Md Masum Billah's Profile
Good
391
Points

Questions
20

Answers
18

  • Good Asked on May 11, 2021 in Science.
    ১. জনসংখ্যা দিন দিন বাড়তেই আছে, একসময় ঠিকি বাসস্থানের অভাব দেখা দিবে।
    ২. অন্য কোনো উল্কা/গ্রহাণুর সাথে ভবিষ্যতে পৃথিবী ধাক্কা খেয়ে ধ্বংস হয়ে যাবে না তার কি গ্যারান্টি।
    এজন্যই ব্যাকাপ রাখা হচ্ছে আরকি!
    • 536 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Good Asked on May 4, 2021 in Solution.

    সম্পদের ৪০ ভাগের একভাগ যাকাত আদায় করা ফরজ। অর্থাৎ শতকরা আড়াই টাকা। কাজেই কারো ৮০,০০০( আশি হাজার) টাকা যাকাতযোগ্য সম্পদ থাকলে সে ২,০০০ ( দুই হাজার ) টাকা যাকাত দিবে।

    মাসআলাঃ যাকাতের অর্থবছর চান্দ্র মাস হিসেবে নির্ধারণ হবে। ধরা যাক কেউ রজব মাসের ৫ তারিখে নেসাবের মালিক হল। তাহলে আগামী বছর রজবের ৪ তারিখে তার বছর পূর্ণ হবে। ঐ দিন তার নিকট যে সম্পদ থাকবে তার যাকাত আদায় করবে।

    মাসআলাঃ যাকাত ফরজ হওয়ার জন্য শর্ত হল বছরের শুরু ও শেষে নেসাব পরিমান সম্পদ থাকতে হবে। উপরে উল্লেখিত তারিখ অনুযায়ী রজবের ৫ তারিখে তো তার নিকট নেসাব পরিমান সম্পদ থাকবেই। যাকাত ফরজ হওয়ার জন্য পরের বছর রজবের চার তারিখে তার নিকট কমপক্ষে নেসাব পরিমান সম্পদ থাকতে হবে। যদি না থাকে তবে তার উপরে যাকাত ফরজ হবে না। নতুন ভাবে যেদিন নেসাবের মালিক হবে সেদিন থেকে নতুন করে বছর শুরু হবে।

    মাসআলাঃ যাকাত ফরজ হওয়ার জন্য বছরের শুরু ও শেষে নেসাব পরিমান মাল থাকা যথেষ্ট। মাঝখানে যদি মাল কমে যায় এমনকি নেসাব থেকে কমে গেলেও যাকাত ফরজ থাকবে। তবে যদি মাঝখানে পুরো সম্পদ নষ্ট হয়ে যায়তার কাছে কোন সম্পদ না থাকে তাহলে পূর্বের হিসাব বাতিল হবে। আবার যখন নেসাবের মালিক হবে নতুন করে হিসাব ধরা হবে।

    মাসআলাঃ প্রতিটি মালের উপর বছর পুরা হওয়া জরুরী নয়। বরং যেদিন সে নেসাবের মালিক হবে ঐ দিন থেকে এক বছর পূর্ণ হওয়ার পরই তার নিকট থাকা সকল সম্পদের যাকাত দিতে হবে। যদি বছর পূর্ণ হওয়ার মাত্র দুদিন আগে তার নিকট দশ লক্ষ টাকা আসে তবে ঐ দশ লক্ষ টাকার যাকাত দিতে হবে। অথচ ঐ টাকা তার নিকট এক বছর থাকেনি। বরং মাত্র দুই দিন ছিল। অনুরুপভাবে নেসাবের বছর পূর্ণ হওয়ার দু দিন আগে যদি তার থেকে দশ লক্ষ টাকা খোয়া যায় তবে ঐ দশ লক্ষ টাকার যাকাত দিতে হবে না। মোটকথা বছরের মাঝে যা আসে ও চলে যায় তা ধর্তব্য হবে না। বরং বছরের শেষের সম্পদ হিসাব করা হবে।

    মাসআলাঃ যাকাত হিসাব করে আদায় করা জরুরী। যে দিন বছর পূর্ণ হবে সেদিন তার যাকাতযোগ্য সকল সম্পদ হিসাব করবে। ব্যবসা থাকলে তার সকল স্টক মিলাবে। অতঃপর শতকরা আড়াই পার্সেন্ট হারে যাকাত আদায় করবে। ধারনা বা আন্দাজ করে যাকাত দিবে না।

    মাসআলাঃ সোনা-রুপার যাকাত হিসাব করার ক্ষেত্রে বিক্রয়মূল্য ধর্তব্য হবে। চাই ক্রয়মূল্য কম বা বেশী হোক। যেমন সোনার ভরি ৬০,০০০ টাকা হলে বিক্রি করতে গেলে স্বর্ণকার সাধারণত ৪৫ থেকে ৪৮ হাজার টাকা দেয়। কাজেই এই ৪৫ বা ৪৮ হাজার টাকার যাকাত আদায় করতে হবে। ক্রয়মূল্যের নয়।

    মাসআলাঃ ব্যবসার পন্যের যাকাত বাজারদর হিসেবে আদায় করতে হবে। চাই তার ক্রয়মূল্য বেশি বা কম হোক। ব্যবসার পন্যের মূল্য নির্ধারণের ক্ষেত্রে তিনটি সুরত হতে পারে। এক. খুচরা মুল্য দুই. পাইকারি মূল্য বা হোল সেল প্রাইস তিন. সমস্ত স্টক একত্রে একবারে বিক্রি করলে যত টাকা হয়। ব্যবসায়ীরা এই তৃতীয় সুরতটি এখতিয়ার করতে পারে। তবে দ্বিতীয় সুরত তথা হোল সেল প্রাইস গ্রহন করার মধ্যই সতর্কতা।

    মাসআলাঃ সোনা-রুপা ও ব্যবসার পন্য এর যাকাত হিসাবের ক্ষেত্রে যেদিন বছর পূর্ণ হবে এবং যাকাত হিসাব করা হবে সেদিনের বাজার দর হিসাব করতে হবে। ঐ দিন উক্ত জিনিসগুলো বিক্রি করতে গেলে যত টাকা পাওয়া যাবে তার উপর যাকাত আসবে।

    মাসআলাঃ যে জিনিসের যাকাত আদায় করা হবে তা যে স্থানে রয়েছে সেখানকার বাজারদর হিসেবে যাকাত আদায় করতে হবে। যাকাতদাতার স্থান ধর্তব্য নয়।

    মাসআলাঃ যাকাত যেমন টাকা-পয়সা দ্বারা আদায় করা যায় তেমনিভাবে কোন পন্য দ্বারাও আদায় করা যায়। যেমন- পরিধেয় বস্ত্রখাবারকিতাবাদি ইত্যাদি। তবে এক্ষেত্রে শর্ত হল তা প্রাপককে মালিক বানিয়ে দিতে হবে। কাজেই ব্যবসায়ীরা তাদের ব্যবসায়ীক পন্য মূল্য নির্ধারণ করে সরাসরি যাকাত বাবদ দিতে পারবে। তবে যদি পন্যটি এমন হয় যেগ্রহনকারীর তা দ্বারা কোন ফায়েদা হবে না সেক্ষেত্রে মূল্য দিয়ে দিবে।

    মাসআলাঃমানুষ তার দৈনন্দিন প্রয়োজনে যে ঋণ নিয়ে থাকে তা যাকাতের হিসাব থেকে বিয়োগ করতে হয়। বিয়োগ করার পর যদি নেসাব পরিমান সম্পদ না থাকে তবে যাকাত ফরজ হবে না।তবে প্রবৃদ্ধির জন্য যে ঋণ নিয়ে থাকে তা যাকাতের হিসাব থেকে বিয়োগ হবে না।আর বর্তমানে যে বড় বড় শিল্প ঋণ বা উন্নয়নমূলক ঋণ নেওয়া হয়ে থাকে তার হুকুম পরে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ইনশাআল্লাহ।

    মাসআলাঃযাকাতের হিসাবের ক্ষেত্রে চান্দ্রমাস অনুযায়ী হিসাব করতে হবে। প্রথম যে দিন সে নেসাবের মালিক হবে তা লিখে রাখবে। যেমন কেউ রজবের ৫ তারিখে নেসাবের মালিক হলে পরের বছর রজবের ৪ তারিখে যাকাত আদায় করবে। কিন্তু অধিকাংশ মানুষই সে কোনদিন নেসাবের মালিক হয়েছে তার হিসাব রাখে না। বরং খেয়াল খুশী মত আদায় করতে থাকে। এভাবে যাকাত আদায় করা জায়েয নয়। বরং যে নেসাবের মালিক কবে হয়েছিল তা জানে নাসে এখন থেকে তার হিসাব করা সহজ হয় এমন একটি আরবী তারিখ নির্ধারণ করে নিবে। এরপর থেকে সে ঐ তারিখেই যাকাত হিসাব করবে। ইচ্ছা করলে রমযানেও সে তারিখটি নির্ধারণ করতে পারে। এমতবস্থায় সে এস্তেগফার করবে এবং সতর্কতামূলক কিছু বেশি আদায় করবে। আর নেসাবের মালিক হওয়ার দিনটি স্পষ্ট জানা থাকলে ঐ তারিখ পরিবর্তন করা জায়েয নেই।

    মাসআলাঃ অনেকে ৭০ গুন সওয়াবের আশায় তার তারিখ জানা সত্ত্বেও রমযানে যাকাত আদায় করে। এবং বিনা কারনে যাকাতকে রমযান পর্যন্ত বিলম্বিত করে। অথচ বিনা কারনে এমনটি করা গুনাহের কাজ। তবে সে এমনটি করতে পারেযেহেতু যাকাত অগ্রিম আদায় করা যায় তাই যখন সে নেসাবের মালিক হবে তখন বছর পূর্ণ হবার পূর্বে যে রমযান আসবে সেই রমযানে একটি অংশ আদায় করবে যাকাতের নিয়তে। পরবর্তীতে বছর পূর্ণ হওয়ার পর হিসাব করে দেখবে যদি বেশি দেয়া হয় তবে তা নফল দান হবে। আর কম হলে বাকিটুকু আদায় করবে। আর যদি রমযানে বছর পূর্ণ হয় তাহলে তো রমযানেই আদায় করবে।

    মাসআলাঃ ব্যবসায়ীদের আদায়যোগ্য বকেয়া টাকার যাকাত আদায় করতে হবে। অর্থাৎ বাকিতে যে সকল পন্য বিক্রি করে থাকে তার মূল্যের উপরও যাকাত আসবে। এক্ষেত্রে ঐ টাকা হস্তগত হওয়ার পর যাকাত আদায় এর সুযোগ রয়েছে। তখন বিগত বছরগুলোর যাকাত হিসাব করে আদায় করেবে। তবে হিসাব করে প্রতি বছর নিয়মমত যাকাত আদায় করাই উত্তম। কেননা পরিমান বেশি হলে একসাথে দেওয়া কঠিন হয়ে পড়ে। আর যদি ঐ টাকা পাবার কোন আশা না থাকে তবে যাকাত দিতে হবে না। তবে পেয়ে গেলে বিগত বছরগুলো সহ আদায় করে দিতে হবে।

    মাসআলাঃ যে ঋন ফেরত পাওয়ার আশা নেই তার উপর যাকাত ফরজ নয়। তবে পেয়ে গেলে বিগত বছরের যাকাত হিসাব করে আদায় করে দিতে হবে।

    মাসআলাঃ স্ত্রীকে মালিক বানিয়ে সে অলংকার বা সম্পদ স্বামী বা পিতা দিয়ে থাকে তার মালিক উক্ত স্ত্রী বা মেয়ে। কাজেই সেই তার যাকাত আদায় করবে। স্বামী বা পিতা তার অনুমতিক্রমে সইচ্ছায় আদায় করলে সেটা ভিন্ন কথা।

    মাসআলাঃ মহিলাকে তার স্বামী বা পিতা ব্যবহারের জন্য অলংকার দিলে তার মালিক স্বামী বা পিতাই থাকবেন। কাজেই যাকাত তাদের জিম্মায় থাকবে।

    মাসআলাঃ নাবালেগ সন্তানের নামে যে সম্পদ সংরক্ষণ করে রাখা হয় বা নাবালেগ মেয়ের ভবিষ্যতের জন্য তার নামে যে অলংকারদী বানিয়ে রাখা হয় বা তাদের নামে ব্যাংক একাউন্টে যে টাকা রাখা হয় বা তাদের নামে ব্যবসায় যে টাকা খাটানো হয় তার মালিক নাবালেগ সন্তানেরা। এগুলোর যাকাত পিতামাতার উপর আসবে না।

    মাসআলাঃ আর বালেগ সন্তানের নামে যে অলংকার বানানো হয় বা টাকা ব্যবসায় লাগানো হয় বা তাদের নামে যে সম্পদ সংরক্ষণ করে রাখা হয় তার মালিক পিতা/মাতা। তাদেরকে এগুলো বুঝিয়ে দেওয়ার পূর্বে তারা মালিক হবে না।

    মাসআলাঃ যাকাত আদায়ের জন্য নিয়ত জরুরি। নিয়ত ব্যতীত যাকাত আদায় হবে না। এই নিয়ত যাকাত দেওয়ার সময় করা যায়। আবার যাকাতের নিয়তে সম্পদ আলাদা করে রাখলেও নিয়তের জন্য যথেষ্ট। যদিও দেওয়ার সময় নিয়ত না থাকে।

    মাসআলাঃ কেউ ফকীরকে মাল দেওয়ার সময় যাকাতের নিয়ত করেনি। এখন যদি ঐ মাল ফকিরের হাতে থাকা অবস্থায় নিয়ত করে তবে যাকাত আদায় হয়ে যাবে। আর যদি ফকীর খরচ করে ফেলে তবে যাকাত আদায় হবে না।

    মাসআলাঃ যাকাত যেমনিভাবে নিজে দেওয়া যায় তেমনিভাবে কাউকে উকীল বানিয়ে তার দ্বারা দেওয়া যায়। এক্ষেত্রে মুআক্কিলের(যাকাত দাতার)নিয়তই যথেষ্ট। উকিলের নিয়ত না থাকলেও সমস্যা নেই।

    মাসআলাঃ উকীল যদি মুআক্কিলের (যাকাত দাতার) যাকাত বাবদ প্রদেয় টাকা না দিয়ে নিজের টাকা দেয় তবে যাকাত আদায়ের জন্য শর্ত হল উক্ত যাকাতের টাকা উকিলের নিকট মউজুদ থাকতে হবে। উকীল যদি উক্ত টাকা খরচ করে ফেলে বা নিজের টাকার সাথে মিশিয়ে ফেলে অতঃপর নিজের টাকা থেকে যাকাত আদায় করে তবে যাকাত আদায় হবে না। অনুরূপভাবে নিজের টাকা থেকে দেবার সময় উকীল নিয়ত না করলে যাকাত আদায় হবে না।

    মাসআলাঃকেউ কাউকে না জানিয়ে তার যাকাত আদায় করলে যাকাত আদায় হবে না। অনুমতিসাপেক্ষে আদায় করলে আদায় হয়ে যাবে।

    মাসআলাঃ একজন ফকীরকে কমপক্ষে এতটুকু যাকাত দেওয়া উত্তম যাতে সে অন্তত ঐ দিন কারো নিকট মুখাপেক্ষী না হয়। অবশ্য এর কম দিলেও আদায় হয়ে যাবে।

    মাসআলাঃ কাউকে এই পরিমান যাকাত দেওয়া মাকরূহ যার দ্বারা সে নেসাবের মালিক হয়ে যায় এবং যাকাত ওয়াজিব হয়ে যায়। তবে দিলে আদায় হয়ে যায়।

    মাসআলাঃ এক শহরের যাকাত অন্য শহরে পাঠান মাকরূহ তবে যদি অন্য শহরে তার গরীব আত্মীয় থাকে বা অন্য শহরের লোক বেশি অভাবগ্রস্ত হয় বা দ্বীনী কোন উপকারীতা থাকে তবে পাঠান জায়েয।

    মাসআলাঃ যাকাতের অর্থ দেবার সময় যাকাতের কথা বলে দেওয়া জরুরী নয়। বরং না বলাই উত্তম। কারন এর দ্বারা অনেকে কষ্ট পেতে পারে। যাকাতের নিয়তে হাদিয়াপুরষ্কার বা ব্খশিশ এর নামে দিলেও যাকাত আদায় হয়ে যাবে। অনুরূপভাবে যদি এমন কোন গরীব মানুষকে যাকাতের নামে ঋন দেয় যেসে উক্ত ঋন পরিশোধ করতে পারবে না তবে এর দ্বারাও যাকাত আদায় হয়ে যাবে। এক্ষেত্রে তার এ নিয়তও থাকতে হবে যেসে কখনও ঋন পরিশোধ করলে তা গ্রহন করবে না।

    মাসআলাঃ যাকাত অগ্রিম প্রদান করা যায়। অর্থাৎ নেসাবের উপর বছর পূর্ণ হওয়ার পূর্বে আদায় করা যায় তবে শর্ত হল নেসাবের মালিক হতে হবে। কেউ যদি নেসাবের মালিক হবার পূর্বেই যাকাতের নিয়েতে কিছু দেয় তবে পরবর্তীতে নেসাবের মালিক হলে এবং যাকাত ফরজ হলে উক্ত দান নফল হিসেবে গন্য হবে। যাকাত আদায় হবে না।

    মাসআলাঃ কারো যাকাত ওয়াজিব হওয়ার পর সমস্ত সম্পদ ছদকাহ করে দিলে তার যাকাত মাফ হয়ে যাবে।

    মাসআলাঃ কারো যাকাত ওয়াজিব হওয়ার পর যদি সমস্ত মাল বা কিছু অংশ খোয়া যায় বা নষ্ট হয়ে হয় তবে তার পুরো বা আংশিক অংশের যাকাত মাফ হয়ে যাবে। তবে যদি সে ইচ্ছাকৃতভাবে নষ্ট করে তবে তার মাফ হবে না। যাকাত আদায় করতে হবে।

    মাসআলাঃ যাকাতের উপযুক্ত মনে করে কাউকে যাকাত দেওয়ার পর জানা গেল সে মালদার বা সাইয়্যেদ বংশ অথবা রাতের অন্ধকারে যাকাত দেওয়ার পর জানতে পারল সে তার উসুল বা ফুরুর অন্তর্ভুক্ত অথবা যাকাতের উপযুক্ত নয় তবে তার যাকাত আদায় হয়ে যাবে। তবে মুসলমান মনে করে কোন কাফেরকে যাকাত দিলে আদায় হবে না। পুনরায় উপযুক্ত ব্যক্তিকে দিতে হবে।

    মাসআলাঃ কেউ কারো নিকট টাকা পাবে। এখন যাকাতের নিয়তে উক্ত ঋন মাফ করে দিলে যাকাত আদায় হবে না বরং তাকে যাকাত দিয়ে তার থেকে পাওনা উসূল করে নিবে।

    মাসআলাঃ দ্বীনী ইলম চর্চারত আলেম-তালেবে এলম যাকাতের উপযুক্ত হলে তাদেরকে দেওয়া সবচেয়ে উত্তম। এক্ষেত্রে দিগুন ছওয়াব পাওয়া যাবে। অতঃপর নিকট আত্মীয়কে দেওয়া উত্তম।

    • 566 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Good Asked on April 10, 2021 in Computer.

    আমার জানা মতে মাউস সাধরণত দুই ধরনের হয়-

    1. অপটিক্যাল মাউস
    2. লেজার মাউস

    আপনি যে মাউস এর কথা বলছেন সেটা সম্ভবত অপটিক্যাল মাউস।

    একটি অপটিক্যাল মাউস হল কম্পিউটার মাউস যা আলোর উৎস ও আলোক সনাক্তকরণ পদ্ধতি ব্যবহার করে কোন কিছুর উপরিভাগে চলাচল বা নাড়াচাড়া বা দিক পরিবর্তন বুঝতে পারে এবং কম্পিউটার প্রদর্শনীতে সে অনুযায়ী কার্সরের নাড়াচাড়া প্রদর্শন করে। আলোর উৎস হিসেবে এতে ব্যবহৃত হয় সাধারণত লেড বা এলইডি এবং আলো সনাক্তকরণের জন্য ব্যবহৃত হয় ফটোডায়োড। এটি মেকানিক্যাল মাউস বা ট্র্যাকবল মাউসের বিকল্প হিসেবে ব্যবহৃত হয়। মেকানিক্যাল মাউসে ঘূর্ণায়মান যন্ত্র, যা সাধারণত একটি বল, ব্যবহার করে নাড়াচাড়ার দিক ও স্থান নির্ণয় করা হয়।

    সবচেয়ে পুরনো অপটিক্যাল মাউস, পূর্ব-প্রিন্ট করা মাউসপ্যাডের উপর নাড়াচাড়া ধরতে পারত। বর্তমানের আধুনিক অপটিক্যাল মাউস বেশিরভাগ অস্বচ্চ বা কঠিন (রিফ্লেক্টিভলি ডিফিউজ) আবরনের উপর কাজ করে থাকে। সাধারণত, যেসব বস্তুর উপরিভাগ একক উৎস থেকে আলো পেয়ে প্রতিফলিত হয়ে আবার একই কোনে ছড়িয়ে যায় সেগুলোতে অপটিক্যাল মাউস কম কাজ করে। কোহেরেন্টলি-লিট (লেজার) বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন মাউস চকচকে উপরিভাগ আছে এমন বস্তুতেও কাজ করে কিন্তু স্বচ্চ উপরিভাগে ভাল কাজ করে না। যেসব মাউসে ডার্ক ফিল্ড ইলুমিনেশন আছে সেগুলো কাচের উপরও ভাল কাজ করে। আলো শনাক্তের জন্য লেজার ডায়োড ব্যবহার করা হয় সঠিকভাবে নাড়াচাড়া ও স্থান নির্ণয়ের কাজে। তারবিহিন ও ব্যাটারিচালিত অপটিক্যাল মাউসে ব্যাটারির শক্তি সঞ্চয়ে এলইডি তখনই জ্বলে যখন মাউসটিতে কোন নড়াচড়া শনাক্ত হয়।

    • 634 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Good Asked on April 4, 2021 in Solution.

    এখানে কিছু কার্যকর পন্থা দেখাবো যাতে করে আপনি যেকোনো তালা নষ্ট করা ছাড়াই খোলতে পারেন সহজে!  এছাড়াও আরও কিছু উপায় রয়েছে ~ সেগুলোও দেখতে পারেন, সেগুলোর ক্ষেত্রে তালা নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও ওগুলা বেশি কার্যকর!  তবে আগের মডেলের তালা গুলো নিম্নের পন্থ অনুসরণ করে নষ্ট না করেই খুলে ফেলতে পারবেন!  যার ফলে সেগুলো পুনরায় ব্যবহারযোগ্য থাকবে!

    Quick jump:

    >প্রক্রিয়া ১

    >প্রক্রিয়া ২

     

    প্রক্রিয়া-১ঃ

    এ প্রক্রিয়ায় দরকার পরবে সেইফটিপিন,  যেগুলো আমরা প্রাত্যাহিক কাজে বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করে থাকি ।

    প্রথমেই সেইফটিপিন এর মাথার অংশ অর্থাৎ যে অংশ

    দিয়ে পিনটি লাগানো হয় সে অংশ ও সরু অংশ কেটে ফেলে দিতে হবে

    এই নিচের চিত্রের মতো করে সেফটিপিনের মাথার অংশ কাটতে হবে

    এবারে তালার চিদ্রের দুইপ্রান্ত দিয়ে এই পিনের সরু অংশ গুলো প্রবেশ করাতে হবে

    ঠিক এই চিত্রের মতো~

    এবার চাকুর সরু তীক্ষ্ণ অংশ বা বৈদ্যুতিক টেস্টার এর মাথা দিয়ে ওই তালার চাবির গর্তে প্রবেশ করিয়ে চাবির মতো করে খুুুুলার জন্য  ঘুুরালেই তালা খুলে যাবে

    প্রক্রিয়া ২ঃ

    এ প্রক্রিয়ায় আরেকটা  উপায় আছে পুুুুুুরাতন তালা নষ্ট না করে খোলার!  অনেক সময় তালার উপরের যেই গর্ত দিয়ে তালার উপরের অংশ প্রবেশ করিয়ে তালা খোলা হয় সেই জায়গায় বাহিরের দিক থেকে  হাতুরী বা

    রড দিয়ে আঘাত করলে তালাটি খুলে যায়!  তবে এর আগে তালার উপরের অংশে কয়েকবার আঘাত করে নিলে ভাল হয়! নিচে এই প্রক্রিয়ার ছবি বিশ্লেষণ দেয়া হলো~.
    • 593 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Good Asked on July 21, 2020 in Jobs.

    সবার আগে যা বলতে পারি যে বিসিএস শুধু প্রিলি পাস করলেই হয় না ,যদি ক্যাডার হতে চান
    তাইলে লিখিত এর সাথে প্রিলিকে সমন্বয় করে পড়বেন।

    বিসিএস প্রিলির জন্য যে সব বই ফলো করা উচিত বলে আমার মনে হয়ঃ
    সকল বিষয়ের জন্যঃ
    ১) ১০ম থেকে ৩৯তম বিসিএস প্রিলি প্রশ্ন সংকলন বইটি দেখা( সল্যুউশন ব্যাখ্যা সহ)
    ২) বিসিএস ডাইজেস্ট … বিসিএস বিষয়গুলো সংক্ষেপে খুব ভালো সংকলন এমন বই
    ৩) কারেন্ট এফেয়ার্স [মাসিক এবং বার্ষিক কপি ও বিসিএস স্পেশাল গুলো] ৪) সংখ্যাতত্ত্ব
    ৫) বাংলাদেশের সংবিধান
    ৬)বিসিএস ম্যাপ( বাংলাদেশ ও আন্ত:জাতিক)
    ৭) সব বিষয়ের লিখিত এর দুই সেট বই
    ৮) বাংলা পিডিয়া ’র পুরো খন্ডটা থাকাই ভালো
    ৯)নন ক্যাডার এর দুটো সিরিজের বই
    ১০) অর্থনৈতিক সমীক্ষা
    ১১) ১০ম থেকে ৩৯তম বিসিএস লিখিত প্রশ্ন সংকলিত বই
    বাংলাঃ
    ১) সৌমিত্র শেখরের বাংলা বিষয়ক বইটা/ সাহিত্য জিজ্ঞাসা।
    ২) হুমায়ূন আজাদের লাল নীল দীপাবলি [বাংলা ভাষার ইতিহাসের জন্য] ৩) মাধ্যমিক বাংলা গদ্য ও পদ্য [লেখক,কবি ও প্রবন্ধকদের জীবনী, উল্লেখযোগ্য বই] ৪) মাধ্যমিক বাংলা ব্যাকরণ
    ৫) বাংলা কোষ ( জুয়েল কিবরিয়া)
    ৬)বাংলা অভিধান/সংসদ > বাংলা টু বাংলা , বাং লা টু ইংলিশ।

    ইংরেজীঃ
    ১) ENGLISH FOR COMPETITIVE EXAM
    ২) অক্সফোর্ড এডভান্সড লার্নার ইংলিশ গ্রামার বই
    ৩) যেকোনও ভালো মানের ইংরেজী ব্যকরণ বই( জাকির হোসেনের বইটা ভালো , পিসি দাশ এর টাও ভালো)
    ৪)প্রফেসরস / ওরাকল ইংরেজী বিসিএস প্রিলিমিনারীর বই
    5)COMMON MISTAKE >> FITICATES
    ৬)SAIFUR’S VOCABULARY/ WORD TREASURE
    7) SAIFUR’S ANALOGY
    8)SYNONYM ANTONYM বিষয়ক যে কোন বই

    গণিতঃ
    ১) প্রফেসর’ স এর গনিত স্পেশাল/ওরাকল বিসিএস ম্যাথ প্রিলি [বইটা খুবই ভালো … ডিটেইল সূত্র দিয়ে ক্যালকুলেশন] ২)মানসিক দক্ষতা ও গানিতিক যুক্তি বিষয়ক বই
    ৩) মাধ্যমিক বীজগণিত
    ৪) মাধ্যমিক জ্যামিতি [পরিমিতি, ত্রিকোণমিতি ১২.৩] ৫) নিম্ন মাধ্যমিক গণিত [৮ম শ্রেণী পাটিগণিত]

    বিজ্ঞানঃ
    ১) MP3 সিরিজের বিসিএস বিজ্ঞান সমগ্র [খুব ভালো একটা বই] ২) নিম্ন মাধ্যমিক বিজ্ঞান [৮ম শ্রেণী] ৩) মাধ্যমিক সাধারণ বিজ্ঞান [ ৯ম শ্রেণীর] ৪) পদার্থ বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী] ৫) রসায়ন বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী] ৬) জীব বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী]

    বাংলাদেশ ও আন্তর্জাতিক বিষয়াবলীঃ
    ১) মাধ্যমিক ইতিহাস [৯ম শ্রেণী] ২) মাধ্যমিক ভূগোল [৯ম শ্রেণী] ৩) মাধ্যমিক সামাজিক বিজ্ঞান [৯ম শ্রেণী] ৪) আব্দুল হাই এর বাংলাদেশ বিষয়াবলী
    ৫) সাধারণ জ্ঞানের যেকোনো ভাল বই( যেমন>প্রফেসর’স/ ওরাকল/ MP3 সিরিজের সাধারণ জ্ঞানের বই)
    ৬) বাংলাদেশ এবং পৃথিবীর মানচিত্র ও মানচিত্র বিশিষ্ট বই

    উপরের বইগুলো বিসিএস প্রিলিতে  চান্স পাবার জন্য যথেষ্ট সাহায্য করবে।

    পাশাপাশি এই সাইটের লেখাগুলোও আমার পছন্দ হয়েছে ! আশা করি উপকৃত হবেন-

    https://www.itmona.com/book-list-for-bcs-priliminary-and-written-exam/

    • 810 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Good Asked on June 26, 2020 in Freelancing.

    5dollargraphics & LogoMyface are the top online custom & readymade graphic design marketplaces in Bangladesh. They provide logo, Website, Domain, Hosting, and all kinds of graphic design services by the talented freelance graphic designers around the world. You can start working with them by creating a profile!

    • 276 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • Good Asked on June 21, 2020 in Solution.

    RE: বিকাশে ভুল নাম্বারে টাকা চলে গেলে আমার করণীয় কি ?

    অনেক সময় বিকাশে ভুল নাম্বার এ টাকা চলে যেতে পারে । টাকা ভুল নম্বরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে প্রাপ্রককে ফোন দেবেন না। কারণ ভুলবশত অন্য নম্বরে টাকা চলে গেলে, তা ফেরত দেয়ার মানসিকতা খুব কম লোকই রাখে। তাই তিনি টাকা উঠিয়ে ফেললে ভুক্তভোগীর করার কিছুই থাকবে না।
    ভুলবশত কোনো নম্বরে টাকা গেলে প্রথমে কাছের থানায় যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে। সেখানে ট্রানজেকশন নম্বর নিয়ে জিডি করে যত দ্রুত সম্ভব সেই জিডি কপি নিয়ে সংশ্লিষ্ট মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিসের অফিসে যোগাযোগ করতে বলা হয়েছে।

    যোগাযোগের পর কর্মকর্তারা জিডি কপি ও মেসেজ খতিয়ে দেখেন। এরপর ভুলে টাকা চলে গেলে ওই ব্যক্তির বিকাশ রকেট বা নগদ অ্যাকাউন্ট টেম্পোরারি লক করে দেয়া হয়। যাতে তিনি কোনো টাকা তুলতে না পারেন।
    পরে ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেন বিকাশ কর্মকর্তারা। প্রাপক ফোন ধরে যদি ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে ওই টাকা নিজের নয় বলে জানান, তখন অফিস থেকেই ওই টাকা নির্দিষ্ট ব্যক্তির কাছে স্থানান্তর করে কোম্পানিগুলো।

    আর যদি ওই ব্যক্তি নিজের টাকা বলে দাবি করেন, তবে সাত কর্ম দিবসের মধ্যে তাকে প্রমাণসহ অফিসে এসে অ্যাকাউন্ট ঠিক করে নিতে নির্দেশ দেয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
    সেই নির্দেশনা না মেনে পরবর্তী ৬ মাসে ব্যক্তি না এলে ভুক্তভোগীর অ্যাকাউন্টে টাকা পৌঁছে যাবে। এর পরবর্তী ৬ মাসেও না এলে অ্যাকাউন্টটি স্থায়ীভাবে অটো ডিজেবল হয়ে যাবে।

    • 901 views
    • 1 answers
    • 0 votes
  • বাংলাদেশে পেপাল থেকে বিকাশে টাকা আনার মতো সরাসরি কোনো সিস্টেম নেই . এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে এই ভিডিও দুটি দেখলে আশা করি উপকৃত হবেন।
    https://www.youtube.com/watch?v=cHM0FObUMSk
    https://www.youtube.com/watch?v=cYGkcyJvFLk

    • 756 views
    • 1 answers
    • 0 votes