তত্বাবধায়ক সরকারের আইনটি জাতীয় সংসদে ২৭ মার্চ , ১৯৯৬ পাস করা হয়।

একজন দায়রা জজ কোনো আসামিকে বিচারে খালাস প্রদান করেন। উক্ত রায়ের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত আপিল বিচারাধীন থাকাবস্থায় আসামি মারা যায়। সেক্ষেত্রে আপিলটির ফলাফল আপিলটি খারিজ হবে।

আদালত কারাবন্দি আসামির বিরুদ্ধে কারাদণ্ডাদেশ প্রদান করলে, উক্ত দণ্ডাদেশ সংক্রান্ত ওয়ারেন্ট কারা রক্ষক নিকট প্রেরণ করতে হবে।

একজন মেট্রোপলিটান ম্যাজিস্ট্রেট একটি নালিশ মামলায় কারাদণ্ড প্রদান করেন। উক্ত দণ্ডাদেশ বৃদ্ধির জন্য অভিযোগকারী মহানগর দায়রা জজ আদালতে আপিল দায়ের করবে।

একজন ১ম শ্রেণীর জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট পেনাল কোডের ৩৭৯ ধারার অভিযুক্ত আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠনকালে আসামি guilty plead করায় ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। উক্ত দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের হলে রিভিশন দায়েরের জন্য ফেরত দেয়া হবে।

সমন বিনা জারিতে ফেরত আসার তিন মাসের মধ্যে বাদী পদক্ষেপ না নিলে মামলা খারিজ হবে।

চূড়ান্ত ডিক্রি প্রচারের পর সংক্ষুব্ধ পক্ষ চূড়ান্ত ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল পদক্ষেপ নিতে পারবে।

আরজি প্রত্যাখ্যান আদেশ আদেশটি ডিক্রি হিসেবে গণ্য হবে।

আরজি প্রত্যাখ্যান আদেশটি ডিক্রি হিসেবে গণ্য হবে ।

কোনো দেওয়ানি মামলায় ডিক্রি প্রচারের পর ৭ দিনের মধ্যে ডিক্রি প্রস্তুত করতে হয়।