে কোন মোবাইল হ্যাক করা যায় অথবা হোয়াটসঅ্যাপ ইমু ফেসবুক মেসেঞ্জার এগুলো কিভাবে পর্যবেক্ষণ করা যায়। আপনাকে আমি অনুরোধ করছি আপনি অ্যাপ প্লে স্টোর থেকে ইন্সটল করে অথবা ভাল ফলাফল পাবেন না। একটা ওয়েবসাইটের কথা বলব যে ওয়েবসাইটে আপনি ঢুকে সাবস্ক্রাইব করে যেকোনো মোবাইল ট্র্যাক করতে পারবেন অর্থাৎ ওই মোবাইলে কি কি হচ্ছে সকল অ্যাক্টিভিটি আপনি পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন সেটা হতে পারে এসএমএস হতে পারে ফোনকল হতে পারে হোয়াটসঅ্যাপ মেসেঞ্জার ফেসবুক অথবা অনলাইনে সব ধরনের চ্যাটিং। এই সাইটটির নাম হচ্ছে spyze।

    এখানে আপনি একটি একাউন্ট করবে এবং কিছু টাকা খরচ করে ১ মাস বা বছর মেয়াদী সাবস্ক্রিবশন কিনে যেকোন মোবাইলের একটিভিটি পর্যবেক্ষন করতে পারবেন।

    • 628 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on March 24, 2021 in Logo Design.

    We can design any kind of Logo. Please visit our website.

    Get inspired by beautiful designs from Design Gallery:
    https://www.5dollargraphics.com/design-gallery/

    Our Reviews:
    https://www.5dollargraphics.com/author/platinumdesignteam/

    All completed projects:
    https://www.5dollargraphics.com/completed-projects/

    Our Facebook Page:
    https://www.facebook.com/5dollargraphics

    • 209 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on September 11, 2020 in Science.

    প্রথমেই ধন্যবাদ জানাই প্রশ্নদাতাকে এত সুন্দর একটা প্রশ্ন করার জন্য। মূলবিষয় বস্তু তে আসি,

    মশাকী জীবিত মানুষের রক্তই বা কেন খেতে আসে এটার কারণ জানলে আমরা বুঝতে পারবো।সর্ব প্রথম মশাকী রক্ত কেন খাই?- কারণ মশকী শরীরের মধ্যে ডিম উৎপন্ন করে, পরবর্তীকালে মশকী জলে ডিম ত্যাগ করে তাহা থেকে নতুন অপত্য তৈরী হয়। এখন মশকীর দেহে ডিম উৎপাদন এবং ক্রমবিকাশ এর জন্য আয়রন এবং প্রোটিন দরকার হয়। এই আয়রন প্রোটিন আসে মানুষের রক্ত থেকে তাই মশা জীবিত মানুষের রক্ত পান করে। মাংসের দোকানে পরে থাকা রক্ত তো জমাট বেঁধে যায়, লোহিত রক্ত কণিকা নষ্ট হয়ে যায় ওই জমাট বাঁধা থকথকে রক্ত মশকী কিভাবে পান করবে?? সুতরাং মশকী পক্ষে সম্ভব না।

    দ্বিতীয়ত আমাদের শরীর থেকে ঘামের মাধ্যমে ল্যাকটিক অ্যাসিড, ইউরিয়া এসব নির্গত হয় এবং আমরা নিশ্বাস প্রক্রিয়া কার্বন ডাই অক্সাইড বের করি এবং কিছু কিছু মানুষের শরীর এ HLA নামক এক জিন আছে যাহা এক বিশেষ ধরনের রাসায়নিক পদার্থ তৈরী করে যাহা আমাদের ত্বক থেকে ক্ষরণ হয়,,,, এই সব কেমিকাল,গ্যাস, অ্যাসিড মশকী কে খুব আকর্ষণ করে যার জন্য জীবিত ব্যাক্তিকে মশকী কামরায়।এবার মাংসের দোকানে পরে থাকা জমাট রক্তে ল্যাকটিক অ্যাসিড,কার্বন ডাই অক্সাইড, কেমিকাল পাবে কোথা থেকে যে মশকী ওই রক্ত প্রতি পানের জন্য আকর্ষিত হবে। সুতরাং সম্ভব না। সেই কারণে মশা জীবিত মানুষের রক্ত পান করে।

    • 766 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on August 26, 2020 in Technology.

    ইন্টারনেট ব্যবহারের সবচাইতে জনপ্রিয় মাধ্যম হল WiFi নেটওয়ার্ক। প্রায় সব WiFi নেটওয়ার্কই পাসওয়ার্ড প্রোটেকটেড থাকে। WiFi পাসওয়ার্ড হ্যাক করার জন্য অনেকে প্রায়ই Google বা Youtube এ সার্চ দিয়ে থাকে। How to hack WiFi এই কোয়েরিটি মাসে ১ লাক্ষেরও বেশি বার Google এ সার্চ হয়। এই সার্চের পরিমান দেখেই ধারনা করা যায় অনেকেই WiFi হ্যাক করতে ইচ্ছুক বা হ্যাক করার চেষ্টা চালাচ্ছে। হয় তো প্রশ্নকারী ভাইও তাদের একজন।

    এখন প্রশ্ন হল WiFi নেটওয়ার্ক কি সত্যি হ্যাক করা সম্ভব? সম্ভব হলে তা কিভাবে সম্ভব আর সম্ভব না হলে কেন সম্ভব না? এই প্রশ্ন গুলো সবার মনেই আসে। তো চলুন জেনে নেই এ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য।

    WiFi হ্যাক করা যায় কি না, এর ডিরেক্ট হ্যা বা না কোন উত্তর দেওয়া সম্ভব হয় না। WiFi হ্যাকিং সম্পর্কে জানার আগে আমাদের জানতে হবে WiFi সিকিউরিটি গুলো সম্পর্কে। WiFi পাসওয়ার্ডে মূলত তিন ধরনের ইনক্রিপশন ব্যবহার করা হয়।
    ১। WEP
    ২। WPA
    ৩। WPA2

    আজ থেকে প্রায় ১৪-১৫ বছর পূর্বে সর্বপ্রথম WEP সিকিউরিটি চালু করা হয়। এটির ইনক্রিপশন সিস্টেম ছিল মাত্র 64 বিটের। যার ফলে এই সিকিউরিটি খুব সহজেই হ্যাক করা হম্ভব ছিল। ২০০৬ সালে WPA নামে একটি নতুন WiFi সিকিউরিটি চালু করা হয়। WEP এর চাইতে WPA ছিল বেশি শক্তিশালী। তারপর WPA2 নামে আরেকটি নতুন সিকিউরিটি সিস্টেম অবমুক্ত হয়। এটি পূর্বের সকল সিকিউরিটি গুলো থেকে অধিক উন্নত এবং ইনক্রিপশন স্ট্যান্ডার্ডও তুলনামূলক জটিল। বর্তমানে WPA2 এর সর্বশেষ সংস্করন WPA2-PSK প্রায় সব WiFi রাউটারের ব্যবহার করা হয়, যা হ্যাকিং প্রায় অসম্ভব।

    এখন মূল কথায় আসি। WiFi হ্যাক করা সম্ভব। কিন্তু যে সকল WiFi নেটওয়ার্ক এখনও WEP ইনক্রিপশন ব্যবহার করছে সেইগুলো হ্যাক করা যেতে পারে। WPA বা WPA2 ইনক্রিপশন ব্যবহৃত WiFi নেটওয়ার্ক গুলো হ্যাক করা প্রায় অসম্ভব। তবে বর্তমানে প্রতিটা রাউটারের WPS নামের একটি অপশন ডিফল্ট ভাবে চালু করা থাকে। WPS হল পাসওয়ার্ডের একটি বিকল্প পদ্ধতি। আপনি পাসওয়ার্ড ছাড়াও রাউটারের WPS Key দিয়ে WiFi এ যুক্ত হতে পারবেন। এই Key ৭-৮ ডিজিটের হয়ে থাকে। অনেক মোবাইল App আছে যা সম্ভাব্য WPS Key গুলো দিয়ে WiFi এ কানেক্ট করার চেষ্টা করে। যদি ভাগ্য ভাল হয় তাহলে কানেক্ট হয়ে যেতে পারে। কিন্তু এর সম্ভাবনা মাত্র ৫% এর ও কম। ব্রুটফোর্স এ্যটাক দিয়েও এই Key খুজে বের করা সম্ভব। কিন্তু এটি অনেক সময় সাপেক্ষ। ৭-৮ অংক বিশিষ্ট সকল সংখ্যা এক এক করে ট্রাই করবে। কম্পিউটার দিয়েও এই পদ্ধতিতে পাসওয়ার্ড খুজে বের করতে ১/২ বছর সময় লেগে যেতে পারে।

    WPS বাটন নামে রাউটারে একটি বাটন থাকে। এই বাটনে চাপ দিলে কিছু সময়ের জন্য পাসওয়ার্ড ছাড়াই WiFi এ কানেক্ট হওয়া যায়। যদি আপনার অজান্তেই কেউ এই বাটনে চাপ দেয় তাহলে সে আপনার WiFi কানেক্ট হতে পাববে খুব সহজেই।

    নিজের রাউটার কিভাবে সিকিউর করবেন?

    • রাউটারের ফার্মওয়্যার সব সময় আপডেট রাখবেন।
    • সব সময় লেটেস্ট সিকিউরিটি ব্যবহার করবেন। বর্তমানে লেটেস্ট সিকিউরিটি হল WPA2-PSK
    • WPS অপশনটি রাউটারের এডমিন প্যানেল থেকে বন্ধ করে রাখবেন।
    • পাসওয়ার্ড ১০-১৫ অক্ষরের রাখবেন। বর্ণমালা, নম্বর ও স্পেশাল ক্যারেক্টার এর সমন্বয় পাসওয়ার্ড কে আরও শক্তিশালী করে।
    • এমন পাসওয়ার্ড রাখবেন না যেটা অন্য কেউ সহজে অনুমান করতে পারে।

    এক কথায় বলতে গেলে WPA বা WPA2 সিকিউরিটি দেওয়া থাকলে সেই WiFi হ্যাক হওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

    • 767 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on July 11, 2020 in Health.

    এই প্রশ্নটি অনেকবার অনেকের কাছে শুনেছি। আর যখন সত্যি কথা বলেছি কেউ বিশ্বাস করেনি। যে সত্যি সব ওষুধের নাম আমাদের মনে থাকেনা। রাখা সম্ভবও না।

    যেগুলি খুব কমন ওষুধ, জ্বরের বা গ্যাসের বা পেটব্যথার, সেগুলি এমনিই মনে থাকে।যেগুলি অতোটা বেশি লাগেনা, যেমন কিছু অ্যান্টিবায়োটিক, ঘুমের ওষুধ সেগুলো কষ্ট করে মনে রাখতে হয়। যে বিষয় নিয়ে কাজ করি, যেমন আমি চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, তার ওষুধগুলি বারবার দিতে দিতে অভ্যেস হয়ে যায়।

    ব্র্যান্ড নাম মনে রাখার জন্য মেডিক্যাল রিপ্রেজেন্টেটিভ দের কিছুটা দরকার হয়। কনফারেন্স বা সেমিনারে ডিসকাশন করে জানা যায় কোন ব্র্যান্ড কত ভালো কাজ করে-আজকাল ফেসবুক ফোরাম আর হোয়াটসঅ্যাপ গ্রূপে যে যার অভিজ্ঞতা জানালে তার থেকেও শেখা যায়।

    সবশেষে ভরসা গুগল। আমার পেশেন্টরা প্রায়ই এসে বলেন তাঁরা অমুক কোম্পানির সিরাম লাগাচ্ছেন বা তমুক ব্র্যান্ডের মলম মাখছেন। কোনটায় কি কম্পোজিশন সেটা মনে রাখা অসম্ভব।

    ডাক্তারি পড়লে সারাজীবন নতুন জিনিস শিখতেই কেটে যায়। প্রত্যেক বছর আরো নতুন ওষুধ বেরোচ্ছে।

    • 814 views
    • 1 answers
    • 0 votes