sujoy_sk's Profile
Better
581
Points

Questions
32

Answers
27

  • Better Asked on February 26, 2021 in Website.

    আজকের আধুনিক জগতে, কাগজের তৈরি বই না পড়ে লোকেরা পছন্দ করেন “PDF e-book“.

    PDF e-book হলো, pdf ফাইল extension এর মাধ্যমে তৈরি করা একটি “digital document“, যেটা আপনি আপনার smartphone বা computer এ পড়তে ও ব্যবহার করতে পারবেন।

    আপনাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছেন, যারা অনলাইনে বই পড়ে ভালো পান এবং এই ক্ষেত্রে কিছু বাংলা PDF বই ডাউনলোড করতে চাচ্ছেন।

    এমনিতে, ইন্টারনেটে “বাংলা পিডিএফ (PDF) বই ডাউনলোড করার প্রচুর ওয়েবসাইট রয়েছে।

    তবে, তাদের মধ্যে কিছু ওয়েবসাইট আপনার থেকে টাকা নিয়েই, pdf বই ডাউনলোড করার অনুমতি দেন।এই ক্ষেত্রে, আপনি আপনাদের এমন ৮ টি ওয়েবসাইটের লিস্ট দিয়ে দিবো যেগুলির মাধ্যমে একেবারেই ফ্রীতে পিডিএফ বই ডাউনলোড করা যেতে পারে।এমনিতে বই পড়ার আসল মজা কিন্তু কাগজের তৈরি বই পড়েই।

    তবে, মোবাইল বা ট্যাবলেট এর মাধ্যমে pdf document এর মাধ্যমে, আমরা ইন্টারনেট থেকে বিভিন্ন বিষয়ের বিভিন্ন বই পেয়ে যেতে পারি।

    তাছাড়া, মোবাইলের মাধ্যমে অনেক সহজে এবং যেকোনো জায়গার থেকে বই পড়ার আনন্দ নেওয়া যেতে পারে।

    তাই, নিচে দেওয়া এই ৮ টি ওয়েবসাইটের বিষয়ে জেনেনিন, যেগুলির থেকে যেকোনো রকমের pdf বই ডাউনলোড করা যেতে পারে।

    ১. Google search

    প্রথম এবং সেরা ওয়েবসাইট হলো “Google“.কেননা, এখান থেকে আপনারা যেকোনো ধরণের বই এবং যেকোনো ভাষাতেই পেয়ে যাবেন।

    তবে, এর জন্য আপনার যেতে হবে Google search engine এ।

    Google search এ গিয়ে, আপনি আপনার পছন্দের বই এর নাম লিখে শেষে “filetype:pdf” লিখে সার্চ করুন।

    এখন, filetype:pdf লেখার জন্য, আপনার সার্চ করা বই বা বাক্যের কেবল pdf file গুলি দেখানো হবে।

    এবং, ৯০% লোকেরা এভাবে নিজের পছন্দের PDF বই গুলি গুগল সার্চ এর মাধ্যমে পেয়ে যাচ্ছেন।

    2. Bdebooks.com-(bangla pdf only)

    ফ্রীতে বাংলা পিডিএফ বই ডাউনলোড করার এটা সব থেকে সেরা এবং ভালো একটি ওয়েবসাইট।এখানে আপনারা বিভিন্ন বিষয়ে PDF বই পেয়ে যাবেন।

    যেমন, Bangla Story Books, Bangla Onubad Boi, Horror books, Teenagers Books, Indian Writer books, Bangladeshi Writer books এবং আরো অনেক বিষয় নিয়ে বই পেয়ে যাবেন।

    সত্যি বললে, এই ওয়েবসাইটে এসে আপনার আর অন্য কোনো ওয়েবসাইটে যাওয়ার প্রয়োজন হবেনা।

    কারণ, A to Z সব রকমের books আপনারা এখানে পাবেন।

    এখানে, PDF e-books download করার জন্যে আপনার account তৈরি করতে হবেনা।

    কেবল, নিজের পছন্দের PDF বই এ ক্লিক করুন এবং তারপর পরের পেজে আপনি দেখতেই পারবেন।

    অনেক সহজেই প্রত্যেকটি পিডিএফ পেয়ে যাবেন।

    ৩. Amarbooks.org-(bangla pdf only)

    PDF ডাউনলোড করার এই ওয়েবসাইটটি কিন্তু অসাধারণ।কারণ, এই ওয়েবসাইট এর মাধ্যমে আমরা যেকোনো ধরণের pdf e-book ফ্রীতেই নিতে পারেন।

    এখানেও আপনারা বিভিন্ন, বিষয়ক বই যেমন, series bangla books, বিভিন্ন writers এর বই, horror এবং আরো অন্যান্য বই দেখতে পারবেন।

    এই সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটটি ফ্রি এবং কেবল কিছু ক্লিক করেই যেকোনো “bangla e-book” নিজের কম্পিউটার ও মোবাইলে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারবেন।

    প্রত্যেক দিন এই “বাংলা পিডিএফ বয়ের ওয়েবসাইটে” নতুন নতুন books যোগ করা হয়।

    ৪.Banglabook.org – (only Bengali e-books)

    এই ওয়েবসাইটের ক্ষেত্রেও বিশেষ বলতে গেলে, এখানে আপনারা বিভিন্ন ধরণের বাংলা লেখকের বই পেয়ে যাবেন।যেমন, Humayun Ahmed, Sunil Gangopadhay, Buddhadeb Guha, Samaresh Majumdar, Qazi Anwar Hussain এবং আরো অনেক রয়েছেন।

    এছাড়াও, পপুলার ইংরেজি লেখকদের বাংলায় অনুবাদ করা বই আপনারা এখানে পাবেন।

    এমনিতে, অন্যান্য বয়ের বিষয় যেমন horror, comedy ইত্যাদি হিসেবে এখানে পিডিএফ বই গুলি লিস্ট করা হয়নি।

    তবে, যদি আপনি writers হিসেবে বই খুঁজতে চাচ্ছেন, তাহলে A to Z সম্পূর্ণ লেখকদের লিখা বয়ের লিস্ট এখানে পাবেন।

    তাছাড়া, ওয়েবসাইটে থাকা search bar ব্যবহার করে, আপনারা যেকোনো পিডিএফ ই-বুক সার্চ করতে পারবেন।

    ৫. Grontho.com – (Only Bengali)

    বাংলা গ্রন্থের পিডিএফ ই-বুক ডাউনলোড করার এটা এক অনেক ভালো ওয়েবসাইট।এখানে তেমন কোনো বিশেষ ক্যাটাগরি বা বিষয় দেওয়া থাকবেনা যদিও, আপনি একসাথেই সব রকমের বই দেখতে পাবেন।

    প্রথম পাতার থেকে শুরু করে প্রায় অনেক গুলি বই আপনারা দেখতে পাবেন।

    কেবল বাংলা গল্প নয়, আপনারা এখানে অনেক ধরণের বাংলা ই-বুক (e-book) পাবেন।

    যেমন, গিটার শেখার বই, জীবনী, বাংলা গল্পের বই, কাহিনী, পিয়ানো শেখার কোর্স এবং আরো অনেক।

    PDF বাংলা বই ডাউনলোড করার জন্যে, সোজা আপনার পছন্দের বয়ে ক্লিক করুন।

    • 669 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on February 22, 2021 in Mobile.

    নীল রশ্মির তরঙ্গ দৈর্ঘ্য কম কিন্তু শক্তি বেশি।
    চোখের রেটিনাতে যে সমস্ত আলোক সংবেদনশীল কোষ থাকে তারা রেটিনাল নামক কিছু পদার্থের কারনে সক্রিয় হয় । কিন্তু উজ্জ্বল নীল রং এসব রেটিনালকে অতিরিক্ত সক্রিয় করায় রেটিনার কোষসমূহ ক্ষতিগ্রস্ত হয় । অন্ধকার ঘরে এই ক্ষতি বেড়ে যায় ।

    দীর্ঘসময় ব্যবহারে (সপ্তাহে মোট 24 ঘন্টার বেশি হলে ) ক্রমাগত ল্যাপটপ বা মোবাইল ফোনের নীল রশ্মি চোখের আলোক সংবেদনশীল কোষ পৌঁছে , সেখান থেকে রেটিনার ম্যাকুলা ডেনসা ও দৃষ্টিসীমার কেন্দ্রীয় অংশ নষ্ট হয়ে যায় । এটি irreversible damage বা নিরাময় অযোগ্য রোগ । সাধারণত বয়স পঞ্চাশ উর্দ্ধে এটি বেশি দেখা যায় ।

    অন্ধকার রুমে সেল ফোন বা টিভি ,ল্যাপটপ ব্যবহার করলে চোখের মণি বেশি সম্প্রসারিত হয় । তখন এই রশ্মি আরো বেশি চোখের ভিতরে ঢোকে ।

    আমাদের চারপাশে ব্যবহৃত বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস থেকে একনাগাড়ে অনেকক্ষণ বা কিছুক্ষন পরপর নীল রশ্মির যে বিকিরণ হয় আমাদের চোখের লেন্স বা কর্নিয়া তা ঠেকাতে পারেনা ।

    প্রতিকার:

    চিত্র, blue light protector স্ক্রিন ।

    চিত্র, blue ও ultra vilolet light সানগ্লাস ।

    চিত্র, চোখের তারল্য বজায় রাখতে , ড্রপ ।

    অনেক ফোনে blue light filter থাকে যা এসব নীল রশ্মির বিকিরণ ঠেকিয়ে দেয় । তাছাড়া UV light প্রতিরোধক্ষম সানগ্লাস ও এক্ষেত্রে ভালো কাজ দেয় । রেটিনালকে রক্ষার জন্য কিছু চোখের ড্রপ ও পাওয়া যায় ।

    • 752 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on February 21, 2021 in Internet.

    আমার দৃষ্টিতে যদি আপনার নেটওয়ার্ক পারফরম্যান্স ভাল পেতে চান তাহলে রবি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে কম দামে বেশি পরিমাণ এবং সাথে টকটাইম ও পেতে পারেন। আর যদি আরো কম মূল্যে চান তাহলে এয়ারটেল সিম ব্যবহার করতে পারেন তবে সেই ক্ষেত্রে নেটওয়ার্ক এর পারফর্মেন্স তুলনামূলক বেশি ভালো নাও হতে পারে। আমি ব্যক্তিগতভাবে রবি ইন্টারট প্যাকেজ ব্যবহার করি। আগে 530 টাকায় 25 জিবি সাথে 600 মিনিট টকটাইম এবং 27 টাকা ক্যাশব্যাক প্যাকেজ কিনতাম। গত মাসে 600 টাকায় 35 জিবি ইন্টারনেট 800 মিনিট টকটাইম এবং ত্রিশ টাকা ক্যাশব্যাক প্যাকেজ কিনেছি। সাথে আরও 15 জিবি যেটা দিয়েছে। সব মিলিয়ে আমাকে 50 জিবি ইন্টারনেট প্যাকেজ দিয়েছে 570 টাকায়। এজন্য আপনাকে রবি অ্যাপ থেকে প্যাকেজ বান্ডেল কিনতে হবে এবং এয়ারটেল থেকেও অফারটি পেতে হলে অ্যাপের মাধ্যমে প্যাকেজটি কিনতে হবে।

    ধন্যবাদ।

    • 600 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on October 15, 2020 in Mobile.

    আমার ফোনটি রুট অ্যাকসেস নেওয়া। আমি ২০১৪ সাল থেকে রুট ফোন ব্যাবহার করি। আসুন দেখে নেই রুট ফোনের কি কি সুবিধা-

    ১. আমার ফোনে কোন অ্যাপ এড দেখতে পারে না। কারণ আমি এড ব্লকার ব্যবহার করি।

    ২. আমার ফোনে কোন অতিরিক্ত অ্যাপ নেই। তাই অতিরিক্ত অ্যাপ ফোনের চার্জ এবং র্যাম খেতে পারে না।

    ৩. আমার ফোনের কোন সিস্টেম অ্যাপের আপডেট দেওয়ার পর সিস্টেমে আপডেট করে নেই। তাই ফোনের ইউজার স্পেসের মেমোরি কম নষ্ট হয়। অনেক থার্ড পার্টি অ্যাপ সিস্টেম অ্যাপ হিসেবে ব্যাবহার করি। এতে সিস্টেমে যে অতিরিক্ত মেমোরি খালি থাকে সেটার সদ্ব্যবহার করতে পারি।

    ৪. কোন অ্যাপটি সবসময় চালু থাকবে কোন অ্যাপটি আমি ব্যবহার না করলে অটোম্যাটিক বন্ধ হবে সেটা আমি নির্ধারণ করে দেই।

    ৫. সিস্টেম কিংবা ইউজার অ্যাপের cache এক চাপেই ক্লিয়ার করতে পারি। ডুপ্লিকেট ফাইল এক নিমিষেই শেষ করে দেই। সিস্টেমের অতিরিক্ত ফাইল যেগুলো কাজের না সেগুলোও ক্লিয়ার করে ফেলি।

    ৬. সিপিইউ বা জিপিইউ এর সবকিছু এখন আমার নিয়ন্ত্রণে।

    আরো অনেক সুবিধা আছে। অনেক কিছুই আমার ব্যবহার করার দরকার হয় না।

    আসুন জেনে নিই রুট করলে আপনি কি কি করতে পারবেন না এবং কি কি অসুবিধা হতে পারে –

    ১. সিস্টেম আপডেট করতে অনেক সময় সমস্যা হতে পারে।

    ২. আপনি এডভ্যান্স লেভেলের ইউজার না হলে অনেক সময় সিস্টেমের প্রয়োজনীয় অ্যাপ কেটে ফেললে ফোন ঠিক মতো অপারেট নাও করতে পারেন। এমনকি ফোন অন না ও হতে পারে কিংবা অন হলেও ফোন ব্যবহার উপযোগী না ও হতে পারে।

    • 826 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on October 4, 2020 in Facebook.

    এজন্য কত টাকা আসা করেন আপনি?

    গবেষণা বলছে, কম-বেশি যাই দাবি করুন না কেন, একটি অ্যাকাউন্টের মূল্য গড়ে প্রায় ৭০ হাজার টাকা। অর্থাৎ একজন ব্যবহারকারীকে ৭০ হাজার টাকা দিলে তিনি তার অ্যাকাউন্টটি বন্ধ, হস্তান্তর বা ডিঅ্যাকটিভ করতে রাজি হন।

    ব্যবহারকারীদের কাছে এই সামাজিক মাধ্যমটি কতটা মূল্যবান তা নিয়ে এক জরিপ পরিচালনা করা হয়েছে। ‘প্লাস ওয়ান’ নামর একটি জার্নালে ওই জরিপের ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে।

    যুক্তরাষ্ট্রের টাফ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা ওই জরিপে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট নিলামের ব্যবস্থা করে। এজন্য অ্যাকাউন্টধারীরা কত টাকা প্রত্যাশা করেন তা জানতে চাওয়া হয়। এর উত্তরে এমন গড়ে ৭০ হাজার টাকা প্রত্যাশা করে ব্যবহারকারীরা।

    সূত্র: আনন্দবাজার পত্রিকা

    • 789 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on September 15, 2020 in Technology.

    আবিষ্কারের একেবারে প্রথম দিকে বারকোড ব্যবহার করা হয়েছিল স্বয়ংক্রিয় গাড়ি উৎপাদন কারখানায়। জেনারেল টেলিফোন অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস বারকোডের একটা প্রাথমিক সংস্করণ ব্যবহার করেছিল। সেসময় এর নাম দেওয়া হয়েছিল কারট্রেক এসিআই (অটোমেটিং কার আইডেন্টিফিকেশন)। ধীরে ধীরে অন্য নানা ক্ষেত্রেও এর ব্যবহার শুরু হয়ে যায়।

    বারকোড হলো মেশিন-রিডেবল কোনও পণ্যতে মুদ্রিত বিভিন্ন প্রস্থের সমান্তরাল রেখার প্যাটার্ন। একটি বারকোড মূলত ভিজ্যুয়াল প্যাটার্নে রাখা কিছু তথ্য যা শুধু মাত্র মেশিন পড়তে পারে। কালো সাদা মিশ্রিত বারসমূহের যে প্যাটার্নটি আমরা বারকোডে দেখতে পাই সেগুলো একটি এলগোরিদম মেনে চলে।

    বারকোডে সাধারণত পণ্যের তথ্য থাকে যেমন: পণ্যের মূল্য ও ওজন, উৎপাদনের ও সমাপ্তির (মেয়াদ) তারিখ, প্রস্তুতকারকের নাম ইত্যাদি। আন্তর্জাতিকভাবে প্রত্যেকটি পণ্যের বারকোড ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।তবে পণ্য ছাড়াও আরো অনেক কাজেই বারকোড ব্যবহার করা হয়।

    বারকোড দুই প্রকার। একমাত্রিক এবং দ্বিমাত্রিক।

    মুদি, কলম এবং বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ইত্যাদির মতো সাধারণ পণ্যগুলিতে একমাত্রিক বারকোড ব্যবহৃত হয়।

    দ্বিমাত্রিক বারকোড একমাত্রিক বারকোডের মতই, তবে এটি একমাত্রিকের তুলনায় প্রতি ইউনিটে অধিক তথ্য সংরক্ষণ করতে পারে। দ্বিমাত্রিক কোডকে প্রায় ই “কিউ আর”- কুইক রেসপন্স কোডও বলা হয়।

    বারকোড কিভাবে কাজ করে?

    একটি বারকোডে সর্বমোট ৯৫ টি ব্লক থাকে। ৯৫ টি ব্লককে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়। লেফট গার্ড, সেন্টার গার্ড এবং রাইট গার্ড। এদের মধ্যে ১২টি ব্লকে বারকোড লিখা হয়। তথ্যগুলো বারকোডের প্রতিটি সাদাকালো বার এবং এদের মধ্যকার ফাঁঁকা জায়গার মধ্যে এনকোড করে রাখা হয়।

    বারকোড রিডার নামক একটি স্ক্যানার ডিভাইসের সাহায্যে কোডগুলো ডিকোড করা হয়। এটি লেজার ব্যবহার করে কাজ করে। রিডারটি রিড করার সময়ে বাম দিক থেকে ডানদিকে রিড করে।

    বার-প্যাটার্ন এর মধ্যে বাইনারি বিট স্টোর করা থাকে এবং সেই বিটগুলো কিছু অক্ষরকে নির্দেশ করে।স্কান্যার ডিভাইস বাইনারি সিকোয়েন্সটি কম্পিউটারে পাঠানোর পরে কম্পিউটার সেগুলোকে আমাদের বোধগম্য ভাষায় রূপান্তর করে প্রদর্শন করে।

    আবার, বারকোড জেনারেটর সফটওয়্যার দিয়ে বারকোড তৈরি করা হয়। সফটওয়্যারটি প্রথমে স্ট্রিং হিসেবে তথ্য ইনপুট নেয় তারপরে সেগুলোকে বাইনারি তে কনভার্ট করে এবং বারকোড এর এলগোরিদমের সাহায্যে বারগুলো জেনারেট করে আউটপুট দেয়। একটি একমাত্রিক বারকোড প্রায় ২০ টি ক্যারেক্টার ধারণ করে রাখতে পারে এবং একটি দ্বিমাত্রিক বারকোড প্রায় ২০০০ টি ক্যারেক্টার ধারণ করতে পারে। দ্বিমাত্রিক বারকোডে এরর কারেকশন থাকে ফলে এর কিছু অংশ নষ্ট হয়ে গেলেও স্ক্যানার তা স্ক্যান করতে পারে।

    বারকোডের নিচে যে ডিজিটগুলো দেখা যায় সেগুলোকে EAN-13 বলা হয়। UPC-A এর ১২ টি ডিজিটের পুর্বে একটি ডিজিট বসে EAN-13 কোড তৈরি করে। আন্তর্জাতিক কোনো পণ্যের জন্য বারকোড ব্যবহার করতে হলে GS1 নামক একটি অর্গানাইজেশন থেকে বারকোড কিনে নিতে হয়। তারাই ইউনিক বারকোড জেনারেট করে দেয় যার কারনে সেই পণ্যটি যেকোনো দেশের স্ক্যানার পড়তে পারে। বারকোডের প্রথম বিটটি কোম্পানিকে নির্দেশ করে এবং প্রথম ৩ টি ডিজিট সেই দেশকে নির্দেশ করে যে দেশে কোম্পানিটি অবস্থিত। ১২ তম ডিজিটটি স্ক্যানার ঠিকভাবে পুরো কোডটি পড়তে পেরেছে কিনা তা যাচাই করার জন্য দেয়া হয়। একে চেক ডিজিট বলে। কোম্পানি প্রিফিক্স এবং ১২ তম ডিজিটের মাঝের ডিজিটগুলো নির্ধারনের জন্য কোনো নির্দিস্ট নিয়ম থাকেনা এগুলো পন্যের কোম্পানি নিজেদের ইচ্ছা মত নির্ধারন করতে পারে। এগুলো সব একটি সেন্ট্রাল ডেটাবেইজে থাকে যার কারনে পৃথিবীর যেকোনো জায়গার স্ক্যানার পণ্যটি সনাক্ত করতে পারে।

    বারকোড স্ক্যানিং এর জন্য দুইধরনের স্ক্যানিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়। একটি হলো লেজার টাইপ বারকোড স্ক্যানার অন্যটি হলো ইমেজ টাইপ বারকোড স্ক্যানার। লেজার টাইপ স্ক্যানার বারকোডের উপরে লেজার প্রজেক্ট করে এবং এর রিসিভার প্রতিফলিত আলো শনাক্ত করে এবং প্রসেস করে। বারকোডের কালো বার গুলো আলো শোষণ করে আর সাদা বার গুলো আলো প্রতিফলিত করে। এভাবেই লেজার বারকোড স্ক্যানার কাজ করে। আর আমরা ফোনের ক্যামেরা ব্যবহার করে যখন বারকোড স্ক্যান করি তখন আসলে ক্যামেরা পুরো বারকোডের একটি ছবি তোলে তারপর ছবিটি কিছু ইমেজ প্রসেসিং এলগোরিদমের সাহায্য ডিকোড করে আউটপুট দেয়। এই কাজটি ডিভাইসের মধ্যে থাকা প্রসেসর করতে পারে।

    আশাকরি প্রশ্নকর্তা প্রশ্নের উত্তরটি পেয়েছেন। ধন্যবাদ।

    • 757 views
    • 1 answers
    • 0 votes
    • 789 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on August 24, 2020 in Accounting.

    ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে, ঋণ পরিশোধ করার আগেই যদি কোনো ব্যক্তির মৃত্যু হয়, সে ক্ষেত্রে ব্যাংক, অপরিশোধ্য ঋণ আদায়ে যে সকল ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে,

    ১। যদি ঋণটি ইন্স্যুরেন্স করা থাকে, তবে ইন্স্যুরেন্স কোম্পানী থেকে আদায় করবে।

    ২। যদি ইন্স্যুরেন্স না করা থাকে, সেক্ষেত্রে, যেসব পদ্ধতি অনুসরণ করা হয়,

    ক) মৃত ঋণগ্রহীতার যদি ব্যাংকে সঞ্চিত অর্থ থাকে, সেখান থেকে ঋণটি আদায় করার চেষ্টা করা হয়।

    খ) যদি ঋণটিতে co-borrower বা অন্য কারো সাথে, যুগ্ম ভাবে ঋণটি নেয়া হয়ে থাকে, তাহলে co-borrower থেকে আদায় করার চেষ্টা করা হয়।

    গ) যদি ঋণটিতে গ্যারান্টর হিসেবে কেউ যুক্ত থাকেন, তাঁর কাছ থেকে আদায় করার চেষ্টা করা হয়।

    ঘ) যদি ঋণটি নিয়ে কোনো সম্পদ সৃষ্টি করা হয়, সেই সম্পদ বিক্রী করে ঋণটি আদায় করার চেষ্টা করা হয়।

    ঙ) যদি ঋণটি নেয়ার সময় কোনো কিছু সিকিউরিটি হিসেবে রাখা হয়ে থাকে, সেখান থেকে ঋণটি আদায় করার চেষ্টা করা হয়।

    যদি, এসব কোনো পথই খোলা না থাকে, তবে, মৃত ব্যক্তির একক নামে বর্তমান কোনো সম্পত্তি থেকে, সে সম্পত্তি থেকে ঋণ আদায়ের জন্য ব্যাংক আইনী পথে অগ্রসর হওয়ার মতো পদক্ষেপ নেয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে।

    প্রসঙ্গক্রমে, যদি ঋণের সাথে মৃত ব্যক্তির পরিবারের কেউ যুক্ত না থাকেন, তাহলে তাঁরা কেউ এই ঋণ পরিশোধের জন্য নিয়মানুসারে বাধ্য থাকবেন না। ব্যাংক পরিবারের সদস্যদের কাছে ঋণটি পরিশোধের জন্য আবেদন করতে পারে এবং এটা একান্তভাবেই পরিবারের সদস্যদের বিবেচনাবোধের উপর নির্ভরশীল। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই নৈতিকতা বোধের অনুভূতি থেকে ঋণটি পরিশোধ করার জন্য পরিবারের সদস্যদের এগিয়ে আসতেই দেখা যায়।

    যখন ঋণ আদায়ের কোনো পথই খোলা থাকে না, তখন ব্যাংক ঋণটিকে মুকুব বা waive করতে বাধ্য হয়।

    সাধারণত: ছোটোখাটো ঋণের ক্ষেত্রে এরকম পরিস্থিতিতে, ব্যাংক ঋণ আদায়ের জন্য বিস্তৃত পদক্ষেপ নেয়াতে উৎসাহী না ও হতে পারে। ঋণটিকে সরাসরি মুকুব করে দিতে পারে।

    কোনটা বড় ঋণ, কোনটা ছোটো ঋণ, সেটার সিদ্ধান্ত একান্তভাবেই ব্যাংকের।

    ব্যাংকে যে ঋণ দেয়া হয়, সেটা ব্যাঙ্কেরই অন্য কোনো গ্রাহকের জমানো অর্থ, যে অর্থ ব্যাংক কে ফেরৎ দিতেই হবে। সেজন্য ঋণ আদায়ের ক্ষেত্রে, ব্যাংক নানাবিধ পন্থা গ্রহণে বাধ্য হয়।

    • 811 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on August 15, 2020 in Technology.

    রেজ্যুলেশন কি?

    একেবারে সহজ কথায় বলতে গেলে কোন ইলেকট্রনিক যন্ত্রে যে স্ক্রিন, মনিটর অথবা পর্দা দেওয়া থাকে, সেখানে প্রতি ইঞ্চিতে যে পরিমাণ পিক্সেল বা বিন্দু থাকে, তাকেই মূলত রেজ্যুলেশন বলে। উদাহরণ হিসেবে কোন প্রিন্টার যদি ৭২০ ডি.পি.আই (dpi – dot’s per inch) তে ছবি প্রিন্ট করার ক্ষমতা রাখে, তার মানে এই দাঁড়ায় যে প্রিন্টারটি প্রতি এক ইঞ্চিতে ৭২০টি পিক্সেল বসাতে পারবে।

    অন্যভাবে বোঝাতে গেলে আপনার ফোনের ডিসপ্লে অনেক ছোট ছোট চতুর্ভুজ আকৃতির উপাদান দিয়ে তৈরী, যাকে সাধারণত আমরা পিক্সেল বলি। এখন, আপনার ফোনের রেজ্যুলেশন যদি ১০৮০ x ২১৬০ হয়, তাহলে তার মানে দাঁড়ায় আপনি যদি ডান পাশ থেকে বাম পাশে প্রতিটি পিক্সেল গুনেন তাহলে তার সংখ্যা দাঁড়াবে ১০৮০টি এবং উপর থেকে নিচ পর্যন্ত গুনলে তা হবে ২১৬০টি।

    এখন সাধারণত রেজ্যুলেশনের প্রথম সংখ্যাটিকেই ডিসপ্লের মূল ধরা হয়, যেমন ৭২০p স্ক্রিন, ১০৮০p স্ক্রিন ইত্যাদি।

    এখন 4K এর ক্ষেত্রে যা হয়, তা হলো ৩৮৪০ x ২১৬০! যেহেতু এটি ৪’০০০ পিক্সেলের কাছাকাছি, তাই একে 4K বলা হয় এবং একে ডান থেকে বাম পাশে গুনলে পিক্সেলের সংখ্যা দাঁড়াবে ৪’০০০! ভাবতেই পারছেন একটা ১০৮০ পিক্সেলের ডিসপ্লের থেকে এটি কত বেশি তথ্য একসাথে দেখাতে পারে। একটি 4K স্ক্রিন সবসময় ৩৮৪০ x ২১৬০ হয়ে থাকে না। তবে ধরে নিতে পারেন যে কমপক্ষে ৪’০০০ x ২’০০০ তো হবেই।

    4K কন্টেন্ট

    ৪টি ১০৮০ পিক্সেলের স্ক্রিন যদি একত্রে যুক্ত করা হয়, তাহলে সেটি একটি 4K ডিসপ্লে হবে (১০৮০*৪=৪’০০০+)। এখন ধরে নিন আপনার কাছে 4K টিভি আছে, কিন্তু যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনার কাছে 4K কন্টেন্ট বা ভিডিও না থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আপনি 4K মিডিয়া দেখতে পারবেন না। কেননা একটি 4K টিভিতে ১০৮০ পিক্সেলের ভিডিও প্লে করলে তা ১০৮০ তেই চলবে, 4K তে নয়।

    এজন্য অনেক কোম্পানী, তাদের 4K টিভিতে UHD upscaling নামক একটি ফিচার দিয়ে থাকে, যেটা কিনা একটি ১০৮০ বা ১৪৪০ পিক্সেলের ডিটেইল’কে ২ গুণ করে ফেলে। মানে ১০৮০ পিক্সেলের কোন ভিডিও প্লে করলে, সে ভিডিওয়ের ১টি পিক্সেলকে ২ গুণ করে ফেলে। Upscaling করার পর সবশেষে যে ভিডিও কন্টেন্ট পেয়ে থাকি, তা 2K অথবা 4K হয়ে থাকে, যার ফলে এটি আগের থেকে দেখতে ভাল হয়।

    স্মার্টফোনে 4K রেকর্ডিং এবং 4K ডিসপ্লে

    আজকালকার প্রতিটি স্মার্টফোনে 4K রেকর্ডিং’এর সুযোগ পেয়ে যাবেন। একটি মোবাইলে 4K রেকর্ড করতে হলে কমপক্ষে সে মোবাইলে ১২ মেগাপিক্সেল লেন্স থাকতে হবে।

    ছবি: xperia z5 premium

    ২০১৫ সালে সনি এই প্রথম কোন 4K ডিসপ্লের ফোন লঞ্চ করে, যেটা ছিল Sony Xperia Z5 Premium. এটি বের হওয়ার অনেক আগেই মোবাইলফোন গুলো 4K রেকর্ড করতে পারত, কিন্তু 4K সাপোর্ট করত না।

    ছবি: xperia 1

    ২০১৯ সালে এসে সনি, Xperia 1 এর মাধ্যমে পৃথিবীর প্রথম 4K HDR OLED ডিসপ্লের ফোন লঞ্চ করে। যার মাধ্যমে স্মার্টফোনের ডিসপ্লে একধাপ এগিয়ে যায়।

    8K প্রযুক্তি

    4K প্রযুক্তি মোটেও নতুন নয়, এটি অনেক আগে থেকেই বাজারে ছিল। ২০১০ সালে ইউটিউব 4K ভিডিও সাপোর্ট করা শুরু করে। 4K এর চাহিদা বলতে গেলে খুব বেশি নয়, আবার কমও নয়। দিনে দিনে সবকিছুর রেজ্যুলেশন বেড়ে চলেছে। এমনকি 4K এর জায়গা দখল করতে ২০১৯ সালের শুরুতে বড় বড় কোম্পানীগুলো যেমন সনি, স্যামসাং, এলজি 8K প্রযুক্তি দেখায়, যা একদিকে ভবিষ্যতকে নির্দেশ করে। এখন চিন্তা করে দেখুন যে 4K রেজ্যুলেশনে যতগুলো পিক্সেল আছে, 8K তে তার দুগুণ পিক্সেল আছে!

    • 789 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Better Asked on August 6, 2020 in Technology.

    পানির মধ্যে কোনো স্থাপনা নির্মাণ করার ক্ষেত্রে একটি অস্থায়ী বেষ্টনী নির্মাণ করা হয়, ইঞ্জিনিয়ারিং ভাষায় সেটা কে “কফার ড্যাম” বলে।

    photo: Google

    পানির মধ্যে এরকম পাইল সেট করে চর্তুরপাশে স্টিল এর পাত দিয়ে পানি চলাচল এ বাধা প্রয়োগ করা হয়।

    photo: Google

    আর এসব করার সময় নিয়মিত একটি পাম্প দিয়ে পানি উত্তোলন করতে থাকে যাতে পিলার করার স্থান টি তে কোনো পানি না থাকে।

    এভাবে কাজ করার স্থানটি কে পানিরোধী করে তারপর শ্রমিকরা নির্মাণ কাজ পরিচালনা করে থাকে ।

    • 778 views
    • 1 answers
    • 0 votes