rakib96's Profile
Best
43619
Points

Questions
90

Answers
4273

  • Best Asked on September 3, 2020 in Health.

    দাড়ি- আকর্ষনীয় পুরুষদের এক অনবদ্য অংশ। প্রাচীন কাল থেকেই বিভিন্ন সমাজে চলে আসছে দাড়ি রাখার প্রচলন।
    এমনকি বিংশ শতাব্দীতেও অনেক সমাজে দাড়ি কাটা রীতিমত অপরাধ ছিল। অনেক সংস্কৃতিতে দাড়িকে আবার পুরুষত্বের চিহ্ন হিসেবেও ধরা হয়। শুধু সমাজ বা সংস্কৃতি নয় প্রতিটি পুরুষের মনেই থাকে দাড়ি নিয়ে হাজার রকমেক চিন্তা। কিশোর বয়স থেকেই ছেলেদের মনে শুরু হয় দাড়ি নিয়ে এই যল্পনা-কল্পনা। কে কেমন দাড়ি রাখবে? কার দাড়ি কত ঘন? কিভাবে শেভ করলে আকর্ষনীয় দেখাবে? আরও কত কী।

    চিকিৎসকদের সংজ্ঞায় বলতে গেলে..

    1.দাড়ি না ওঠার যত কারণ
    অনেক মেয়েরাও ঘন দাড়িওয়ালা ছেলেদের প্রতি আকৃষ্ট হয়। আবার বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যে সকল ছেলেদের দাড়ি উঠে না তাদেরকে বন্ধুমহলে কতই না মসকারার শিকার হতে হয়। এই মসকরার শিকার হয়ে অনেক ছেলেই লেগে পড়ে দাড়ি উঠানোর পেছনে।

    বেশি বেশি শেইভ করা, বিয়ার্ড ওয়েল লাগানো, বিভিন্ন ওষুধ ও ট্রিটমেন্ট নেয়া আর কত কী। কিন্তু কোনদিন কী ভেবে দেখেছেন কেন দাড়ি নিয়ে এই বৈষম্য? কেনই বা কিছু কিছু পরুষের দাড়ি উঠে না?

    দাড়ি না ওঠার অনেক কারণ হতে পারে। কিছু কিছু পুরুষের ক্ষেত্রে এটি জেনেটিক। আমাদের জিন শরীরের গঠন, রঙ, স্বভাব চরিত্র নির্ধারণের মত লোম বা দাড়ি চুল ওঠাও অনেকটাই নিয়ন্ত্রন করে থাকে। বংশগত ভাবেই এই জিনের প্রবাহ চলতে থাকে এবং একই বংশের মানুষদের চেহারা, স্বভাব-চরিত্র আকৃতি প্রায় একই রকম রাখে। একারণেই অনেক সময় দেখা যায় কোনো বংশের পুরুষদের দাড়ি ওঠার প্রবনতা কম। আবার কোনো কোনো বংশের পুরুষদের দাড়ি ওঠার প্রবনতা বেশি।

    তবে দাড়ি না ওঠার মূল কারণ হলো টেস্টেসটেরন। মানব শরীরের অনেকগুলো প্রয়োজনীয় হরমোনের মধ্যে একটি হলো এই টেস্টেসটেরন। মেয়েদের শরীরে টেস্টেসটেরন এর প্রয়োজনীয়তা খুব বেশি না হলেও প্রতিটি পুরুষের জন্যই এই হরমোন অনেক প্রয়োজনীয়। প্রজনন অংগ থেকে শুরু করে পুরুষ শরীরে গঠন সবকিছুর পেছনেই এই হরমোন কাজ করে। শরীরের লোম চুল এমনকি দাড়ি ওঠার পেছনেও টেস্টেসটেরনই মূল ভুমিকা কাজ করে। তবে টেস্টেসটেরনের ঘাড়তিই কি কিছু কিছু পুরুষের দাড়ি না ওঠার কারণ?

    না, টেস্টেসটেরনের ঘাড়তি দাড়ি না ওঠার কারণ নয়। প্রতিটি পুরুষের শরীরেই প্রায় সম পরিমান টেস্টেসটেরন থাকে। দাড়ি বা শরীরে লোম ওঠা বা এর ঘনত্ব নির্ভর করে কোন পুরুষের শরীর কিভাবে এই টেস্টেসটেরনের ওপর প্রতিক্রিয়া করে। পুরুষদেহের চামড়ার নিচ থেকে রক্তের মত এই হরমোন ও প্রবাহিত হয়। এই হরমোনেরই আরেকটি সাবসট্যান্স ডাইহাইড্রোটেস্টেসটেরন। টেস্টেসটেরনের এই সাবসট্যান্সটি যেসকল পুরুষের লোমকূপ থেকে প্রবাহিত হয়ে দাড়ি বা লোমে প্রবেশ করে তাদেরই দাড়ি উঠে।

    ডাইহাইড্রোটেস্টেসটরেন এই প্রবাহ দাড়ি বা লোমের ঘনত্বও নির্ধারণ করে। যেসকল পুরুষের এই প্রবাহ বেশি হয় তাদের দাড়ি ঘন। আবার যাদের কম তাদের দাড়ি কম ঘন। শরীরের বিভিন্ন অংশে লোম ওঠাও এই হরমোনেরই অবদান। যেসকল অংশে এর প্রবাহ বেশি সেখানে লোম ওঠার গ্রবনতাও বেশি। কিন্তু এই ডাইহাইড্রোটেস্টেসরনের প্রবাহ কম হওয়া কী কোনো শারীরিক সমস্যা?

    না, টেস্টেসটেরনের প্রবাহ কম হওয়াটা বা দাড়ি কম ওঠা কোনটাই শারিরীক সমস্যা নয়। এমনকি দাড়ি দিয়ে পুরুষত্ব ঠিক করাটাও একটি ভূল ধারণা মাত্র। টেস্টেসটেরন পুরুষত্ব নির্ধারণ করে দাড়ি নয়। এই প্রাবাহ অনেক ক্ষেত্রে বংশগত আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে শারীরিক গঠন বা ত্বকের প্রকৃতির ওপর নির্ধারণ করে।

    তবে দাড়ি উঠানোর জন্য বিভিন্ন ওয়েল, ওষুধ সেবন ও ট্রিটমেন্ট নিলে বিপদের শিকার হতে পারেন। এসকল ট্রীটমেন্টের অনেক পার্শ প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ত্বকে পার্মানেন্ট দাগ, ব্রোন বেড়ে যাওয়া আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে লিভারেও সমস্যা দেখা দিতে পারে। এমনকি দাড়ি ওঠানোর জন্য বার বার সেভ করাও দাড়ি বাড়ায় না। এতে শুধুমাত্র পুরাতন দাড়ির জায়গায় নতুন দাড়ি উঠে কিন্তু টেস্টেসটেরনের প্রবাহ বাড়ায় না।

    তাই পরবর্তীবার দাড়ি উঠানোর জন্য ট্রিটমেন্ট বা শেভ করার পূর্বে অবশ্যই চিন্তা করে নিবেন।

    ধন্যবাদ💙

    • 834 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on August 30, 2020 in Education.

    ইংরেজি শেখার সব থেকে সহজ মাধ্যম হচ্ছে বলা এবং শোনা। বাঙ্গালীর মধ্যে অন্য ভাষার প্রতি বিদ্বেষ প্রকাশ ঘটতে দেখা যায় অহরহ। কেউ ইংরেজি বললে তাকে নিয়ে যথারীতি হাসি ঠাট্টা শুরে হয়ে যায়।কিন্তু আপনি যদি এই ভাষা শেখার প্রতি ডেডিকেটেড হয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব সহজেউ সফলতা পাবেন। আপনাকে নিয়মিত ইংরেজিতে কথা বলার চেষ্টা করতে হবে।আপনার মতো আপনার যদি অন্য কোন বন্ধু ইংরেজি শিখতে চায় তার সাথে নিয়মিত ইংরেজিতে কথা বলতে পারেন।আর যদি কথা বলার কেউ না থাকে তাহলে আমি দুটি মোবাইল এপ্লিকেশনে সাজেস্ট করবো আপনি নিয়মিত সেখানে চর্চা করলে প্রতিনিয়ত একটু একটু করে আপনার স্পোকেন স্কিল বৃদ্ধি পাবে।

    1.Cambly

    এখানে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ইংরেজি টিচার দের সাথে ভিডিও কলিং এর মাধ্যমে কথা বলতে পারবেন।আপনি তাদের থেকে ইংরেজি শেখার টিপস নিতে পারবেন।আপনি একদম বেসিক ইংরেজি জানলেই তাদের সাথে কমিউনিকেশন চালিয়ে যেতে পারবেন।তারা খুবই বন্ধুত্বপূর্ণ,তাই ভয় না পেয়ে এখনি শুরু করে দিন ইংরেজি যাত্রা।

    লিংকঃ Practice English with native speakers on Cambly. Here’s a 10 minute free lesson.

    arfinthe0 আমার এই রেফার কোডটি ইউজ করলে আপনি পাবেন ফ্রি দশ মিনিট।

    2.Opentalk

    লিংক ঃঃ Live Audio Chat: Make new friend & Improve English – Apps on Google Play

    • 800 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on August 29, 2020 in Education.

    পৃথিবীতে দেশের সংখ্যা ২৩৩ টি। এর মধ্যে সার্বভৌম দেশের সংখ্যা ২০৩ ও স্বাধীন দেশ ১৯৫ টি। অর্থাৎ ৩৮টি দেশ এখনও পরাধীন। স্বাধীন দেশগুলো হলো…….

    এশিয়া মহাদেশ

    1. বাংলাদেশ (ঢাকা)
    2. ভারত (নয়াদিল্লী)
    3. পাকিস্তান (ইসলামাবাদ)
    4. শ্রীলঙ্কা (কলম্বো)
    5. নেপাল (কাঠমুন্ডু)
    6. ভূটান (থিম্পু)
    7. মালদ্বীপ (মালে)
    8. মায়ানমার (নাইপিদো)
    9. আফগানিস্তান (কাবুল)
    10. ইন্দোনেশিয়া (জাকার্তা)
    11. মালেশিয়া (কুয়ালালামপুর)
    12. সিঙ্গাপুর (সিঙ্গাপুর সিটি)
    13. থাইল্যান্ড (ব্যাংকক)
    14. ভিয়েতনাম (হ্যানয়)
    15. লাওস (ভিয়েনতিয়েন)
    16. কম্বোডিয়া (নমপেন)
    17. ব্রুনাই (বন্দর সেরী)
    18. পূর্ব তিমুর (দিলি)
    19. ফিলিপাইন (ম্যানিলা)
    20. কাজাকিস্তান (আলমাআতা)
    21. কিরগিজিস্তান (বিশবেগ)
    22. তাজিকিস্তান (দুশানবে)
    23. তুর্কমেনিস্তান (আশাখাবাদ)
    24. উজবেকিস্তান (তাশখন্দ)
    25. আজারবাইজান (বাকু)
    26. চীন (বেইজিং)
    27. জাপান (টোকিও)
    28. উত্তর কোরিয়া (পিয়ং ইয়ং)
    29. দক্ষিণ কোরিয়া (সিউল)
    30. তাইওয়ান (তাইপে)
    31. মঙ্গোলিয়া (উলান বাটর)
    32. বাহরাইন (মানামা)
    33. ইরান (তেহরান)
    34. ইরাক (বাগদাদ)
    35. ইসরাইল (জেরুজালেম)
    36. জর্ডান (আম্মান)
    37. কুয়েত (কুয়েত সিটি)
    38. লেবানন (বৈরুত)
    39. ওমান (মাসকট)
    40. কাতার (দোহা)
    41. সৌদি আরব (রিয়াদ)
    42. সিরিয়া (দামেস্ক)
    43. ইয়েমেন (সানা)
    44. সংযুক্ত আরব আমিরাত (আবুধাবি)
    45. তুরস্ক (আস্কারা)
    46. ফিলিস্তিন (রামাল্লা)

    ইউরোপ মহাদেশ

    1. জার্মানি (বার্লিন)
    2. পোল্যান্ড (ওয়ারশ)
    3. হাঙ্গেরী (বুদাপেস্ট)
    4. রুমানিয়া (বুখারেস্ট)
    5. বুলগেরিয়া (সোফিয়া)
    6. স্লোভাকিয়া (ব্লাটিস্লাভা)
    7. ক্রোয়েশিয়া (জাগোরেব)
    8. স্লোভেনিয়া (লুবজানা)
    9. চেক-প্রজাতন্ত্র (প্রাগ)
    10. আলবেনিয়া (তিরানা)
    11. বসনিয়া হার্জেগোভিনা (সারায়েবো)
    12. মন্টিনিগ্রো (পোডগোরিকো)
    13. সার্বিয়া (বেলগ্রেড)
    14. মেসিডোনিয়া (স্কোপজে)
    15. কসোভো (ক্রিস্টিনা)
    16. ফ্রান্স (প্যারিস)
    17. নরওয়ে (অসলো)
    18. সুইডেন (স্টকহোম)
    19. ডেনমার্ক (কোপেন হেগেন)
    20. ইংল্যান্ড (লন্ডন)
    21. রাশিয়া (মস্কো)
    22. অস্ট্রিয়া (ভিয়েনা)
    23. বেলজিয়াম (ব্রাসেলস)
    24. এনডোরা (এনডোরা লা ভিলা)
    25. গ্রীস (এথেন্স)
    26. ফিনল্যান্ড (হেলসিংকি)
    27. সাইপ্রাস (নিকোশিয়া)
    28. আইসল্যান্ড (রিকজাভিক)
    29. আয়ারল্যান্ড (ভাবলিন)
    30. নেদারল্যান্ড (আমস্টারডাম)
    31. মালটা (ভালেটা)
    32. লুক্সেমবার্গ (লুক্সেমবার্গ)
    33. মোনাকো (মোনাকো)
    34. পর্তুগাল (লিসবন)
    35. সুইজারল্যান্ড (বার্ন)
    36. ভ্যাটিকাস সিটি (ভ্যাটিকান সিটি)
    37. ইতালি (রোম)
    38. বেলারুশ (মিনস্ক)
    39. ইউক্রেন (কিয়েভ)
    40. এস্তোনিয়া (তাল্লিন)
    41. লাটভিয়া (রিগা)
    42. আর্মেনিয়া (ইয়েরেভান)
    43. জর্জিয়া (তিবলিস)
    44. লিথুনিয়া (ভিনিয়াস)
    45. মলদোভা (চিসিনিউ)
    46. সানমেরিনো (সানমেরিনো)
    47. লিচেনস্টেইন (ভাদুজ)
    48. স্পেন (মাদ্রিদ)

    আফ্রিকা মহাদেশ

    1. মিশর (কায়রো)
    2. সুদান (খার্তুম)
    3. লিবিয়া (ত্রিপলি)
    4. তিউনিশিয়া (তিউনিশ)
    5. আলজেরিয়া (আলজিয়ার্স)
    6. দক্ষিণ সুদান (জুরা)
    7. ইরিত্রিয়া (আসমেরা)
    8. ইথিওপিয়া (আদ্দিস আবাবা)
    9. জিবুতি (জিবুতি)
    10. সোমালিয়া (মোগাদিসু)
    11. কেনিয়া (নাইরোবি)
    12. তানজানিয়া (দারুস সালাম)
    13. মোজাম্বিক (মাপুতো)
    14. মালাগাছি (আন্টা নানারিভো)
    15. সোয়াজিল্যান্ড (বাবেন)
    16. জিম্বাবুয়ে (হারারে)
    17. মালাবি (লিলংউই)
    18. কমরোস (মোরোনি)
    19. মৌরিশাস (পুর্টলুইস)
    20. সিসিলি (ভিক্টোরিয়া)
    21. মরক্কো (রাবাত)
    22. মৌরিতানিয়া (নৌয়াকচট)
    23. সেনেগাল (ডাকার)
    24. গিনি (কোনাক্রি)
    25. গিনি বিসাউ (বিসাও)
    26. সিয়েরালিওন (ফ্রিটাউন)
    27. লাইবেরিয়া (মনরোভিয়া)
    28. আইভোরিকোস্ট (আবিদজান)
    29. মালি (বামাকো)
    30. ঘানা (আক্রা)
    31. বুরকিনা ফাসো (উয়াগাড়ায়াগা)
    32. বেনিন (পেট্রো নোভা)
    33. টোগো (লোম)
    34. জাম্বিয়া (লুসাকা)
    35. কেপভার্দে (প্রেইরা)
    36. নাইজেরিয়া (আবুজার)
    37. নাইজার (নিয়ামি)
    38. চাঁদ (ইনজামেনা)
    39. মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র (বাঙ্গুই)
    40. ক্যামেরুন (ইয়াউন্ডি)
    41. কঙ্গো (ব্রজাভিল)
    42. জায়ারে (কিনশাসা)
    43. ইকুটোরিয়াল গিনি (মালাবো)
    44. গাম্বিয়া (বানজুল)
    45. উগান্ডা (কামপালা)
    46. রুয়ান্ডা (কিগালি)
    47. বুরুন্ডি (বুজুমবুরা)
    48. গ্যাবন (লিব্রেভিল)

    উত্তর আমেরিকা মহাদেশ

    1. যুক্তরাষ্ট্র (ওয়াশিংটন ডিসি)
    2. কানাডা (অটোয়া)
    3. মেক্সিকো (মেক্সিকো সিটি)
    4. এল সালভাদর (সান সালভাদর)
    5. কোস্টারিকা (সানজোসে)
    6. গুয়েতেমালা (গুয়েতেমালা সিটি)
    7. নিকারাগুয়া (মানাগুয়া)
    8. পানামা (পানামা সিটি)
    9. হন্ডুরাস (তেগুচিগালপা)
    10. এন্টিগুয়া ও বারমুডা (সেন্ট জোনস)
    11. কিউবা (হাভানা)
    12. গ্রানাডা (সেন্ট জর্জেস)
    13. জ্যামাইকা (কিংসটন)
    14. ডোমিনিকা (রোসিয়াউ)
    15. ডোমিনিকান রিপাবলিক (সেন্ট ডোমিনিগো)
    16. ত্রিনিদাদ ও টোবাগো (পোর্ট অব স্পেন)
    17. বারবাডোজ (ব্রিজটাউন)
    18. বাহামা দীপপুঞ্জ (নাসাউ)
    19. বেলিজ (বেলমোপান)
    20. সেন্টকিটস (বাসটেরে)
    21. সেন্ট ভিনসেন্ট (কিংসটাউন)
    22. সেন্ট লুসিয়া (কাস্ট্রি)
    23. হাইতি (পোর্ট অব প্রিন্স)
    24. অ্যাঙ্গুইলা (দ্যা ভ্যালি)
    25. কেইম্যান দীপপুঞ্জ (জর্জ টাউন)
    26. পোয়েটরিকো (সানজুয়ান)
    27. বারমুডা (হ্যামিলটন)

    দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ

    1. আর্জেন্টিনা (বুয়েন্স আয়ার্স)
    2. ইকুয়েডর (কুইটো)
    3. উরুগুয়ে (মন্টিভিডিও)
    4. কলম্বিয়া (বগোটা)
    5. গায়ানা (জর্জটাউন)
    6. চিলি (সান্টিয়াগো)
    7. প্যারাগুয়ে (আসুনসিওন)
    8. বলিভিয়া (লাপাজ)
    9. ব্রাজিল (ব্রাসিলিয়া)
    10. ভেনিজুয়েলা (কারাকাস)
    11. সুরিনাম (পারামারিবো)
    12. পেরু (লিমা)
    13. ফ্রেন্সগায়ালা (কেনি)

    ওশেনিয়া মহাদেশ

    1. অস্ট্রেলিয়া (ক্যানবেরা)
    2. নিউজিল্যান্ড (ওয়েলিংটন)
    3. ফিজি (সুভা)
    4. টোঙ্গো (নুকুয়ালোফা)
    5. পাপুয়া নিউগিনি (পোর্ট মোসাবি)
    6. পশ্চিম সামোয়া (আপিয়া)
    7. নাউরু প্রজাতন্ত্র (ইয়েরেন)
    8. মার্শাল দীপপুঞ্জ (মাজুরো)
    9. ট্রুভ্যালু (ফুনাফুটি)
    10. মাইক্রোনেশিয়া (পলিকির)
    11. সলোমান দীপপুঞ্জ (হোনিয়ারা)
    12. পালাউ (নেগারুলমার্ড)
    13. ফ্রেন্স পলিনেশিয়া (পাপেট্রি)

    এর মধ্যে সর্বপ্রথম স্বাধীন দেশ লিচেনস্টেইন যা ১৭১৯ সালে স্বাধীনতা লাভ করে এবং সবশেষে ২০১১ সালে দক্ষিণ সুদান স্বাধীন হয়।

    • 748 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on August 27, 2020 in Mobile.

    হ্যাঁ অবশ্যই যাবে। প্লে-স্টোর থেকে ডাউনলোডকৃত এ্যাপ গুলো ফাইলে নিয়ে যাওয়ার জন্য আপনাকে আরো একটি Apk Extractor – Apps on Google Play নামে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করতে হবে। তারপর Apk Extractor টি Open করে আপনি যে এ্যাপসটি ফাইলে নিতে চান সে এ্যাপসটি ক্লিক করে Extract করে নিন।

    • 807 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on August 22, 2020 in Accessories.

    আজকাল মশারাও চালাক হয়ে গেছে। কয়েল জ্বালালে তারা কাছে ঘেঁষে না, আবার অ্যারোসল ব্যবহার করলে কিছুক্ষণ অচেতন থেকে পুনরায় উঠে আসে। কোনোটায় তেমন কাজ হয়না। তবে, হ্যাঁ, আদিকাল থেকে আমাদের পূর্বপুরুষদের সময়কার কথা বিবেচনা করলে বলা যায়, অবশ্যই মশা তাড়ানোর নানা উপায় অবলম্বন করা হতো। প্রাকৃতিকভাবে মশা তাড়ানোর সেরকম কিছু বিকল্প, যেগুলো ঔষুধি গুণাগুণের পাশাপাশি অর্ণামেন্টাল প্লান্ট হিসেবে আপনার ঘরের সৌন্দর্য বর্ধন করবে-

    ১। তুলসী

    মশার বিরাট অপছন্দের সুগন্ধ হলো তুলসী। তাই দরজা-জানালার পাশে তুলসী গাছের উপস্থিতি মশার উপস্থিতিকে ভীষণ বিরক্ত করে।

    এছাড়াও মশার কামড়ে দাগ পড়ে যাওয়া স্থানে তুলসী পাতার রস দারুণ কার্যকর।

    ২। ক্যাটনিপ

    আপনার ঘরে যদি বিড়াল থেকে থাকে তাহলে কথাই নেই, আজই নিয়ে আসতে পারেন এটি আপনার বাসায়। এই গাছ যদি আপনার বাগানে থাকে, তবে কয়টা ডাল ভেঙ্গে সন্ধ্যার আগে দরজা-জানালার পাশে রেখে দিতে পারেন। শুধুই মশারা বিরক্ত হবে তাই নয়, অন্যান্য পোকামাকর এর উপদ্রব থেকে রেহায় দিবে আপনার ঘরকে।

    ৩। ফিভারফিউ

    আপনার বাগানে বেশী করে ফিভারফিউ লাগান, মশা বাদে অন্যরাও আপনার আঙ্গিনার আশপাশে আসবেনা। আর প্রতিদিন সকালবেলা কয়েক গুচ্ছ ডাল এনে ঠিক ছবির মতো করে সাজিয়ে রেখে পরেরদিন সকাল পর্যন্ত রেখে আবার নতুন গুচ্ছ দিয়ে সাজিয়ে রাখবেন। এক ঢিলে ২ পাখি মারা হয়ে গেলো।

    ৪। লেমনবাম

    বাসায় বসেই লেমন বাম গাছের টবে লাগানো যেতে পারে। অতি সহজ, কম যত্নে।

    ৫। রোজমেরী

    অনলাইনে অর্ডার করতে পারেন। অনেকে বিশ্বাস করে, রোজমেরি অনেকটা ইউক্যালিপটাস তেলের মতো কাজ করে।

    – তাছাড়া, রসুন, লেমন গ্রাস, ল্যাভেন্ডার, অরিগানো গাছের টব রাখতে পারেন।

    • 822 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on August 16, 2020 in Accounting.

    ভিসা কার্ডঃ ভিসা (visa) একটি কোম্পানীর নাম। এরা ইন্টার ন্যাশনালি সকল দেশে কার্ড সুবিধা দিয়ে থাকে। এরা সরাসরি কোন কার্ড দেয় না। কোন ব্যাংকের সাথে যুক্ত হয়ে আপনাকে সেবা প্রদান করবে। বাংলাদেশে প্রায় সকল ব্যাংকই ভিসা কার্ড ইস্যু করে। ভিসা কার্ড ডেবিট/ক্রেডিট দুটোই পাওয়া যায়। আমেরিকান এক্সপ্রেস কার্ড ভিসা কার্ডের মতই এক ধরনের কার্ড।

    ডেবিট কার্ডঃ এটা হল আপনার কাছে নগদ টাকার মত। ধরুন আপনার ব্যাংকে ৫০০০০ টাকা আছে। এখনই টাকার দরকার। রাত হয়ে গেছে। কি করবেন? সমস্যা নেই। আপনার কার্ড নিয়ে এটিএম বুথে গেলেন। কার্ড ঘষলেন। টাকা পেলেন। সহজ হিসাব। অর্থাৎ, আপনার ব্যাংকে গচ্ছিত টাকা যখন ইচ্ছা, যতবার ইচ্ছা ওঠানোর সুযোগ দেওয়া কার্ডটি হল ডেবিট কার্ড। আবার ডেবিট কার্ড আবার কয়েক প্রকার হয়। যেমন, লোকাল কার্ড, ইন্টারন্যাশনাল কার্ড ইত্যাদি।

    ক্রেডিট কার্ডঃ এটা হল টাকা ধার করার সিস্টেম। আপনার কার্ড একটা লিমিট দেওয়া থাকবে ধার বা খরচ করার। যেমন, আপনি ২৫০০০ হাজার টাকা বেতনের চাকরি করেন। আপনার ক্রেডিট লিমিট ৫০০০০ টাকা/৪৫ দিন/১.৫%p.m। এর অর্থ হল, আপনি ৫০০০০ টাকা পর্যন্দ খরচ করতে পারবেন। ৪৫ পর্যন্ত সুদমুক্ত ভাবে পরিশোদ দেওয়ার সময় পাবেন। না দিতে পারলে প্রতি মাসে ১.৫% সুদ দিতে হবে, বছরে ১৮% সুদ দিতে হবে খরচের উপরে। আরো অনেক শর্তাবলী আছে। এটাও লোকাল বা ইন্টারন্যাশনাল হয়

    • 811 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on August 14, 2020 in Internet.

    মূল কথা হচ্ছে, আপনি ইন্টারনেটে কোন ডাটা খরচ করেন না, আর ডাটা কোথাও উৎপন্ন ও হয় না। সাধারণ দৃষ্টিতে ব্যাপারটা যেরকম লাগে সেরকম মোটেও না, তাহলে আপনি বলবেন, ফোন থেকে নির্দিষ্ট কোড ডায়াল করলে যে অবশিষ্ট ডাটা ব্যালেন্স দেখানো হয় সেটা আসলে কি?

    ওয়েল, আপনার সিম ডাটা অ্যাকাউন্টে যতো ডাটা প্রদর্শিত করানো হয়, সেটা হচ্ছে জাস্ট একটা লিমিট, অর্থাৎ আপনি মোট কতোটুকু ব্যান্ডউইথ খরচ করতে পারবেন। আপনার ফোনে ডাটা ব্যালেন্স ১ জিবি রয়েছে এর মানে কথা থেকে কেটে আপনাকে ১ জিবি জমা করিয়ে দেয়নি, জাস্ট আপনি ১ জিবি ডাটা ট্র্যান্সফার করতে পারবেন সেটা বুঝানো হচ্ছে।

    ইন্টারনেট এক বিশাল কম্পিউটারের সমষ্টি, এই ব্যাপার গুলো নিয়ে আমার লেখা আরো বিস্তারিত লিংক নিয়ে প্রদান করছি। ধরুন আপনার বাড়িতে রাউটারের সাথে আপনার ৩টি ফোন, ২টা ল্যাপটপ এবং ১টি পিসি কানেক্টেড রয়েছে, আপনি জানেন কি এই ডিভাইজ গুলো একসাথে কানেক্ট করে আপনি নিজের এক ছোট্ট পার্সোনাল ইন্টারনেট তৈরি করেছেন? ওয়েল, একে সরাসরি ইন্টারনেট বলা হয় না যদিও, একে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে। আসলে এই লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক আর ইন্টারনেটের মধ্যে তেমন কোন পার্থক্যই নেই, বেসিক গুলো সব সেইম!

    আপনি নিশ্চয় শেয়ারইট ইউজ করে এক ফোন থেকে আরেক ফোনে ডাটা/গান/পিকচার শেয়ার করেন তাই না? আপনি কি জানেন, এভাবেই ইন্টারনেট কাজ করে? তাহলে এই ডাটা গুলো কই থেকে আসছে? আসলে এগুলো আরেক কম্পিউটারে স্টোরড থাকা ফাইল যেগুলো আপনি আপনার ডিভাইজে চাচ্ছেন। আর এই ফাইল গুলো সার্ভার থেকে আপনার ডিভাইজে পার করার জন্য ইন্টারনেট কাজ করে জাস্ট!

    এখন যারা আপনাকে ইন্টারনেট কানেকশন দিয়ে রেখেছে তারা এই ডাটা পার করতে আপনার থেকে কিছু অর্থ নেই, এই ডাটা তাদের কাছে নেই, তারা জাস্ট লিমিট সেট করে আপনি কতোটুকু ডাটা ট্র্যান্সফার করতে পারবেন। যেটা হতে পারে যেকোনো ফাইল, জাস্ট এক সার্ভার থেকে আপনার ফোনে বা যেকোনো কম্পিউটারে মুভ করলেই সেটা হিসেব হয়ে যাবে।

    আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে বেশ কিছু আর্টিকেল লিংক নিচে দিয়ে দিলাম, যেগুলো সম্পূর্ণ ব্যাপার গুলোকে পানির মতো পরিষ্কার করে দেবে;

    • 771 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on July 16, 2020 in Branding.

    মেসার্স: ‘মেসার্স’ (MESSRS), এই ইংরেজি শব্দটি সাধারণত বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নামের আগে ব্যবহৃত হতে দেখা যায়। কিন্তু এই শব্দটি বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ভুলভাবে ব্যবহার করা হয় আমাদের দেশে। অজ্ঞতা এবং অসচেতনতার কারণেই এটা হয়ে থাকে।
    ‘মেসার্স’ শব্দটি ইংরেজি ‘মিস্টার’ শব্দের বহুবচন। সুতরাং যেসব বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম কোনো মানুষের নামে এবং তার সঙ্গে অন্য আরো মানুষের সংশ্লিষ্টতা প্রকাশ করে (যেমন ‘আলম অ্যান্ড ব্রাদার্স’ বা ‘গণেশ অ্যান্ড কম্পানি’), সেসব বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নামের ক্ষেত্রে ‘মেসার্স’ শব্দটি ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে যেসব বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম কোনো মানুষের নামে নয় (যেমন ‘কর্ণফুলী ট্রেডার্স’ বা ‘সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস’), সেসব প্রতিষ্ঠানের নামের আগে ‘মেসার্স’ শব্দটির ব্যবহার সঠিক নয়।

    আবার আমরা যেমন নিজেরা নিজেদের নাম বলার ক্ষেত্রে ‘মিস্টার’, ‘জনাব’ বা ‘শ্রী’ বলি না (উদাহরণস্বরূপ কারো নাম জিজ্ঞেস করলে তিনি যেমন নিজের নাম ‘আমার নাম মিস্টার নূরুল আলম’ বা ‘আমার নাম শ্রী মোহন লাল মহাজন’ বলেন না), বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে ‘মেসার্স’ শব্দটির ব্যবহার অনুরূপ হওয়া উচিত। অর্থাৎ কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নাম (আলম অ্যান্ড ব্যাদার্স বা ‘গণেশ অ্যান্ড কম্পানি’ হলেও নিজে ‘মেসার্স’ শব্দটি ব্যবহার করা যাবে না (যেমন সাইন বোর্ডে, লেটার হেডে, বিভিন্ন লাইসেন্সে ইত্যাদি)। এই ক্ষেত্রে ওই প্রতিষ্ঠানগুলোকে উদ্দেশ্য করে বাইরে থেকে কেউ যখন যোগাযোগ করবেন (যেমন চিঠি বা ই-মেলের মাধ্যমে), তখন তাঁরা লিখবেন ‘মেসার্স আলম অ্যান্ড ব্রাদার্স’ বা ‘মেসার্স গণেশ অ্যান্ড কম্পানি’। এটাই অভিপ্রেত এবং শোভনীয়।
    আবার ‘মিস্টার’ শব্দটি পুংলিঙ্গ এবং ‘মেসার্স’ শব্দটি তার বহুবচন হলেও কোনো বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের নামে, কোনো স্ত্রীলোকের নামে হলে এবং তার সঙ্গে অন্য কেউ জড়িত থাকলে (যেমন ‘নাসিমা অ্যান্ড ব্রাদার্স’), উপরিউক্ত নিয়মে এই ক্ষেত্রেও ‘মেসার্স’ শব্দটি ব্যবহার করা যায়।

    ব্রাদার্স: ইংরেজি Brothers এর বাংলা ( বাণিজ্যিক দৃষ্টিকোণ থেকে) অর্থ হল পেশা, সমিতিভুক্ত ব্যক্তিবর্গ।

    ট্রেডার্স : ইংরেজি Trade শব্দের বাংলা অর্থ ব্যবসায় এবং ট্রেডার্স এর অর্থ ব্যবসায়ী ( বহুবচন)।

    • 916 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on April 10, 2020 in Internet.

    People might say that now it is hard to grow on Instagram for free.

    But it is relatively SIMPLE, if you follow the principles that work across ANY social media platform, as I have done it, to grow pages to 400k+ followers for free.

    And there are only 4 such principles:

    1. Market research;
    2. Great content;
    3. Consistency;
    4. Network.

    Let’s talk about these in more detail, so you can understand how to implement them.

    Market research – you have to know what is your goal with Instagram… and NOT just a follower number, that doesn’t count.

    You have to know what you want to do with Instagram, what you would like to SELL or OFFER, because that way you will know who is your target audience.

    When you know your target audience, you know what they are interested in, what they like (or even if you don’t know, you can go and ask them).

    Then you look at similar accounts in your niche – the ones who are doing really well and the ones who are not doing so well.

    See what is the difference. And then do what are the successful ones doing differently.

    It includes looking at their feed, their bio, their captions, their stories (mind you, not all great accounts use stories correctly), everything that comes to Instagram.

    With market research you have to do the hashtag research. You can’t use random hashtags, and you can’t use only big hashtags.

    The goal of hashtags is to rank in the top posts. So that means that you have to take hashtags that are smaller (they have less posts), and build up on them, and use few bigger hashtags.

    Great content – many people get this wrong. They think that the content should be all about them, or they don’t pay much attention to it or the target audience.

    But you MUST HAVE a great content that speaks to your target audience, that is valuable to them.

    It ties into market research because with it you will see what content audience likes better and then you can use that content.

    And remember – give value with your content to the audience, don’t make it about you, or what you had for lunch (unless you are a fitness or nutrition expert, where you can tie it in), because that is a sure way to not get followers.

    And leave all the behind the scenes stuff for stories – the feed has to be CLEAN not full of behind the scenes posts.

    Consistency – another big point where most of the people fail.

    You have to be posting consistently for Instagram to reward you – they see that you are serious, and if you have a quality content, then they will show it to more people.

    I have had people come to me and ask what I have been doing differently, because it seemed that we do everything the same…

    But they lacked consistency – I was posting every day, but they weren’t, so they could reach my numbers.

    Network – now that you have prepared your account for it with all the previous principles, it is now time to apply network.

    It is like pouring gasoline on fire – it makes it spread wildly.

    But only if you use it correctly

    You have to build a network of good, quality accounts in YOUR niche.

    They have to be from your niche because your content will be shown to their followers or people who are like their followers.

    And you have to collaborate with these accounts.

    That way you will be pushing out your content to more people for them to see.

    But remember – this relationship has to be mutually beneficial for it to work.

    If you apply ALL of the principles then you are guaranteed success not only on Instagram but any other social media platform you choose.

    But if you miss one of them, it will most likely mean failure to your efforts.

    So make sure you do the work – in the beginning it could take a few days, but later you will have to do maybe 1 hour a day to get minimum 100 followers a day.

    And if you have any questions, you can message me or ask in the comments.

     

    • 298 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Best Asked on April 9, 2020 in Computer.

    Windows Defender is the best choice for Windows 10 since it is built into the code and has access to areas of core Windows components that 3rd party software cannot access. You may also run 3rd party software on an on-demand option. Never run two different antivirus programs in real-time scanning as they will interfere with one another and cause you system problems. Most modern AV software disables itself when you try to install another or it simply prevents the installation of another program until you uninstall the first. I have personally used Iolo’s System Mechanic for many years and am quite happy with it. I also like Malware Bytes anti-malware. It is a good “free” option. If you look at PC World or other Pc related publications you will find their yearly round up with recommendations for what is the “best of class” at the time of publishing. Stay away from Kaspersky as they are currently under scrutiny for data gathering/privacy concerns.

    Your best AV protection is good data awareness practices.

    Don’t open attachments from people you don’t know or trust.

    Don’t trust java or adobe flash, but if you must use them keep them up to date.

    Keep all programs patched and up to date – Heimdal is an excellent way to do this. (It is a 2nd gen anti-malware solution which is second to none in helping keep you safe.

    Listen to Steve Gibson’s Security Now! Podcast. It’s available On iTunes courtesy of TWIT.

     

    • 273 views
    • 1 answers
    • 0 votes